দাবি মেনে প্রজ্ঞাপন না দিলে ৩০ মে থেকে কঠোর কর্মসূচির হুমকি নার্সদের
Published: 24th, May 2025 GMT
ডিপ্লোমা ইন নার্সিং এবং ডিপ্লোমা ইন মিডওয়াইফারি কোর্সকে স্নাতক (পাস) সমমান ঘোষণা করার প্রজ্ঞাপন জারি না হলে ৩০ মে থেকে কঠোর কর্মসূচিত যাওয়ার হুমকি দিয়েছে ডিপ্লোমা ইন নার্সিং ও মিডওয়াইফারি ডিগ্রি বাস্তবায়ন কমিটি। আজ শনিবার রাজধানীর সেগুনবাগিচায় ক্র্যাব মিলনায়তনে এক সংবাদ সম্মেলন থেকে এ ঘোষণা দেওয়া হয়।
সংবাদ সম্মেলনে কথা বলেন ডিপ্লোমা ইন নার্সিং ও মিডওয়াইফারি ডিগ্রি বাস্তবায়ন কমিটির মন্ত্রণালয়ভিত্তিক প্রতিনিধি শিক্ষানবিশ নার্স এ বি শক্তি ও সালমান রাতুল এবং মিডওয়াইফারি শিক্ষার্থী মিথিলা ও ছোহাইমা রাফা। তাঁরা জানান, ২৯ মে তাঁদের দাবির বিষয়ে আন্তমন্ত্রণালয় সভা হওয়ার কথা রয়েছে। সেখানে যদি তাঁদের দাবি মেনে লিখিত কোনো প্রজ্ঞাপন না আসে, তাহলে তাঁরা কঠোর কর্মসূচিতে যাবেন।
এ বিষয়ক এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে ডিপ্লোমা ইন নার্সিং ও মিডওয়াইফারি ডিগ্রি বাস্তবায়ন কমিটির নেতারা বলেন, যে যোগ্যতা নিয়ে তাঁরা নার্সিংয়ে ভর্তি হন, তিন বছর পড়ালেখা ও পেশাগত পরীক্ষায় পাস করার পরও তাঁদের ডিগ্রির মান ভর্তিকালীনই থাকে; যা সম্পূর্ণ অমানবিক এবং শিক্ষার্ধীদের প্রতি বৈষম্য। এটি মেনে নেওয়ার কোনো সুযোগ নেই।
.উৎস: Prothomalo
কীওয়ার্ড: ইন ন র স
এছাড়াও পড়ুন:
রিয়ালকে চূর্ণ করে ফাইনালে পিএসজি
ফুটবল বিশ্বে ইতিহাস গড়ার আরেকটি রাত! ক্লাব বিশ্বকাপের সেমিফাইনালে রিয়াল মাদ্রিদের বিরুদ্ধে যেন ঝড় তুলল প্যারিস সাঁ জার্মাঁ (পিএসজি)। ৪-০ গোলের দুর্দান্ত জয়ে চ্যাম্পিয়নদের মতোই ফাইনালে উঠল ফরাসি ক্লাবটি।
মাঠে নেমেই আক্রমণের ঝাঁজ দেখিয়েছিল পিএসজি। ম্যাচের মাত্র ২৩ মিনিটের মাথায় তারা জালের দেখা পায় তিনবার! ফাবিয়ান রুইজের জোড়া (৬ ও ২৪ মি.) গোল, সঙ্গে ওসমানে ডেম্বেলে (৯ মি.)। আর ম্যাচের শেষ মুহূর্তে (৮৭ মি.) গনসালো রামোসের নিখুঁত ফিনিশিং। সব মিলিয়ে একতরফা আধিপত্য। রিয়ালের রক্ষণভাগ ছিল সম্পূর্ণ ছন্নছাড়া। বিশেষ করে রুডিগারের ভয়ানক ভুলে তৃতীয় গোলটি হজম করে দল।
পিএসজির ফরোয়ার্ড লাইন এদিন ছিল আগুনে ফর্মে। অন্যদিকে রিয়ালের তারকাখচিত আক্রমণভাগ যেন ছায়া হয়ে গিয়েছিল। জাভি আলোনসোর দল কার্যত পুরো ম্যাচেই যেন পথ খুঁজে ফিরল।
এই ম্যাচের মধ্য দিয়েই রিয়ালের জার্সিতে শেষবারের মতো মাঠে নামলেন লুকা মদ্রিচ। ক্যারিয়ারের শেষ অধ্যায়ে এসে এক বিদায়ী জয় চেয়েছিলেন তিনি। কিন্তু পেলেন লজ্জার হার। তার চোখেমুখে ছিল হতাশা, আর পিএসজির খেলোয়াড়দের মুখে জয়ের গর্ব।
একদিকে ইউরোপা কনফারেন্স লিগ জয়ী চেলসি, অন্যদিকে চ্যাম্পিয়নস লিগ জয়ী পিএসজি। দুই ইউরোপীয় শ্রেষ্ঠ দলের লড়াইয়ে উত্তেজনা এখন চরমে।
পিএসজির ফর্ম দেখে অনেকেই তাদের সম্ভাব্য চ্যাম্পিয়ন হিসেবে ধরে নিচ্ছেন। তবে ফুটবলে কিছুই আগে থেকে বলা যায় না। এখন অপেক্ষা, শেষ বাঁশির—কে হাসবে শেষ হাসি?
ঢাকা/আমিনুল