কাল বিকেলের দিকে লাহোরের তাপমাত্রা ছিল ৩৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস। দলের সঙ্গে থাকা বিসিবির ক্রিকেট পরিচালনা প্রধান নাজমূল আবেদীনও টিম হোটেল থেকে মুঠোফোনে সে রকমই ধারণা দিলেন, ‘এখানে আবহাওয়া বেশ গরম। বাংলাদেশে যে রকম দেখে এসেছি, তার চাইতেও অনেক বেশি।’

তবে পাকিস্তানে সেই গরম খুব বেশি গায়ে মাখতে হবে না বাংলাদেশ দলের ক্রিকেটারদের। গরম তো শীতাতপনিয়ন্ত্রিত হোটেল থেকে বের হলে। খেলা আর অনুশীলনের সময়টুকু ছাড়া সে সুযোগই তো নেই সেখানে!

আরও পড়ুনপারিশ্রমিক না দেওয়া বিপিএল দলগুলোর বিরুদ্ধে আইনি পথে বিসিবি১৩ ঘণ্টা আগে

বরাবরের মতো এবারও কঠোর নিরাপত্তাব্যবস্থার মধ্যে লাহোরের পার্ল কন্টিনেন্টাল হোটেলে আছে তিন টোয়েন্টির সিরিজ খেলতে যাওয়া বাংলাদেশ দল। অন্যান্য বারের তুলনায় এবার সেখানে নিরাপত্তাব্যবস্থা আরও কঠোর এবং ক্রিকেটারদের গতিবিধি আরও নিয়ন্ত্রিত হয়ে পড়লেও অবাক হওয়ার কিছু থাকবে না। কারণ, এবার বাংলাদেশ দল পাকিস্তানে গিয়েছেই অস্থির এক সময়ের মধ্যে।

পাক–ভারত সংঘাতের কারণে সিরিজটা হওয়া নিয়েই এক পর্যায়ে অনিশ্চয়তা তৈরি হয়েছিল। পরে নতুন সূচিতে পাঁচ টি–টোয়েন্টির সিরিজ থেকে দুই ম্যাচ ছেঁটে সিরিজ এখন তিন টি–টোয়েন্টি ম্যাচের, যার প্রথমটি হবে আগামীকাল লাহোরের গাদ্দাফি স্টেডিয়ামে। একই মাঠে পরের দুই ম্যাচ ৩০ মে ও ১ জুন।

লাহোরের গাদ্দাফি স্টেডিয়ামে গতকাল অনুশীলন করে বাংলাদেশ দল.

উৎস: Prothomalo

কীওয়ার্ড: ল দ শ দল

এছাড়াও পড়ুন:

পিকআপের ধাক্কায় নিহত ২

নাটোরে পিকআপের ধাক্কায় থেমে থাকা অপর একটি বিকল পিকআপের চালকসহ দু’জন নিহত হয়েছেন। সোমবার রাত সাড়ে ১১টার দিকে শহরের চকবৈদ্যনাথ চামড়াপট্রি এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে। 

নিহতরা হলেন- বিকল পিকআপ ভ্যানের চালক মোহাম্মদ রনি (৩৫) ও আম ব্যবসায়ী আব্দুল মজিদ (৭০)। তারা পাবনার বেড়াবাড়ি এলাকায় বাসিন্দা।

নাটোরে ফায়ার সার্ভিসের সিনিয়র স্টেশন অফিসার এনায়েত উল হক জানান, রাত সাড়ে ১১টার চাঁপাইনবাবগঞ্জ থেকে পাবনাগামী আমবোঝাই একটি পিকআপ ভ্যান নাটোরের চকবৈদ্যনাথ চামড়াপট্টি এলাকায় পৌঁছানোর পর পেছনের চাকা পাংচার হয়ে যায়। পরে চালক রনি ও আম ব্যবসায়ী মজিদ গাড়ি থেকে নেমে পিকআপ ভ্যানের চাকা পাল্টাচ্ছিলেন। এ সময় আরেকটি পিকআপ ভ্যান তাদের দুজনকে পেছন থেকে ধাক্কা দেয়। এতে রনি ও মজিদ ঘটনাস্থলেই মারা যান। খবর পেয়ে পুলিশ ও ফায়ার সার্ভিসের সদস্যরা এসে মরদেহ দুটি উদ্ধার করে সদর হাসপাতালের মর্গে পাঠান। এ বিষয়ে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে।

সম্পর্কিত নিবন্ধ