ইরানি কর্মকর্তারা হোয়াইট হাউসে বৈঠকের জন্য অনুরোধ করেছেন বলে ডোনাল্ড ট্রাম্প যে দাবি করেছে তা অস্বীকার করেছে তেহরান।

জাতিসংঘে ইরান মিশন এক বিবৃতিতে বলেছে, “কোনো ইরানি কর্মকর্তা কখনো হোয়াইট হাউসের দরজায় ধর্ণা দেননি। তার মিথ্যার চেয়েও ঘৃণ্য একমাত্র বিষয় হল ইরানের সর্বোচ্চ নেতাকে ‘সরিয়ে দেওয়ার’ জন্য তার কাপুরুষোচিত হুমকি।”

এতে আরো বলা হয়েছে, ইরান ‘চাপের মুখে’ আলোচনা করে না, যেকোনো হুমকির জবাবে পাল্টা হুমকি দিয়ে দেবে এবং যেকোনো পদক্ষেপের জবাবে পাল্টা ব্যবস্থা নেবে।

এর আগে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প হোয়াইট হাউসে জানিয়েছিলেন, ইরান আলোচনার টেবিলে ফিরতে চায়।

তিনি বলেছেন, “আমি আপনাদের এটা বলতে পারি যে, ইরান অনেক সমস্যায় পড়েছে এবং তারা আলোচনা করতে চায়। আর আমি বলেছিলাম, এই সব মৃত্যু এবং ধ্বংসের আগে আপনারা কেন আমার সাথে আলোচনা করেননি।”

তিনি জানান, ইরানিরা আলোচনার জন্য যোগাযোগ করেছে এবং তিনি তাদের বলেছেন ‘খুব দেরি হয়ে গেছে।’

ট্রাম্প বলেন, “সত্যি কথা বলতে অনেক দেরি হয়ে গেছে। এখন আর এক সপ্তাহ আগের মধ্যে অনেক পার্থক্য আছে।”
 

ঢাকা/শাহেদ

.

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর

এছাড়াও পড়ুন:

তেহরান থেকে হঠাৎ ওমানে গেল ৩ উড়োজাহাজ

তেহরান থেকে আজ বুধবার মধ্যরাতে তিনটি উড়োজাহাজ ওমানে গেছে। এর মধ্যে ইরান সরকারের ব্যবহৃত দুটি এবং একটি বেসরকারি উড়োজাহাজ রয়েছে। যদিও ইরানি কর্তৃপক্ষ এখনও ওমানে কোনও আনুষ্ঠানিক সফর বা উচ্চপর্যায়ের বৈঠকের বিষয়ে কোনও তথ্য প্রকাশ করেনি।

উড্ডয়ন নজরদারি সাইটের বরাতে এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে আল জাজিরা।

সংবাদমাধ্যমটি বলছে, আল জাজিরা কর্তৃক যাচাই করা ফ্লাইট-ট্র্যাকিং ডেটা অনুযায়ী, ইরানের সরকারের রেজিস্টারভুক্ত দুটি উড়োজাহাজ ওমানের রাজধানী মাসকাটে অবতরণ করেছে।

এছাড়া ইরানের বেসরকারি বিমান সংস্থা ‘মেরাজ এয়ারলাইনস’-এর আরেকটি বিমানও মাসকাটে নেমেছে বলে জানা গেছে। তবে ইরানি কর্তৃপক্ষ এখনও ওমানে কোনো আনুষ্ঠানিক সফর বা উচ্চপর্যায়ের বৈঠকের বিষয়ে কোনো তথ্য প্রকাশ করেনি।

সম্পর্কিত নিবন্ধ