৪৫তম বিসিএসে লিখিত পরীক্ষায় সাময়িকভাবে উত্তীর্ণ প্রার্থীদের মৌখিক পরীক্ষার তারিখ ও সময়সূচি প্রকাশ করা হয়েছে। গতকাল বুধবার এই সূচি প্রকাশ করা হয়। 

এতে বলা হয়েছে, ৮ জুলাই থেকে মৌখিক পরীক্ষা শুরু হবে।

প্রকাশিত বিজ্ঞপ্তিটি কমিশনের ওয়েবসাইট (www.bpsc.gov.bd) অথবা টেলিটক বাংলাদেশ লিমিটেডের ওয়েবসাইটে (https://bpsc.

teletalk.com.bd) পাওয়া যাবে।

বিজ্ঞপ্তিতে যুক্তিসংগত কারণে কোনো সংশোধনের প্রয়োজন হলে কমিশন তা সংশোধনের অধিকার সংরক্ষণ করে বলে জানানো হয়।

মৌখিক পরীক্ষার তারিখ ও সময় দেখতে এখানে ক্লিক করুন।

উৎস: Samakal

কীওয়ার্ড: ব স এস ম খ ক পর ক ষ প রক শ

এছাড়াও পড়ুন:

কেএমপি কমিশনারকে সরাতে ২৪ ঘণ্টার সময়সীমা, খুলনা অচলের হুঁশিয়ারি

খুলনা মহানগর পুলিশের (কেএমপি) কমিশনার জুলফিকার আলী হায়দারের অপসারণে আজ বৃহস্পতিবার ২৪ ঘণ্টার সময়সীমা বেঁধে দিয়েছেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতারা। এর মধ্যে দাবি আদায় না হলে শনিবার দুপুর ১২টা থেকে খুলনা অচল করে দেওয়ার হুঁশিয়ারি দিয়েছেন তাঁরা। এরপর কেএমপির সামনের সড়ক ছেড়ে দিয়েছেন আন্দোলনকারী ব্যক্তিরা।

এর আগে আজ বিকেল থেকে কেএমপি সদর দপ্তরের সামনে অবস্থান নিয়ে বিক্ষোভ শুরু করেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন, ছাত্রদলসহ বিভিন্ন সংগঠনের নেতা–কর্মীরা। এ সময় কেএমপি সদর দপ্তরের প্রধান ফটকে তালা ঝুলিয়ে দেওয়া হয়। গতকাল বুধবারও একই দাবিতে কেএমপি সদর দপ্তর ঘেরাও করে বিক্ষোভ হয়েছিল।

গত মঙ্গলবার খুলনার খানজাহান আলী থানা এলাকা থেকে স্থানীয় লোকজন ও বিএনপির নেতা-কর্মীরা উপপরিদর্শক (এসআই) সুকান্ত দাসকে আটকে মারধর করে পুলিশের কাছে হস্তান্তর করেন। পরে পুলিশ তাঁকে ছেড়ে দেয়। এর প্রতিবাদে কেএমপি কমিশনারের বিরুদ্ধে বিক্ষোভ শুরু হয়।

আজ রাত সোয়া ৮টার দিকে কেএমপি সদর দপ্তরের সামনে সংবাদ ব্রিফিংয়ে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের কেন্দ্রীয় সহসমন্বয়ক ও খুলনা জেলার সদস্যসচিব সাজিদুল ইসলাম (বাপ্পি) বলেন, ‘খুলনায় খুনি লীগের রক্ষাকর্তা হয়ে উঠেছেন কেএমপি কমিশনার। তাঁর পদত্যাগ না হওয়া পর্যন্ত আমরা রাজপথ ছাড়ব না, ঘরেও ফিরব না। খুলনার মানুষ আর এক মুহূর্তের জন্য জুলফিকার আলী হায়দারকে কেএমপির কমিশনারের চেয়ারে দেখতে চায় না।’

সাজিদুল আরও বলেন, ‘আমরা স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টাকে আলটিমেটাম দিতে চাই, আগামী ২৪ ঘণ্টার মধ্যে এই পুলিশ কমিশনারকে সরিয়ে দিন। ২৪ ঘণ্টার মধ্যে এ ঘটনার সুরাহা করা না হলে শনিবার দুপুর ১২টা থেকে খুলনা অচল করে দেওয়া হবে।’
এ ঘটনার সুরাহা না হওয়া পর্যন্ত কাউকেই মাঠ ছেড়ে না যাওয়ার অনুরোধ জানান সাজিদুল ইসলাম। এরপর আজকের কর্মসূচি সমাপ্ত ঘোষণা করা হয়। পরে সড়কে যান চলাচল স্বাভাবিক হয়ে যায়। রাত পৌনে নয়টার দিকে কেএমপি সদর দপ্তরের প্রধান ফটকের তালা খুলে দেন আন্দোলনকারী ব্যক্তিরা।

সম্পর্কিত নিবন্ধ

  • কেএমপি কমিশনারকে সরাতে ২৪ ঘণ্টার সময়সীমা, খুলনা অচলের হুঁশিয়ারি
  • দলের সভাপতি স্বামী, সম্পাদক স্ত্রী, বাসা কেন্দ্রীয় কার্যালয়