জোলির সঙ্গে বিচ্ছেদ, প্রথমবার মুখ খুললেন ব্র্যাড পিট
Published: 2nd, June 2025 GMT
২০১৬ সালে যখন তাঁদের বিচ্ছেদের খবর প্রকাশ্যে আসে, ভক্তরা চমকে গিয়েছিলেন। অনেকে তো গণমাধ্যমের ‘ব্রেকিং নিউজ’দেখেও ব্র্যাড পিট আর অ্যাঞ্জেলিনা জোলির বিচ্ছেদের খবর বিশ্বাস করতে পারেননি। তবে সম্পর্ক চুকেবুকে গেলেও বিচ্ছেদ প্রসঙ্গ বারবার এড়িয়ে গেছেন ব্র্যাড। জোলি বিভিন্ন সময়ে কথা বললেও ব্র্যাডের কাছ থেকে সাড়া মেলেনি। অবশেষে জিকিউ সাময়ীকিতে দেওয়া সাক্ষাৎকারে প্রথমবার জোলির সঙ্গে বিচ্ছেদ নিয়ে কথা বললেন অভিনেতা।
আমার ব্যক্তিগত জীবন সব সময়ই খবরের শিরোনামে থাকে। ৩০ বছর ধরে আমার জীবন সংবাদমাধ্যমের নজরদারিতে রয়েছে। আমার ব্যক্তিগত জীবনের ঘটনা নিয়ে কোনো না কোনোভাবে খবর হয়েছে।ব্র্যাড পিটসেই ‘মিস্টার অ্যান্ড মিসেস স্মিথ’ সিনেমার সেটে প্রথম পরিচয়, সেখান থেকেই প্রেম। একসঙ্গে দুজন একই ছাদের নিচে থেকেছেন দীর্ঘ ১০ বছর। তারপর সন্তানদের অনুরোধে বিয়ে। তাঁরা ছিলেন হলিউডের ‘ড্রিম কাপল’, অ্যাঞ্জেলিনা জোলি-ব্র্যাড পিট জুটি। এ জুটিকে ডাকা হতো ‘ব্র্যাঞ্জেলিনা’। তবে এ সবকিছুই অতীত!
আট বছর ধরে চলতে থাকা তাঁদের বিবাহবিচ্ছেদের প্রক্রিয়া গত বছরের ডিসেম্বরে আইনিভাবে চূড়ান্ত হয়। চূড়ান্ত বিচ্ছেদের পর প্রথম এ ব্যাপারে কথা বললেন অভিনেতা ব্র্যাড পিট। জিকিউ সাময়িকীকে ব্র্যাড পিট বলেন, অ্যাঞ্জেলিনা জোলির সঙ্গে তাঁর বিবাহবিচ্ছেদ তেমন কোনো বড় বিষয় নয়।
ব্র্যাড পিট। রয়টার্স.উৎস: Prothomalo
এছাড়াও পড়ুন:
কে হবে নারী বিশ্বকাপের নতুন চ্যাম্পিয়ন
ভারতের জেমাইমা রদ্রিগেজের চোখে জল, তাঁকে ঘিরে উৎসব করতে তৈরি হয়েছিল বড় একটা জটলাও। ইংল্যান্ডকে হারানোর পর দক্ষিণ আফ্রিকার মেয়েদের উল্লাসের ছবিটাও সাড়া ফেলেছিল বেশ। এক দিনের ব্যবধানে দুই দলের সেই উচ্ছ্বাস গিয়ে মিলেছিল একই বিন্দুতে—নারী বিশ্বকাপের ফাইনাল ওঠার আনন্দে আত্মহারা হয়েছিল তারা।
কিন্তু এতটুকু তো আর শেষ নয়। দুই দলের সামনেই প্রথমবার নারী ওয়ানডে বিশ্বকাপ জয়ের হাতছানি। আজ নাবি মুম্বাইয়েই প্রথমবার এমন নারী বিশ্বকাপ ফাইনাল হচ্ছে, যেখানে অস্ট্রেলিয়া ও ইংল্যান্ডের কেউই নেই। এই দুই দলের বাইরে শিরোপাজয়ী আরেক দল নিউজিল্যান্ডও বাদ পড়ে গেছে সেমিফাইনালের আগেই। আজ দক্ষিণ আফ্রিকা-ভারতের যেই শিরোপা জিতুক, নারী বিশ্বকাপ তাই দেখবে নতুন চ্যাম্পিয়ন।
এবারের বিশ্বকাপজুড়ে কঠিন পথ পাড়ি দিয়ে এসেছে ফাইনালে ওঠা দুটি দলই। ইংল্যান্ডের বিপক্ষে ৬৯ রানে অলআউট হয়ে বিশ্বকাপ শুরু করে দক্ষিণ আফ্রিকা। এরপর টানা পাঁচ ম্যাচ জিতে সেমিফাইনাল নিশ্চিত করে দলটি। গ্রুপ পর্বে নিজেদের শেষ ম্যাচে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে ৯৭ রানে অলআউট হলেও সেমিফাইনালে ইংল্যান্ডকে উড়িয়ে দিয়েই ফাইনালে ওঠে দক্ষিণ আফ্রিকা।
সেমিফাইনালে ভারতকে জেতানোর পর জেমাইমা ও মান্ধানা