সিলেট কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের (সিকৃবি) ছয়টি আবাসিক হলের নাম পরিবর্তনের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। এর মধ্যে তিনটি আবাসিক হলের নতুন নাম ও বাকি তিনটি হলের প্রতিষ্ঠাকালীন নাম পুনর্বহাল রাখার সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়।

বিশ্ববিদ্যালয়ের ৪৮তম সিন্ডিকেট সভায় সিদ্ধান্তের পরিপ্রেক্ষিতে রবিবার (১ জুন) বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার (অতিরিক্ত দায়িত্বপ্রাপ্ত) অধ্যাপক ড.

মো. আসাদ-উদ-দৌলা সাক্ষরিত এক আদেশে কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণের নির্দেশ দেওয়া হয়।

সিন্ডিকেট সভায় গৃহীত সিদ্ধান্ত অনুযায়ী ভেটেরিনারি কলেজ সময়ের এম. সাইফুর রহমান হল, শহীদ জিয়া হল ও দুররে সামাদ রহমান হলের নাম পুনর্বহাল রাখার সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়। এগুলো বিগত সরকারের আমলে নাম পরিবর্তন করে যথাক্রমে শাহ এ এম এস কিবরিয়া হল, হুমায়ুন রশীদ চৌধুরী হল ও সুহাসিনী দাস হল নামে নামকরণ করা হয়েছিল।

আরো পড়ুন:

বিশ্বের সেরা সায়েন্স টিমের স্বীকৃতি ইউআইইউ মার্স রোভারের

নতুন নোটে লোগোসহ যবিপ্রবি শিক্ষার্থীদের গ্রাফিতি

এছাড়াও বিগত সরকারের আমলে নির্মিত বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান হল, আব্দুস সামাদ আজাদ হল, শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব হলের নাম পরিবর্তন করে যথাক্রমে হযরত শাহজালাল (র.) হল, জেনারেল এমএজি ওসমানী হল ও সুহাসিনী দাস হল নামকরণের সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়েছে।  

তবে হলের নাম পরিবর্তনের সিদ্ধান্তকে ঘিরে মিশ্র প্রতিক্রিয়া দেখা গিয়েছে শিক্ষার্থীদের মাঝে।

শিক্ষার্থীদের দাবি, যে অভ্যুত্থানকে ঘিরে এমন সুযোগ তৈরি হয়েছে সেই জুলাই অভ্যুত্থানের কোন স্মৃতি স্থান পায়নি হলের নামকরণে। এছাড়া নামকরণের ক্ষেত্রে বিভিন্ন রাজনৈতিক ব্যাক্তিবর্গের নাম প্রাধান্য পাওয়া, শিক্ষার্থীদের মতামত উপেক্ষা করা এবং ক্যাম্পাসে বহিরাগতদের হামলার তদন্ত ও বিচারসহ শিক্ষার্থীদের উত্থাপিত দাবির অগ্রগতি হয়নি। এছাড়া হলের হলের নাম পরিবর্তনের চেয়ে মান বৃদ্ধির দিকে প্রশাসনকে নজর দেওয়ার দাবি জানান তারা।

কৃষি প্রকৌশল ও প্রযুক্তি অনুষদের নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক শিক্ষার্থী বলেন, “সিন্ডিকেট মিটিংয়ের সিদ্ধান্ত আমাদের জন্য খুবই হতাশার। গত বছর ২৪ সেপ্টেম্বর ছাত্রদের ওপর বহিরাগতদের হামলার তদন্ত ও বিচারসহ যেসব গুরুত্বপূর্ণ দাবি আমরা আন্দোলনের মাধ্যমে উত্থাপন করেছিলাম তার কোনটিরই অগ্রগতি নেই।”

তিনি বলেন, “প্রশাসন গৌণ বিষয়, যেমন কিছু হলের নাম পরিবর্তনকে গুরুত্ব দিয়েছে। তাও যদি ঐতিহাসিক প্রেক্ষাপটে, বিশেষ করে ২০২৪ সালের জুলাই অভ্যুত্থানের শহীদদের অবদানকে সম্মান জানিয়ে নামকরণ করা হত, কিছুটা হলেও তা গ্রহণযোগ্য হতো। কিন্তু বাস্তবে দেখা যাচ্ছে, সিদ্ধান্তগুলো নেওয়া হচ্ছে গোপনে রাজনীতি চালিয়ে যাওয়া কিছু মহলের পরামর্শে, যা শিক্ষার্থীদের মাঝে প্রশাসনের ওপর আস্থার অবনতি ঘটাচ্ছে।”

কৃষি প্রকৌশল ও প্রযুক্তি অনুষদের আরেক শিক্ষার্থী বলেন, “একটি বিশ্ববিদ্যালয়ের কোনো হলের নাম ওই হলে এলোটেড বর্তমান এবং অতীত শিক্ষার্থীদের জন্য একটি পরিচয়। এই পরিচয়ের মধ্য দিয়ে শিক্ষার্থীরা নিজেদের বিশ্ববিদ্যালয়ের সঙ্গে সম্পর্ক খুঁজে পায়। আর পরিচয় যখন সময়ের আবর্তে পরিবর্তিত হয়, তখন সামাজিক বিচ্ছিন্নতা এবং পরিচয় সংকটের শিকার হতে হয়।”

তিনি বলেন, “কোনো নির্দিষ্ট গোষ্ঠীর বিশেষ ব্যক্তির পরিচয় সব শিক্ষার্থীকে ধারণ করতে পারে না। বরং এই সংকটকে আরো বাড়িয়ে দেয় এবং অন্য সব গোষ্ঠীর প্রতি বৈষম্যও হয়। প্রশাসনের উচিত এমন নাম নির্দিষ্ট করা, যেটা সবাইকে ধারণ করবে এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের অরিজিনের সঙ্গে বিশেষভাবে সম্পর্কিত।”

মাৎসবিজ্ঞান অনুষদের এক শিক্ষার্থী বলেন, “জুলাই অভ্যুত্থানের পর বাংলাদেশে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানসহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে বেশ কিছু সংস্কার লক্ষ্য করা যাচ্ছে। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ফ্যাসিবাদী বা স্বৈরাচারী মনোভাব যেন পুনরায় প্রতিষ্ঠিত না হয়, সে ক্ষেত্রে অনেক শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান তাদের মূল ফটকের নাম, ওয়েবসাইট, হলের নামসহ অনেক গঠনতান্ত্রিক পরিবর্তন আনছে। সেই ধারাবাহিকতায় সম্প্রতি সিকৃবি প্রশাসন ছয়টি হলের নাম পরিবর্তন করার সিদ্ধান্ত গ্ৰহণ করেছে।”

তিনি বলেন, “এর মধ্যে কয়েকটি হলের নাম প্রতিষ্ঠাকালীন নামে রাখা হয়েছে, যেগুলো বিগত সরকার পরিবর্তন করেছিল। হলের নাম পরিবর্তন নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের মধ্যে মিশ্র প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি হলেও সময়ের সঙ্গে সঙ্গে খাপ খাইয়ে নেবে আশাকরি। আমাদের চাওয়া শুধু হলের নাম পরিবর্তন করলেই হবে না, হলের মানসম্মত সেবাও নিশ্চিত করতে হবে।”

এ বিষয়ে জানতে বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রারকে একাধিকবার কল করা হলেও তিনি কল রিসিভ করেননি। বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. আলিমুল ইসলামের সঙ্গে যোগাযোগের চেষ্টা করা হলে তার মোবাইল বন্ধ পাওয়া যায়।

তবে বিশ্ববিদ্যালয়ের কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. এটিএম মাহবুব-ই-ইলাহী বলেন, “ছাত্ররা হলের নাম পরিবর্তনের জন্য একটি স্মারকলিপি জমা দিয়েছিল। তাদের দাবির পরিপ্রেক্ষিতে হলের নাম পরিবর্তন করা হয়েছে। শিক্ষার্থীদের অন্যান্য দাবির মধ্যে যেগুলো একাডেমিক কাউন্সিলে অনুমোদিত হয়েছিল, সেগুলো সবই সিন্ডিকেট মিটিংয়ে আলোচিত হয়েছে এবং প্রত্যেকটিতেই সমর্থন দেওয়া হয়েছে। ফাইনাল ইয়ারে শর্ট সেমিস্টারে পরীক্ষা নেওয়ার বিষয়টি ইতোমধ্যেই পাস হয়েছে।”

হলের নামকরণে জুলাই আন্দোলনের কোন স্মৃতি না থাকার ব্যাপারে জিজ্ঞেস করা হলে তিনি বলেন, “আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়ের মূল ফটকের নামকরণ ‘জুলাই ৩৬’ করা হবে।”

ঢাকা/আইনুল/মেহেদী

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর হল র ন ম প ন মকরণ

এছাড়াও পড়ুন:

হলের নাম নয়, মানে পরিবর্তন চান সিকৃবি শিক্ষার্থীরা

সিলেট কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের (সিকৃবি) ছয়টি আবাসিক হলের নাম পরিবর্তনের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। এর মধ্যে তিনটি আবাসিক হলের নতুন নাম ও বাকি তিনটি হলের প্রতিষ্ঠাকালীন নাম পুনর্বহাল রাখার সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়।

বিশ্ববিদ্যালয়ের ৪৮তম সিন্ডিকেট সভায় সিদ্ধান্তের পরিপ্রেক্ষিতে রবিবার (১ জুন) বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার (অতিরিক্ত দায়িত্বপ্রাপ্ত) অধ্যাপক ড. মো. আসাদ-উদ-দৌলা সাক্ষরিত এক আদেশে কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণের নির্দেশ দেওয়া হয়।

সিন্ডিকেট সভায় গৃহীত সিদ্ধান্ত অনুযায়ী ভেটেরিনারি কলেজ সময়ের এম. সাইফুর রহমান হল, শহীদ জিয়া হল ও দুররে সামাদ রহমান হলের নাম পুনর্বহাল রাখার সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়। এগুলো বিগত সরকারের আমলে নাম পরিবর্তন করে যথাক্রমে শাহ এ এম এস কিবরিয়া হল, হুমায়ুন রশীদ চৌধুরী হল ও সুহাসিনী দাস হল নামে নামকরণ করা হয়েছিল।

আরো পড়ুন:

বিশ্বের সেরা সায়েন্স টিমের স্বীকৃতি ইউআইইউ মার্স রোভারের

নতুন নোটে লোগোসহ যবিপ্রবি শিক্ষার্থীদের গ্রাফিতি

এছাড়াও বিগত সরকারের আমলে নির্মিত বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান হল, আব্দুস সামাদ আজাদ হল, শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব হলের নাম পরিবর্তন করে যথাক্রমে হযরত শাহজালাল (র.) হল, জেনারেল এমএজি ওসমানী হল ও সুহাসিনী দাস হল নামকরণের সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়েছে।  

তবে হলের নাম পরিবর্তনের সিদ্ধান্তকে ঘিরে মিশ্র প্রতিক্রিয়া দেখা গিয়েছে শিক্ষার্থীদের মাঝে।

শিক্ষার্থীদের দাবি, যে অভ্যুত্থানকে ঘিরে এমন সুযোগ তৈরি হয়েছে সেই জুলাই অভ্যুত্থানের কোন স্মৃতি স্থান পায়নি হলের নামকরণে। এছাড়া নামকরণের ক্ষেত্রে বিভিন্ন রাজনৈতিক ব্যাক্তিবর্গের নাম প্রাধান্য পাওয়া, শিক্ষার্থীদের মতামত উপেক্ষা করা এবং ক্যাম্পাসে বহিরাগতদের হামলার তদন্ত ও বিচারসহ শিক্ষার্থীদের উত্থাপিত দাবির অগ্রগতি হয়নি। এছাড়া হলের হলের নাম পরিবর্তনের চেয়ে মান বৃদ্ধির দিকে প্রশাসনকে নজর দেওয়ার দাবি জানান তারা।

কৃষি প্রকৌশল ও প্রযুক্তি অনুষদের নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক শিক্ষার্থী বলেন, “সিন্ডিকেট মিটিংয়ের সিদ্ধান্ত আমাদের জন্য খুবই হতাশার। গত বছর ২৪ সেপ্টেম্বর ছাত্রদের ওপর বহিরাগতদের হামলার তদন্ত ও বিচারসহ যেসব গুরুত্বপূর্ণ দাবি আমরা আন্দোলনের মাধ্যমে উত্থাপন করেছিলাম তার কোনটিরই অগ্রগতি নেই।”

তিনি বলেন, “প্রশাসন গৌণ বিষয়, যেমন কিছু হলের নাম পরিবর্তনকে গুরুত্ব দিয়েছে। তাও যদি ঐতিহাসিক প্রেক্ষাপটে, বিশেষ করে ২০২৪ সালের জুলাই অভ্যুত্থানের শহীদদের অবদানকে সম্মান জানিয়ে নামকরণ করা হত, কিছুটা হলেও তা গ্রহণযোগ্য হতো। কিন্তু বাস্তবে দেখা যাচ্ছে, সিদ্ধান্তগুলো নেওয়া হচ্ছে গোপনে রাজনীতি চালিয়ে যাওয়া কিছু মহলের পরামর্শে, যা শিক্ষার্থীদের মাঝে প্রশাসনের ওপর আস্থার অবনতি ঘটাচ্ছে।”

কৃষি প্রকৌশল ও প্রযুক্তি অনুষদের আরেক শিক্ষার্থী বলেন, “একটি বিশ্ববিদ্যালয়ের কোনো হলের নাম ওই হলে এলোটেড বর্তমান এবং অতীত শিক্ষার্থীদের জন্য একটি পরিচয়। এই পরিচয়ের মধ্য দিয়ে শিক্ষার্থীরা নিজেদের বিশ্ববিদ্যালয়ের সঙ্গে সম্পর্ক খুঁজে পায়। আর পরিচয় যখন সময়ের আবর্তে পরিবর্তিত হয়, তখন সামাজিক বিচ্ছিন্নতা এবং পরিচয় সংকটের শিকার হতে হয়।”

তিনি বলেন, “কোনো নির্দিষ্ট গোষ্ঠীর বিশেষ ব্যক্তির পরিচয় সব শিক্ষার্থীকে ধারণ করতে পারে না। বরং এই সংকটকে আরো বাড়িয়ে দেয় এবং অন্য সব গোষ্ঠীর প্রতি বৈষম্যও হয়। প্রশাসনের উচিত এমন নাম নির্দিষ্ট করা, যেটা সবাইকে ধারণ করবে এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের অরিজিনের সঙ্গে বিশেষভাবে সম্পর্কিত।”

মাৎসবিজ্ঞান অনুষদের এক শিক্ষার্থী বলেন, “জুলাই অভ্যুত্থানের পর বাংলাদেশে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানসহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে বেশ কিছু সংস্কার লক্ষ্য করা যাচ্ছে। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ফ্যাসিবাদী বা স্বৈরাচারী মনোভাব যেন পুনরায় প্রতিষ্ঠিত না হয়, সে ক্ষেত্রে অনেক শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান তাদের মূল ফটকের নাম, ওয়েবসাইট, হলের নামসহ অনেক গঠনতান্ত্রিক পরিবর্তন আনছে। সেই ধারাবাহিকতায় সম্প্রতি সিকৃবি প্রশাসন ছয়টি হলের নাম পরিবর্তন করার সিদ্ধান্ত গ্ৰহণ করেছে।”

তিনি বলেন, “এর মধ্যে কয়েকটি হলের নাম প্রতিষ্ঠাকালীন নামে রাখা হয়েছে, যেগুলো বিগত সরকার পরিবর্তন করেছিল। হলের নাম পরিবর্তন নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের মধ্যে মিশ্র প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি হলেও সময়ের সঙ্গে সঙ্গে খাপ খাইয়ে নেবে আশাকরি। আমাদের চাওয়া শুধু হলের নাম পরিবর্তন করলেই হবে না, হলের মানসম্মত সেবাও নিশ্চিত করতে হবে।”

এ বিষয়ে জানতে বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রারকে একাধিকবার কল করা হলেও তিনি কল রিসিভ করেননি। বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. আলিমুল ইসলামের সঙ্গে যোগাযোগের চেষ্টা করা হলে তার মোবাইল বন্ধ পাওয়া যায়।

তবে বিশ্ববিদ্যালয়ের কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. এটিএম মাহবুব-ই-ইলাহী বলেন, “ছাত্ররা হলের নাম পরিবর্তনের জন্য একটি স্মারকলিপি জমা দিয়েছিল। তাদের দাবির পরিপ্রেক্ষিতে হলের নাম পরিবর্তন করা হয়েছে। শিক্ষার্থীদের অন্যান্য দাবির মধ্যে যেগুলো একাডেমিক কাউন্সিলে অনুমোদিত হয়েছিল, সেগুলো সবই সিন্ডিকেট মিটিংয়ে আলোচিত হয়েছে এবং প্রত্যেকটিতেই সমর্থন দেওয়া হয়েছে। ফাইনাল ইয়ারে শর্ট সেমিস্টারে পরীক্ষা নেওয়ার বিষয়টি ইতোমধ্যেই পাস হয়েছে।”

হলের নামকরণে জুলাই আন্দোলনের কোন স্মৃতি না থাকার ব্যাপারে জিজ্ঞেস করা হলে তিনি বলেন, “আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়ের মূল ফটকের নামকরণ ‘জুলাই ৩৬’ করা হবে।”

ঢাকা/আইনুল/মেহেদী

সম্পর্কিত নিবন্ধ