এ সময়ে ব্যায়ামের আগে ও পরে কী খাবেন কী খাবেন না
Published: 31st, May 2025 GMT
গ্রীষ্মকালে, এমনিতেই অতিরিক্ত ঘামের কারণে শরীর পানিশূন্য হয়ে পড়ে। ব্যায়াম করলে আরও বেশি ঘাম ঝরে। তখন শরীর বেশি পানিশূন্য হয়ে পড়ে। এ কারণে ব্যায়ামের আগে ও পরে হাইড্রেট থাকা গুরুত্বপূর্ণ।
ব্যায়ামের আগে
ব্যয়ামের আগে শরীর সতেজ রাখা জরুরি। ভারতীয় পুষ্টিবিদ মুগ্ধা প্রধানের মতে, ডায়াবেটিস না থাকলে ব্যায়ামের আগে কলার মতো হালকা খাবার খেতে পারেন। এটি পেশিতে শক্তি সরবরাহ করতে সহায়তা করে। আপনি যদি একজন ক্রীড়াবিদ হন অথবা ভারী ব্যায়াম করতে চান, তাহলে আপনার খাবারে সামান্য প্রোটিন যেমন সিদ্ধ ডিম যোগ করা করতে পারেন। মনে রাখবেন, আপনি যে খাবার খাবেন তা হালকা হওয়া উচিত যাতে আপনার শরীর হজমের জন্য খুব বেশি শক্তি ব্যয় না করে অথবা আপনার পেটে খুব বেশি ভারী বোধ না হয়।
হাইড্রেশন
হাইড্রেশন অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ, কারণ গ্রীষ্মকালে,ঘামের মাধ্যমে শরীর থেকে ঘাম এবং খনিজ ঝরে যায়। ব্যায়ামের আগে শরীরের পানি ঘাটতি পূরণে পানি পান করুন। শরীরে ইলেক্টোলাইটের ভারসাম্য বজায় রাখতে ডাবের পানি খেতে পারেন।
ব্যায়ামের পরে
শরীরের শক্তি বজায় রাখতে পুষ্টির প্রয়োজন। ব্যায়ামের ৩০ মিনিট পরে এক বাটি ভাত, ( ডায়াবেটিস না থাকলে) মুরগি বা মাছের সাথে শাকসবজি খান। কলা, প্রোটিন পাউডার এবং নারকেল দিয়ে তৈরি স্মুদিও খেতে পারেন, যা ব্যায়ামের পরে শক্তির জন্য দুর্দান্ত বিকল্প। এছাড়াও, শসা এবং তরমুজের মতো হাইড্রেটিং খাবার অন্তর্ভুক্ত করতে পারেন। এসব খাবার শরীরকে ঠান্ডা করতে এবং পানির ঘাটতি পূরণ করতে সাহায্য করে।
গ্রীষ্মকালে খাবার হালকা, তাজা এবং পুষ্টিতে সমৃদ্ধ রাখার চেষ্টা করুন। ব্যায়ামের আগে ও পরে অতিরিক্ত মসলাদার এবং তৈলাক্ত খাবার এড়িয়ে চলার চেষ্টা করুন। শরীর হাইড্রেট রাখতে পর্যাপ্ত পানি পান করুন এবং তরল খাবার খাওয়ার চেষ্টা করুন।
.উৎস: Samakal
কীওয়ার্ড: ব য য় ম র আগ
এছাড়াও পড়ুন:
জালকুড়ি সিকদার বাড়ীপুলের কুরবানির পশুর হাটের উদ্বোধন
দোয়া ও মিলাদের মধ্যে দিয়ে সিদ্ধিরগঞ্জের জালকুড়ি সিকাদার বাড়ীপুল সংলগ্ন ড্যাম্পিং সড়কের খালি জায়গায় কুরবানির পশুর হাটের উদ্ধোধন করা হয়েছে।
রবিবার (৩১ মে) রাতে কুরবানির পশুর হাটে মিলাদ ও দোয়ার মাধ্যমে এ হাটের উদ্ধোধন করা হয়।
দোয়া ও মিলাদ শেষে হাটের ইজারাদার রাকিবুল দেওয়ান বলেন আমাদের পশুর হাটে সর্বাক্ষণিক নিরাপত্তা, নিরবিচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ সরবারাহ নিশ্চিত করা। জাল নোট শনাক্তকরন, আধুনিক পদ্ধতিতে হাসিল আদায়সহ সকল ধরনের সু-ব্যবস্থা আছে।
এছাড়া সার্বক্ষনিক পশু চিকিৎসা ব্যবস্থা, হাটে পশু আনতে কেউ যাতে হয়রানির শিকার না হয় এর জন্য সব ধরনের ব্যবস্থা গ্রহন করা হয়েছে।
হাটের সার্বিক তত্ত্বাবধানে থাকবেন, জুয়েল প্রধান, সবুজ সিকদার, আব্দুল আলী ও নুর আলম প্রধানসহ আরো অনেকে ।