সুপ্রিম কোর্ট বিটে কর্মরত নিয়মিত সাংবাদিকদের সংগঠন সুপ্রিম কোর্ট রিপোর্টার্স ফোরাম (এসআরএফ)এর ২০২৫-২৬ মেয়াদের জন্য নতুন কমিটি গঠিত হয়েছে। চ্যানেল টোয়েন্টিফোরের সিনিয়র রিপোর্টার মাসউদুর রহমান সভাপতি এবং ঢাকা পোস্টের সিনিয়র রিপোর্টার মেহেদী হাসান ডালিম সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হয়েছেন।

শনিবার (২১ জুন) রাজধানীর কারওয়ান বাজারের রেইনি রুফ রেস্টুরেন্টে অনুষ্ঠিত বার্ষিক সাধারণ সভায় সদস্যদের উপস্থিতিতে এ ফলাফল ঘোষণা করা হয়।

কমিটির অন্যান্য নির্বাচিত সদস্যরা হলেন—

সহ-সভাপতি: কবির হোসেন (হেড অব নিউজ, দৈনিক কালবেলা), যুগ্ম সম্পাদক: আফজাল হোসেন (বিশেষ প্রতিনিধি, সময় টেলিভিশন), কোষাধ্যক্ষ: কামরুল ইসলাম ফকির (সিনিয়র রিপোর্টার, দেশকাল নিউজ),
সাংগঠনিক সম্পাদক: মো.

তামজিদুল ইসলাম (বিশেষ প্রতিনিধি, এনটিভি), দপ্তর সম্পাদক: মো. মাইনুল আহসান (স্টাফ রিপোর্টার, যমুনা টেলিভিশন) ও প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক: অলিউল ইসলাম রনি (স্টাফ রিপোর্টার, নাগরিক টেলিভিশন)।

কার্যনির্বাহী সদস্য হিসেবে নির্বাচিত হয়েছেন:

মাজহারুল হক মান্না (বিশেষ প্রতিনিধি, চ্যানেল আই), মোহাম্মদ দিদারুল আলম (দৈনিক ইত্তেফাক), মোহাম্মদ গোলাম রব্বানী (দ্যা ফিনান্সিয়াল এক্সপ্রেস), আমিনুল ইসলাম মল্লিক (ঢাকা মেইল) ও সৈয়দা সাবরিনা মজুমদার (দেশ টিভি)।

নতুন কার্যনির্বাহী কমিটি এক বছরের জন্য দায়িত্ব পালন করবে। এই বার্ষিক সাধারণ সভায় ৩০ জন সদস্য উপস্থিত ছিলেন।

ঢাকা/এএএম/টিপু

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর ল ইসল ম সদস য

এছাড়াও পড়ুন:

গাজীপুরে সাংবাদিক হত্যায় দুই কারণ সামনে রেখে তদন্ত করছে পুলিশ

গাজীপুরে সাংবাদিক আসাদুজ্জামানকে কুপিয়ে হত্যার ঘটনায় দুই কারণ সামনে রেখে তদন্ত শুরু করেছে পুলিশ। এর একটি হচ্ছে গাজীপুরে চিহ্নিত সন্ত্রাসী ও ছিনতাইকারী দলের ধাওয়া দেওয়ার ভিডিও ধারণ করা এবং আরেকটি হচ্ছে পূর্বশত্রুতার বিষয়। পুলিশের দাবি, ইতিমধ্যে ঘটনাস্থলের আশপাশের সিসিটিভির ফুটেজ সংগ্রহ করে হত্যাকারীদের চিহ্নিত করেছে তারা। তাঁদের মধ্যে চারজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।

গ্রেপ্তার ব্যক্তিরা হলেন মো. মিজান ওরফে কেটু মিজান, তাঁর স্ত্রী গোলাপি, মো. স্বাধীন ও আল আমিন। পুলিশ জানিয়েছে, সিসিটিভির ফুটেজ দেখে এই চারজনকে শনাক্ত করা হয়েছে। তাঁরা ছিনতাইকারী দলের সদস্য। এর আগে এ হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় পুলিশ গত বৃহস্পতিবার রাতে গাজীপুর নগরের বিভিন্ন এলাকায় অভিযান চালিয়ে পাঁচজনকে আটক করে।

পুলিশ জানায়, আসাদুজ্জামান হত্যাকাণ্ডের কিছুক্ষণ পরই স্থানীয় একটি ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান থেকে সিসিটিভি ফুটেজ সংগ্রহ করা হয়। সেই ফুটেজ দেখে ঘটনার সঙ্গে জড়িত ব্যক্তিদের শনাক্ত করা হয়। এরপর তাঁদের গ্রেপ্তার করতে পুলিশের তিনটি দল ভিন্ন ভিন্ন এলাকায় অভিযানে নামে। গতকাল রাত আনুমানিক ১০টার দিকে গাজীপুর সদর উপজেলার ভবানীপুর থেকে মো. মিজান ওরফে কেটু মিজান ও তাঁর স্ত্রী গোলাপিকে গ্রেপ্তার করা হয়। পুলিশের অপর একটি দল গাজীপুর শহরের পাশ থেকে স্বাধীনকে গ্রেপ্তার করে। এ ছাড়া রাত সাড়ে ১১টার দিকে রাজধানীর তুরাগ এলাকা থেকে আল আমিনকে গ্রেপ্তার করা হয়।

পুলিশ জানায়, আসাদুজ্জামান হত্যাকাণ্ডের কিছুক্ষণ পরই স্থানীয় একটি ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান থেকে সিসিটিভি ফুটেজ সংগ্রহ করা হয়। সেই ফুটেজ দেখে ঘটনার সঙ্গে জড়িত ব্যক্তিদের শনাক্ত করা হয়।নিহত সাংবাদিক আসাদুজ্জামান তুহিন

সম্পর্কিত নিবন্ধ