১. অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট 

চায়ে, বিশেষ করে গ্রিন–টিতে থাকে এপিগ্যালোকেটেচিন-৩-গ্যাল্যাট ধরনের খুবই উন্নত মানের অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট। এটি বিভিন্ন রোগ প্রতিরোধে এবং অ্যান্টি-এজিংয়ে অত্যন্ত সহায়ক।

২. হৃদ্‌রোগ ও স্ট্রোকের ঝুঁকি কমায়

যাঁরা প্রতিদিন ২ কাপ চা (যার মধ্যে ১ কাপ অবশ্যই গ্রিন টি) খান, তাঁদের হার্ট অ্যাটাকসহ বিভিন্ন হৃদ্‌রোগ, স্ট্রোক ও অন্যান্য কার্ডিওভাস্কুলার রোগে আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা ৩৬ শতাংশ পর্যন্ত কম থাকে।

৩.

শিরা-উপশিরার কার্যকারিতা ও প্রদাহ প্রতিরোধে

প্রতিদিন অন্তত ১ কাপ রং–চা (সর্বাধিক উপকার পেতে চিনি ছাড়া চা) খেলে ধমনি ও শিরা-উপশিরার কার্যকারিতা বাড়ায় ও প্রদাহের বিরুদ্ধে কাজ করে।

আরও পড়ুনঠান্ডা চা অথবা কফি শরীরের জন্য কতটা ক্ষতিকর ২১ এপ্রিল ২০২৫প্রতিদিন অন্তত ১ কাপ রং–চা খেলে ধমনি ও শিরা-উপশিরার কার্যকারিতা বাড়ায়

উৎস: Prothomalo

এছাড়াও পড়ুন:

বাউফলে নিম্নচাপের প্রভাবে নিম্নাঞ্চল প্লাবিত, বিদ্যুৎ বিচ্ছিন্ন

পটুয়াখালীর বাউফলে নিম্নচাপের প্রভাবে দু’দিনের বৃষ্টি ও জোয়ারের পানিতে নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হয়েছে। জোয়ারের তোড়ে কেশবপুরের ৬ নং ওয়ার্ডের কাঁচা সড়ক ভেঙে ভরিপাশা গ্রাম মমিনপুর, নিমদী, চন্দ্র দ্বীপ, বাহের চর, গোপালিয়া, হাজিপুর ও কলতা পানির নিচে তলিয়ে গেছে। এতে বিপাকে পড়েছেন শ্রমজীবী মানুষ। এছাড়া ঝড়ে বিদ্যুৎ সংযোগ ও ইন্টারনেটসেবা প্রায় অচল হয়ে পড়েছে।

স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, বেড়িবাঁধ না থাকায় জোয়ারের পানি স্বাভাবিকের চেয়ে ২-৩ ফুট বাড়লেই কাঁচা সড়ক ভেঙে তলিয়ে যায়। কয়েকদিনের টানা নিম্নচাপের প্রভাবে তেতুলিয়া ও লোহালিয়া নদী ছিল উত্তাল। এর ওপর প্রবল বৃষ্টি ও বাতাসে কাঁচা বাড়ি, সড়কের ক্ষয়ক্ষতির পাশাপাশি প্রচুর গাছপালা উপড়ে গেছে।

স্থানীয় কেশবপুরের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান শাহজাহান বলেন, ঝড়ের সংকেত শুনে জেলেরা নৌকা-ট্রলার নিয়ে নিরাপদ আশ্রয়ে গেছে। জোয়ারের পানিতে মমিনপুর, ভরপাশাসহ বেশ কয়েকটি গ্রাম তলিয়ে গেছে।

বাউফল উপজেলা ডেপুটি জেনারেল ম্যানেজার মো. মজির রহমান চৌধুরী বলেন, ঝড়ের তাণ্ডবে ট্রান্সফরমারসহ প্রায় ১০টি বৈদ্যুতিক খুঁটি এবং দেড় কিলোমিটার বিদ্যুৎ সরবরাহ লাইন ছিঁড়ে গেছে।

এ বিষয়ে বাউফল উপজেলা দুর্যোগ ও ত্রাণ কর্মকর্তা মস্তফা মৃদুল মোর্শেদ মুরাদ জানান, ক্ষয়ক্ষতির নিরূপণ করে জানানো হবে। কাঁচা সড়কের ক্ষতি হয়েছে বেশি।

সম্পর্কিত নিবন্ধ