বগুড়ার নন্দীগ্রাম উপজেলায় ট্রাকের ধাক্কায় শারফুদ্দীন মাহমুদ খান (৫২) নামের এক ব্যক্তি নিহত হয়েছেন। তিনি এ উপজেলার ভাটরা ইউনিয়নের ৮ নম্বর ওয়ার্ড বিএনপির সাধারণ সম্পাদক ছিলেন।

রবিবার (১ জুন) রাতে নন্দীগ্রাম পৌর এলাকার নামুইট-বেলঘড়িয়া সড়কে এ দুর্ঘটনা ঘটে।

নিহত শারফুদ্দীন মাহমুদ খান উপজেলার বিলসা বেলঘড়িয়া গ্রামের মৃত জসিম উদ্দিনের ছেলে। তিনি পেশায় দলিল লেখক ছিলেন।

নিহতের রাজনৈতিক পরিচয় নিশ্চিত করেছেন উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক বেলায়েত হোসেন আদর।

নন্দীগ্রাম দলিল লেখক সমিতির সভাপতি আখতারুজ্জামান উজ্জ্বল জানিয়েছেন, ভাটরা ইউনিয়নের বিলসা বেলঘড়িয়া গ্রামের দলিল লেখক শারফুদ্দীন মাহমুদ খান নন্দীগ্রামে তার কাজ শেষ করে মোটরসাইকেল নিয়ে বাড়ির দিকে যাচ্ছিলেন। বেলঘড়িয়ায় পৌঁছালে বিপরীত দিক থেকে আসা একটি ট্রাকের সঙ্গে সংঘর্ষ হয়। এতে ঘটনাস্থলেই তার মৃত্যু হয়।

নন্দীগ্রাম থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মোজাহারুল ইসলাম জানিয়েছেন, শারফুদ্দীন মাহমুদ খানের লাশ বগুড়া শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মর্গে আছে। আইনি প্রক্রিয়া শেষে পরিবারের কাছে লাশ হস্তান্তর করা হবে।

ঢাকা/এনাম/রফিক

.

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর নন দ গ র ম উপজ ল

এছাড়াও পড়ুন:

বন্ধুদের নিয়ে ‘উড়াল’

আট বছর আগে জোবায়দুর রহমানকে গল্পটা শুনিয়েছিলেন সম্রাট প্রামানিক। জোবায়দুর তখন সহকারী পরিচালক, স্বপ্ন চলচ্চিত্র নির্মাতা হওয়া। কয়েক বছর পর সত্যি সত্যিই যখন সিনেমা নির্মাণের কথা ভাবলেন, শুরুতেই তাঁর সেই গল্পের কথা মনে পড়ল। সম্রাটকে ফোন করলেন জোবায়দুর, চায়ের দোকানে বসে আবারও গল্পটা শুনলেন। ঠিক করলেন, এ গল্প থেকেই ছবি বানাবেন তিনি।

পেশাদার কোনো প্রযোজকের কাছে যাননি জোবায়দুর, নিজেরাই স্বাধীনভাবে ছবিটি নির্মাণ করেছেন; পাশে ছিলেন ভাই-বন্ধুরা। নির্মাতা বললেন, ‘এটাই আমার প্রথম নির্মাণ, আগে কোনো কাজ করিনি। কী করা যায়? আশপাশের ভাই–বন্ধুদের সঙ্গে আলোচনা করলাম। শরীফ সিরাজ, সম্রাট প্রামানিক, জহিরুল ইসলামসহ তিন-চারজন মিলে কাজটা শুরু করি।’ তাঁরা কেন বিনিয়োগ করলেন? এমন প্রশ্নের জবাবে নির্মাতা জোবায়দুর বলেন, ‘গল্পের কারণে আগ্রহী হয়েছেন তাঁরা।’

শুটিংয়র ফাঁকে তোলা ছবি

সম্পর্কিত নিবন্ধ