ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় চুন কারখানায় মাসে ৪০ লাখ টাকার গ্যাস চুরি!
Published: 19th, June 2025 GMT
প্রতি মাসে ৪০ লাখ টাকা মূল্যের গ্যাস চুরির অভিযোগে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় একটি চুন তৈরির কারখানায় অভিযান চালিয়ে অবৈধ গ্যাস সংযোগ বিচ্ছিন্ন করেছে কর্তৃপক্ষ।
গতকাল বুধবার (১৮ জুন) সন্ধ্যায় সদর উপজেলার নয়নপুর এলাকার ওই চুন কারখানায় অভিযান চালিয়ে গ্যাস সংযোগ বিচ্ছিন্ন করে বাখরাবাদ গ্যাস ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানি লিমিটেড কর্তৃপক্ষ।
অভিযান সূত্রে জানা গেছে, শহরের দক্ষিণ মৌড়াইলের বাসিন্দা মোশাররফ মিয়ার ছেলে রাসেল মিয়া দীর্ঘদিন ধরে নয়নপুর এলাকায় তার চুন তৈরির কারখানায় অবৈধভাবে পাইপলাইনের গ্যাস ব্যবহার করছিলেন। গ্যাস চুরির বিষয়টি যেন ধরা না পড়ে- সেজন্য কারখানাটিতে এলপিজি সিলিন্ডারও মজুত করে রাখা হয়েছিল।
তবে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে বাখরাবাদ গ্যাস ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানি লিমিটেডের একটি দল সন্ধ্যায় কারখানাটিতে অভিযান চালিয়ে গ্যাস সংযোগ বিচ্ছিন্ন করে। পাশাপাশি জব্দ করা হয় চুন তৈরির নানা সরঞ্জাম।
বাখরাবাদ গ্যাস ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানি লিমিটেডের উপ-মহাব্যবস্থাপক প্রকৌশলী মো.
পরবর্তীতে তদন্ত করে কারখানা মালিকের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণসহ প্রশাসনের সহযোগিতায় কারখানাটি গুঁড়িয়ে দেওয়া হবে বলে জানান তিনি।
ঢাকা/পলাশ/এস
উৎস: Risingbd
এছাড়াও পড়ুন:
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় চুন কারখানায় মাসে ৪০ লাখ টাকার গ্যাস চুরি!
প্রতি মাসে ৪০ লাখ টাকা মূল্যের গ্যাস চুরির অভিযোগে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় একটি চুন তৈরির কারখানায় অভিযান চালিয়ে অবৈধ গ্যাস সংযোগ বিচ্ছিন্ন করেছে কর্তৃপক্ষ।
গতকাল বুধবার (১৮ জুন) সন্ধ্যায় সদর উপজেলার নয়নপুর এলাকার ওই চুন কারখানায় অভিযান চালিয়ে গ্যাস সংযোগ বিচ্ছিন্ন করে বাখরাবাদ গ্যাস ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানি লিমিটেড কর্তৃপক্ষ।
অভিযান সূত্রে জানা গেছে, শহরের দক্ষিণ মৌড়াইলের বাসিন্দা মোশাররফ মিয়ার ছেলে রাসেল মিয়া দীর্ঘদিন ধরে নয়নপুর এলাকায় তার চুন তৈরির কারখানায় অবৈধভাবে পাইপলাইনের গ্যাস ব্যবহার করছিলেন। গ্যাস চুরির বিষয়টি যেন ধরা না পড়ে- সেজন্য কারখানাটিতে এলপিজি সিলিন্ডারও মজুত করে রাখা হয়েছিল।
তবে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে বাখরাবাদ গ্যাস ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানি লিমিটেডের একটি দল সন্ধ্যায় কারখানাটিতে অভিযান চালিয়ে গ্যাস সংযোগ বিচ্ছিন্ন করে। পাশাপাশি জব্দ করা হয় চুন তৈরির নানা সরঞ্জাম।
বাখরাবাদ গ্যাস ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানি লিমিটেডের উপ-মহাব্যবস্থাপক প্রকৌশলী মো. শাহ আলম জানান, বাখরাবাদের বিতরণ বিভাগের পাইপলাইন থেকে গ্যাস চুরি করে কারখানাটিতে ব্যবহার করা হচ্ছিল। প্রতি মাসে প্রায় ৪০ লাখ টাকার গ্যাস চুরি করছিল কারখানা কর্তৃপক্ষ।
পরবর্তীতে তদন্ত করে কারখানা মালিকের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণসহ প্রশাসনের সহযোগিতায় কারখানাটি গুঁড়িয়ে দেওয়া হবে বলে জানান তিনি।
ঢাকা/পলাশ/এস