সিটি ব্যাংক ও আইবিএ মিলে আনছে ‘এক্সিকিউটিভ লিডারশিপ ট্রেনিং গ্রোগ্রাম’
Published: 7th, July 2025 GMT
সিটি ব্যাংক এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্যবসায় প্রশাসন ইনস্টিটিউট (আইবিএ) যৌথভাবে একটি বিশেষায়িত ‘এক্সিকিউটিভ লিডারশিপ ট্রেনিং গ্রোগ্রাম’ চালু করতে যাচ্ছে।
সম্প্রতি আইবিএ প্রাঙ্গণে এ বিষয়ে দুই প্রতিষ্ঠানের মধ্যে একটি চুক্তি স্বাক্ষরিত হয় জানিয়ে সিটি ব্যাংক এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলেছে, কর্পোরেট নেতৃত্ব বিকাশে এটি ‘গুরুত্বপূর্ণ একটি পদক্ষেপ’।
সিটি ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও সিইও মাসরুর আরেফিন এবং আইবিএর ভারপ্রাপ্ত পরিচালক অধ্যাপক মোহাম্মদ শাকিল হুদা চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন।
আরো পড়ুন:
প্রভিশন সংরক্ষণে আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোর জন্য নতুন নির্দেশনা
পাঁচ বছরে কার্ডের মাধ্যমে লেনদেন বেড়েছে ২২৮ শতাংশ
সিটি ব্যাংকের অতিরিক্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও চীফ ফাইন্যান্সিয়াল অফিসার মোহাম্মদ মাহবুবুর রহমান ছাড়াও দুই প্রতিষ্ঠানের শীর্ষ নির্বাহী ও শিক্ষকরা চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, এই উদ্যোগ বাংলাদেশে প্রথম, যেখানে একটি শীর্ষস্থানীয় বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠান এবং দেশের অগ্রগণ্য অ্যাকাডেমিক প্রতিষ্ঠান যৌথভাবে একটি পূর্ণাঙ্গ লিডারশিপ ট্রেনিং প্রোগ্রাম বাস্তবায়নে একত্র হয়েছে।
আইবিএর অভিজ্ঞ অনুষদ সদস্য এবং ব্যাংকিং খাতের বিশেষজ্ঞরা এই প্রোগ্রামটি পরিচালনা করবেন। অংশগ্রহণকারীরা পাবেন কৌশলগত চিন্তাভাবনা, পরিবর্তন ব্যবস্থাপনা, এবং সিদ্ধান্ত গ্রহণের বাস্তবমুখী প্রশিক্ষণ।
সিটি ব্যাংকের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, এই উদ্যোগ তাদের দীর্ঘমেয়াদি মানবসম্পদ উন্নয়ন কৌশলের একটি বড় মাইলফলক এবং ভবিষ্যতমুখী নেতৃত্ব গঠনে তাদের প্রতিশ্রুতিরই প্রতিফলন।
ঢাকা/রাজীব
.উৎস: Risingbd
কীওয়ার্ড: চ কর চ কর ব যবস আইব এ
এছাড়াও পড়ুন:
মুরাদনগরে নারী নির্যাতন: রিমান্ড শেষে চার আসামিকে আদালতে তোলা হবে আজ
কুমিল্লার মুরাদনগরের ধর্ষণ কাণ্ডে ভিডিও ছড়িয়ে দেওয়ার অভিযোগে পর্নোগ্রাফি আইনের মামলায় গ্রেপ্তার ৪ আসামিকে ৩ দিনের রিমান্ড শেষে আজ মঙ্গলবার আদালতে হাজির করা হবে। রিমান্ডে জিজ্ঞাসাবাদে ওই দিন ভুক্তভোগী নারীকে ঘরের ভেতর আটকে নির্যাতন ও ভিডিও ভাইরাল করার বিষয়ে তারা বেশ কিছু তথ্য দিয়েছে বলে পুলিশ সূত্রে জানা গেছে।
এ বিষয়ে আগেই কোনো তথ্য দিতে অপারগতা প্রকাশ করেছেন মুরাদনগর থানার ওসি জাহিদুর রহমান। তবে মামলার তদন্তসংশ্লিষ্ট অপর একটি সূত্র জানিয়েছে, ‘রিমান্ডে ঘটনার সময় নির্যাতন ও ভিডিওকারীদের নাম প্রকাশ করেছেন আসামিরা।’
বৃহস্পতিবার দুপুরে কুমিল্লার আমলি আদালত-১১ এর বিচারক মমিনুল হকের আদালতে চারজনের রিমান্ড চেয়ে আবেদন করেন মুরাদনগর থানার এসআই ও মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা রুহুল আমিন। আদালত ৪ জনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন। তারা হলেন– রমজান, মোহাম্মদ আলী সুমন, মো. আরিফ ও মো. অনিক।
মুরাদনগর থানার ওসি জাহিদুর রহমান গতকাল সমকালকে বলেন, রিমান্ড শেষে মঙ্গলবার আসামিদের আদালতে সোপর্দ করা হবে। একই মামলায় গ্রেপ্তার আরেক আসামি ও ঘটনার পরিকল্পনাকারী শাহ পরানের রিমান্ড শুনানি হবে বুধবার।