দ্বীপরাষ্ট্র টুভালুর প্রায় এক-তৃতীয়াংশ মানুষ অস্ট্রেলিয়ার অভিবাসন ভিসার জন্য আবেদন করেছেন। এর প্রধান কারণ হচ্ছে, জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে প্রশান্ত মহাসাগরীয় দেশটির পানিতে তলিয়ে যাওয়ার আশঙ্কা।
জাতিসংঘে দেশটির স্থায়ী প্রতিনিধি তাপুগাও ফালেফোউ রয়টার্সকে বলেছেন, অভিবাসনপ্রত্যাশীর হার দেখে তিনি নিজেও হতবাক হয়ে গেছেন।
অস্ট্রেলিয়া ও হাওয়াইয়ের মধ্যবর্তী এলাকায় ৯টি প্রবাল দ্বীপজুড়ে বিস্তৃত রাষ্ট্রটির জনসংখ্যা প্রায় ১১ হাজার। চলতি মাসে অস্ট্রেলিয়ার অভিবাসন আবেদন শুরু হওয়ার পর এখন পর্যন্ত ১ হাজার ১২৪ জন আবেদন জমা দিয়েছেন। আবেদনকারীদের পরিবারের সদস্যসহ ভিসাপ্রত্যাশীর সংখ্যা ৪ হাজার ৫২ জনে গিয়ে ঠেকেছে। সূত্র: রয়টার্স
.উৎস: Samakal
এছাড়াও পড়ুন:
সিডনিতে ‘উৎসব’–এ মেতেছেন প্রবাসীরা
প্রবাসে দেশি সিনেমা দেখাটা একধরনের সামাজিক উৎসবের মতো। অস্ট্রেলিয়ায় সেই উৎসবেই মেতেছেন প্রবাসী বাংলাদেশিরা। উৎসবের আবহে সিডনির অবার্নের রিডিং সিনেমায় তানিম নূর পরিচালিত ‘উৎসব’ দেখতে সপরিবার ভিড় করছেন প্রবাসী বাংলাদেশি চিকিৎসক, প্রযুক্তিবিদ, শিক্ষার্থীসহ নানা পেশার মানুষ।
রিডিং সিনেমায় ছবিটির প্রদর্শনী ছিল হাউসফুল। দর্শকের ভালোবাসা দেখে বাড়ানো হয়েছে আরও অনেক শো। অস্ট্রেলিয়ায় ছবিটি পরিবেশন করছে ‘পথ প্রোডাকশনস’। পরিবেশক শাওন অরিজিৎ খুশি, ‘সিডনি, মেলবোর্নের দর্শকদের সাড়া দেখে অভিভূত। এখন পার্থ, ক্যানবেরা, ব্রিসবেনে যাচ্ছে উৎসব। ১৫ জুলাই থেকে নিউজিল্যান্ডেও দেখানো হবে।’
আরও পড়ুনউত্তর আমেরিকায় রেকর্ড, কত আয় করল ‘উৎসব’২৮ জুন ২০২৫ব্ল্যাকটাউন হাসপাতালের চিকিৎসক সোনিয়া ভট্টাচার্য বললেন, ‘সত্যি কথা বলতে কি, এত দিন পর একটা সিনেমা দেখে মনটা ভরে গেল। আমাদের মায়ের প্রজন্ম, আমাদের প্রজন্ম এবং আমার মেয়ের প্রজন্ম—সবাই একসঙ্গে বসে দেখলাম, একসঙ্গে হাসলাম, কাঁদলাম। চিকিৎসক জীবনের ব্যস্ততা, জীবনযাত্রার গতি—সবকিছুর বাইরে এসে যেন একটুখানি শ্বাস ফেলার মতো সুযোগ পেলাম।’
শো শুরু হওয়ার আগে