বন্দরে ২০ নং ওয়ার্ড বিএনপির উদ্যাগে দোয়া অনুষ্ঠিত
Published: 30th, May 2025 GMT
আধুনিক বাংলাদেশের স্থপতি শহীদ প্রেসিডেন্ট মেজর জিয়াউর রহমানের ৪৪ তম শাহাদাৎ বার্ষিকী উপলক্ষে ২০ নং ওয়ার্ড বিএনপি ও অঙ্গ সংঠনের উদ্যাগে মিলাদ ও দোয়া অনুষ্ঠিত হয়েছে। শুক্রবার (৩০ মে) বাদ আছর বন্দর থানার মাহামুদনগর এলাকায় এ দোয়া অনুষ্ঠিত হয়।
২০ নং ওয়ার্ড বিএনপি নেতা ও সমাজ সেবক সামাউন হাবিবের সভাপতিত্বে মিলাদ ও দোয়া অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন নারায়ণগঞ্জ মহানগর বিএনপি আহবায়ক এডঃ সাখাওয়াত হোসেন। ওই সময় আরো উপস্থিত ছিলেন মহানগর বিএনপি সদস্য সচিব এডঃ আবু আল ইউসুফ খান টিপু, বন্দর থানা বিএনপি সভাপতি আলহাজ্ব শাহেন শাহ, সাধারণ সম্পাদক নাজমুল হক রানা,২০ নং ওয়ার্ড বিএনপি নেতা আলহাজ্ব আওলাদ হোসেন পোকা, জেলা জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের যুগ্ম আহবায়ক এডঃ টুটুল চৌধুরী, শহিদুল ইসলাম, শফিকুল ইসলাম, সাদ্দাম,মাছুম, স্বপন,সম্রাট, সনি, হৃদয় আহাম্মেদসহ বিএনপি অঙ্গ সংগঠনের নেতৃবৃন্দ। দোয়া শেষে অসহায়দের মাঝে রান্না করা খাবার বিতরন করা হয়। মিলাদ ও দোয়া পরিচালনা করেন মাহামুদনগর বাইতুল আমান জামে মসজিদের পেশ ইমাম মাওলানা রাকিবুল হাসান।
.উৎস: Narayanganj Times
কীওয়ার্ড: ব এনপ ন র য়ণগঞ জ জ য় উর রহম ন অন ষ ঠ
এছাড়াও পড়ুন:
উপদেষ্টা আসিফের সমর্থকদের সঙ্গে বিএনপি নেতাকর্মীদের ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া
কুমিল্লার মুরাদনগর স্থানীয় সরকার উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়ার সমর্থকদের সঙ্গে বিএনপি নেতাকর্মীদের ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়ার ঘটনা ঘটেছে। এসময় আসিফ মাহমুদের পক্ষের ১০ থেকে ১৫ জন সমর্থক আহত হয়েছেন। তাদের মধ্যে একজন ইউপি সদস্য রয়েছেন।
বুধবার (৩০ জুলাই) বিকেলে উপজেলা সদরের আল্লাহ চত্বরে ঘটনাটি ঘটে।
এলাকাবাসী জানান, বুধবার বিকেলে পূর্ব ঘোষিত কর্মসূচি অনুযায়ী সদরের আল্লাহ চত্বরে উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদের সমর্থকরা বিক্ষোভ মিছিল নিয়ে জড়ো হন। সমাবেশ লক্ষ্য করে পার্শ্ববর্তী জেলা পরিষদের মার্কেট থেকে কয়েকটি ইট, পাটকেল নিক্ষেপ করা হয়। এরপর দুই পক্ষের মধ্যে ধাওয়া ও পাল্টা ধাওয়া শুরু হয়। এসময় উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদের ১০ থেকে ১৫ জন সমর্থক আহত হন, তাদের মধ্যে একজন ইউপি সদস্যও রয়েছেন।
আরো পড়ুন:
কুষ্টিয়া প্রেস ক্লাবে বিএনপির অভিযোগ বক্স, যা পাওয়া গেল
সরকারের একটি অংশ অপকৌশলের আশ্রয় নিচ্ছে: তারেক রহমান
মিছিল নিয়ে আসা নাগরিক সমাজের আহ্বায়ক মিনাজুল হক বলেন, “উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে বিএনপির লোকজন আমাদের ওপর হামলা চালিয়েছে। মিছিল নিয়ে আসার পর শত শত ইটপাটকেল ছুড়ে আমাদের ধাওয়া দিতে থাকে। আমাদের অনেক সমর্থক আহত হন।”
হামলার অভিযোগ অস্বীকার করেছেন বিএনপি নেতাকর্মীরা। বিএনপির মুরাদনগর উপজেলার আহ্বায়ক মহিউদ্দিন অঞ্জন বলেন, “তারা হামলা করার পর আমাদের ছেলেরা প্রতিরোধ করেছে।”
কুমিল্লার মুরাদনগর থানার তদন্ত কর্মকর্তা আমিন কাদের খান জানান, আজ মুরাদনগর সদরে বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ চলছিল। এ সময় পাশে অবস্থান করা কিছু লোক বিনা উসকানিতে তাদের লক্ষ্য করে ইটপাটকেল নিক্ষেপ করে। এরপরে দুইপক্ষের মধ্যে ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া শুরু হয়। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে পুলিশ কাজ করে।
ঢাকা/রুবেল/মাসুদ