সোনারগাঁ উপজেলা ছাত্রদলের সাবেক যুগ্ম আহবায়ক মাসুদ রানা বাবু’র মোগরাপাড়া ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে প্রার্থী হওয়ার ঘোষনা দিলেন। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে তার ভেরিফাইড ফেইসবুক ওয়ালে একটি পোস্ট করেন আসন্ন আগামী ইউপি নির্বাচনকে কেন্দ্র করে। 

পোস্টটি তুলে ধরা হলো: সামনে যেহেতু নির্বাচনে শিক্ষাগত যোগ্যতা ক্রাইটেরিয়া হিসেবে দিয়ে দেওয়ার সম্ভাবনাই বেশি দেখা যাচ্ছে সেই ক্ষেত্রে আমি মাসুদ রানা বাবু, ক্লাস ফাইভে বৃত্তি পেয়েছি, এসএসসিতে এ প্লাস পেয়েছি, বিএ অনার্স ইংরেজি এবং এম.

এ ইংলিশ ল্যাংগুয়েজ টিচিং। 

সামনে নির্বাচন করার জন্য কি যথেষ্ট নাকি আরো কিছু লাগবে একসেপ্ট টাকা পয়সা? আর রাজপথের ১৫ বছরের অভিজ্ঞতা তো আছেই। সেই সাথে আছে সততা, নিষ্ঠা পরোপকারিতা এবং অন্যায়ের বিরুদ্ধে কথা বলার সৎ সাহস।

মাসুদ রানা বাবুর সাথে মুঠোফোনে কথা হয় তিনি বলেন, জাতীয়তাবাদী দল বিএনপি ও শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের আদর্শের রাজনীতি করি। বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান ও তারুণ্যের অহংকার তারেক রহমানের নেতৃত্বে এ দেশ এগিয়ে যাবে। আমি মনে করি দেশের প্রতি ক্ষেত্রে তরুন, মেধাবী ও ত্যাগীদের এগিয়ে আসতে হবে।  
 

উৎস: Narayanganj Times

কীওয়ার্ড: স ন রগ ও ন র য়ণগঞ জ

এছাড়াও পড়ুন:

মুসলমান বলেই রোহিঙ্গারা ভয়াবহ পরিস্থিতির শিকার

রোহিঙ্গা সম্প্রদায়ের দুরবস্থা বর্তমান সময়ে অন্যতম করুণ মানবিক সংকট বলে উল্লেখ করেছেন প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস। তিনি বলেছেন, শুধু মুসলমান হওয়ার কারণেই রোহিঙ্গারা এই ভয়াবহ পরিস্থিতির শিকার।

গতকাল সোমবার রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় তুরস্কের একটি সংসদীয় প্রতিনিধিদলের সঙ্গে সাক্ষাতের সময় এ কথা বলেন প্রধান উপদেষ্টা। পাঁচ সদস্যের ওই প্রতিনিধিদলের নেতৃত্ব দিয়েছেন তুরস্ক-বাংলাদেশ সংসদীয় মৈত্রী গ্রুপের সভাপতি ও তুর্কি পার্লামেন্ট সদস্য মেহমেত আকিফ ইয়িলমাজ।

সাক্ষাতে দুই পক্ষ বাণিজ্য, বিনিয়োগ ও মানবিক সহায়তার ক্ষেত্রগুলোতে দ্বিপক্ষীয় সহযোগিতা আরও জোরদার করার উপায় নিয়ে আলোচনা করে। এ সময় মেহমেত আকিফ ইয়িলমাজ বলেন, তুরস্ক ও বাংলাদেশের মধ্যে গভীর সাংস্কৃতিক ও ঐতিহাসিক সম্পর্ক রয়েছে। দুই দেশের মধ্যে বিদ্যমান দৃঢ় বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্কের ওপর আলোকপাত করেন তিনি।

ইয়িলমাজ বলেন, তাঁদের প্রতিনিধিদল রোববার কক্সবাজারে রোহিঙ্গা শিবির পরিদর্শন করেছে এবং তুর্কি বিভিন্ন সরকারি ও বেসরকারি সংস্থা, বিশেষ করে তুর্কি ফিল্ড হাসপাতালের মানবিক কার্যক্রম সম্পর্কে অবহিত হয়েছে। এ সময় রোহিঙ্গা সম্প্রদায়ের প্রতি তুরস্কের অবিচল সমর্থনের জন্য কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন প্রধান উপদেষ্টা। তুর্কি উদ্যোক্তাদের বাংলাদেশে বিনিয়োগের আহ্বান জানান তিনি।

অধ্যাপক ইউনূস বলেন, ‘রোহিঙ্গা সম্প্রদায়ের দুরবস্থা আমাদের সময়ের অন্যতম করুণ মানবিক সংকট। তারা শুধু মুসলমান বলেই এই ভয়াবহ পরিস্থিতির শিকার এবং তাদের নাগরিকত্ব কেড়ে নেওয়া হয়েছে।’ তিনি আরও বলেন, ‘আট বছর ধরে আশ্রয়শিবিরে থাকায় রোহিঙ্গা শিশুদের শিক্ষা ও ভবিষ্যৎ সুযোগ একেবারেই সীমিত হয়ে পড়েছে। এই অবস্থা হতাশা ও অস্থিতিশীলতার জন্ম দিতে পারে।’

সম্পর্কিত নিবন্ধ