ফের খামারে ঢুকে ১২শ মুরগির বাচ্চা হত্যা
Published: 23rd, May 2025 GMT
বগুড়ার আদমদীঘিতে পোলট্রি মুরগির খামারে ফের ঢুকে ২৬ দিন বয়সী এক হাজার ২০০ বাচ্চা পদদলিত করে মেরে ফেলেছে দুর্বৃত্তরা। বৃহস্পতিবার রাতে আদমদীঘি উপজেলার নসরতপুর কলেজপাড়ায় পান্না পোলট্রির খামারে সোনালি জাতের এসব বাচ্চা মেরে ফেলা হয়। এর আগে গত ৬ মে এক হাজার বাচ্চা মেরে ফেলে তারা।
খামারের স্বত্বাধিকারী হারুনুর রশিদ জানান, নসরতপুর কলেজপাড়ায় তাঁর বাড়ির পাশে মুরগির খামার রয়েছে। এখানে দীর্ঘদিন ধরে সোনালিসহ বিভিন্ন জাতের মুরগির বাচ্চা কিনে লালন-পালন করে বাজারজাত করেন। গত বৃহস্পতিবার রাতে দুর্বৃত্তরা খামারের নেট কেটে ভেতরে ঢুকে পদদলিত করে সোনালি জাতের এক হাজার ২০০ বাচ্চা মেরে ফেলেছে।
এর আগে গত ৬ মে রাতে একই কায়দায় ১৫ দিন বয়সের এক হাজার মুরগির বাচ্চা মেরে ফেলে দুর্বৃত্তরা। মাত্র ১৭ দিনের ব্যবধানে দু’বার এমন ঘটনা ঘটায় তাঁর ৫ লক্ষাধিক টাকার ক্ষতি হয়েছে বলে তিনি দাবি করেছেন। এ ঘটনায় শুক্রবার তাঁর স্ত্রী শবনম মোস্তারি আদমদীঘি থানায় লিখিত অভিযোগ করেছেন।
আদমদীঘি থানার ওসি এস এম মোস্তাফিজুর রহমান বলেন, খবর পেয়ে ঘটনাস্থল পরিদর্শন করা হয়েছে। শত্রুতা করে এভাবে মুরগির বাচ্চা মেরে ফেলা ঠিক হচ্ছে না। অভিযোগ তদন্ত করে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে। আগের ঘটনায় বগুড়ার আদালতে মামলা রয়েছে। সেটি পিবিআই তদন্ত করছে।
.উৎস: Samakal
কীওয়ার্ড: ম রগ র ব চ চ এক হ জ র আদমদ ঘ
এছাড়াও পড়ুন:
ফের খামারে ঢুকে ১২শ মুরগির বাচ্চা হত্যা
বগুড়ার আদমদীঘিতে পোলট্রি মুরগির খামারে ফের ঢুকে ২৬ দিন বয়সী এক হাজার ২০০ বাচ্চা পদদলিত করে মেরে ফেলেছে দুর্বৃত্তরা। বৃহস্পতিবার রাতে আদমদীঘি উপজেলার নসরতপুর কলেজপাড়ায় পান্না পোলট্রির খামারে সোনালি জাতের এসব বাচ্চা মেরে ফেলা হয়। এর আগে গত ৬ মে এক হাজার বাচ্চা মেরে ফেলে তারা।
খামারের স্বত্বাধিকারী হারুনুর রশিদ জানান, নসরতপুর কলেজপাড়ায় তাঁর বাড়ির পাশে মুরগির খামার রয়েছে। এখানে দীর্ঘদিন ধরে সোনালিসহ বিভিন্ন জাতের মুরগির বাচ্চা কিনে লালন-পালন করে বাজারজাত করেন। গত বৃহস্পতিবার রাতে দুর্বৃত্তরা খামারের নেট কেটে ভেতরে ঢুকে পদদলিত করে সোনালি জাতের এক হাজার ২০০ বাচ্চা মেরে ফেলেছে।
এর আগে গত ৬ মে রাতে একই কায়দায় ১৫ দিন বয়সের এক হাজার মুরগির বাচ্চা মেরে ফেলে দুর্বৃত্তরা। মাত্র ১৭ দিনের ব্যবধানে দু’বার এমন ঘটনা ঘটায় তাঁর ৫ লক্ষাধিক টাকার ক্ষতি হয়েছে বলে তিনি দাবি করেছেন। এ ঘটনায় শুক্রবার তাঁর স্ত্রী শবনম মোস্তারি আদমদীঘি থানায় লিখিত অভিযোগ করেছেন।
আদমদীঘি থানার ওসি এস এম মোস্তাফিজুর রহমান বলেন, খবর পেয়ে ঘটনাস্থল পরিদর্শন করা হয়েছে। শত্রুতা করে এভাবে মুরগির বাচ্চা মেরে ফেলা ঠিক হচ্ছে না। অভিযোগ তদন্ত করে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে। আগের ঘটনায় বগুড়ার আদালতে মামলা রয়েছে। সেটি পিবিআই তদন্ত করছে।