গাইবান্ধার পলাশবাড়ী উপজেলায় এক দম্পতির ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। আজ মঙ্গলবার সকাল ১০টার দিকে উপজেলার বেতকাপা ইউনিয়নের ডাকেরপাড়া গ্রাম থেকে লাশ দুটি উদ্ধার করা হয়।

নিহত ব্যক্তিরা হলেন রাসেল মিয়া (১৮) ও তাঁর স্ত্রী জুঁই খাতুন (১৫)। রাসেল ডাকেরপাড়া গ্রামের জাকিরুল ইসলামের ছেলে ও রাজমিস্ত্রির সহকারী হিসেবে কাজ করতেন।

পুলিশ ও বেতকাপা ইউপি চেয়ারম্যান মোস্তাফিজুর রহমানের সূত্রে জানা যায়, প্রেমের সম্পর্ক থেকে তিন মাস আগে রাসেলের সঙ্গে জুঁইয়ের বিয়ে হয়। বিয়ের পর থেকে ভালোভাবেই তাঁদের সংসারজীবন চলছিল। গতকাল সোমবার রাতেও স্বাভাবিকভাবে খাওয়া-দাওয়া শেষে নিজ ঘরে ঘুমাতে যান তাঁরা। কিন্তু আজ সকাল সাতটার দিকে রাসেলের মা রাশিদা বেগম ঘরের দরজায় গিয়ে ছেলেকে ডাকাডাকি করেন। দীর্ঘ সময় ধরে কোনো সাড়া না পেয়ে জানালার ফাঁক দিয়ে ভেতর উঁকি দিয়ে দেখেন, রাসেল ও তাঁর স্ত্রী বাঁশের আড়ার সঙ্গে গলায় ফাঁস লাগানো অবস্থায় ঝুলছে। পরে এলাকাবাসী পুলিশকে খবর পাঠায়।

পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে রাসেল ও জুঁইয়ের মরদেহ উদ্ধার করে থানায় নিয়ে যায়। ময়নাতদন্তের জন্য দুপুরে লাশ দুটি গাইবান্ধা জেনারেল হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়।

বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন পলাশবাড়ী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা জুলফিকার আলী। তিনি বলেন, তাৎক্ষণিকভাবে আত্মহত্যার কারণ জানা যায়নি। বিষয়টি তদন্ত করে দেখা হচ্ছে। তবে এ ঘটনায় কেউ কোনো অভিযোগ দেয়নি।

.

উৎস: Prothomalo

এছাড়াও পড়ুন:

ঘরের ভেতর বাঁশের আড়ার সঙ্গে ঝুলছিল নবদম্পতির লাশ

গাইবান্ধার পলাশবাড়ী উপজেলায় এক দম্পতির ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। আজ মঙ্গলবার সকাল ১০টার দিকে উপজেলার বেতকাপা ইউনিয়নের ডাকেরপাড়া গ্রাম থেকে লাশ দুটি উদ্ধার করা হয়।

নিহত ব্যক্তিরা হলেন রাসেল মিয়া (১৮) ও তাঁর স্ত্রী জুঁই খাতুন (১৫)। রাসেল ডাকেরপাড়া গ্রামের জাকিরুল ইসলামের ছেলে ও রাজমিস্ত্রির সহকারী হিসেবে কাজ করতেন।

পুলিশ ও বেতকাপা ইউপি চেয়ারম্যান মোস্তাফিজুর রহমানের সূত্রে জানা যায়, প্রেমের সম্পর্ক থেকে তিন মাস আগে রাসেলের সঙ্গে জুঁইয়ের বিয়ে হয়। বিয়ের পর থেকে ভালোভাবেই তাঁদের সংসারজীবন চলছিল। গতকাল সোমবার রাতেও স্বাভাবিকভাবে খাওয়া-দাওয়া শেষে নিজ ঘরে ঘুমাতে যান তাঁরা। কিন্তু আজ সকাল সাতটার দিকে রাসেলের মা রাশিদা বেগম ঘরের দরজায় গিয়ে ছেলেকে ডাকাডাকি করেন। দীর্ঘ সময় ধরে কোনো সাড়া না পেয়ে জানালার ফাঁক দিয়ে ভেতর উঁকি দিয়ে দেখেন, রাসেল ও তাঁর স্ত্রী বাঁশের আড়ার সঙ্গে গলায় ফাঁস লাগানো অবস্থায় ঝুলছে। পরে এলাকাবাসী পুলিশকে খবর পাঠায়।

পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে রাসেল ও জুঁইয়ের মরদেহ উদ্ধার করে থানায় নিয়ে যায়। ময়নাতদন্তের জন্য দুপুরে লাশ দুটি গাইবান্ধা জেনারেল হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়।

বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন পলাশবাড়ী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা জুলফিকার আলী। তিনি বলেন, তাৎক্ষণিকভাবে আত্মহত্যার কারণ জানা যায়নি। বিষয়টি তদন্ত করে দেখা হচ্ছে। তবে এ ঘটনায় কেউ কোনো অভিযোগ দেয়নি।

সম্পর্কিত নিবন্ধ