এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষায় সিলেটে পাসের হার ও জিপিএ-৫ দুটোই কমেছে। এ বছর সিলেট বোর্ডে পাসের হার ৬৮ দশমিক ৫৭ শতাংশ। আর জিপিএ-৫ পেয়েছে ৩ হাজার ৬১৪ জন। গত বছর পাসের হার ছিল ৭৩ দশমিক ৩৫ শতাংশ ও জিপিএ-৫ পেয়েছিল ৫ হাজার ৪৭১ জন। 

বৃহস্পতিবার (১০ জুলাই) বেলা ২টায় আনুষ্ঠানিকভাবে ফলাফল ঘোষণা করেন সিলেট শিক্ষাবোর্ডের চেয়ারম্যান প্রফেসর আনোয়ার হোসেন চৌধুরী। 

এ বছর সিলেট বোর্ডে মোট পরীক্ষার্থী ছিল ১ লাখ ২ হাজার ২১৯ জন। তার মধ্যে পাস করেছে ৭০ হাজার ৯১ জন। এরমধ্যে ছেলে ২৮ হাজার ৬৮৪ জন ও মেয়ে ৪১ হাজার ৪০৭ জন। এবার জিপিএ-৫ পেয়েছে ৩ হাজার ৬১৪ জন। তার মধ্যে ছেলে ১ হাজার ৭৯১ জন ও মেয়ে ১ হাজার ৮২৩ জন।

আরো পড়ুন:

ইকসু গঠনে সরব হওয়ার আহ্বান নাহিদের 

একটা সিটের বিনিময়ে নিজের মেরুদণ্ড বিক্রি করে দিয়েন না: হাসনাত

চলতি বছরে সিলেটের ৭টি প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীরা শতভাগ পাস করেছে। শতভাগ ফেল প্রতিষ্ঠান নেই। গত বছর শতভাগ পাস প্রতিষ্ঠানের সংখ্যা ছিল ৩১টি। এর আগের বছর ২০২৩ সালে ছিল ২৩টি। 

ঢাকা/নুর/বকুল 

.

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর

এছাড়াও পড়ুন:

ঢাবি উপাচার্য-প্রক্টরসহ ৩ জনকে আইনি নোটিশ

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) হাজী মুহম্মদ মুহসিন হলে নিজের সিট ফিরে পাওয়াসহ তিন দফা দাবিতে উপাচার্য, প্রক্টর ও হলটির প্রাধ্যক্ষ বরাবর আইনি নোটিশ পাঠিয়েছেন এক শিক্ষার্থী।

ওই শিক্ষার্থী হলেন, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) নির্বাচনের আলোচিত ভিপি পদপ্রার্থী জালাল আহমদ ওরফে জ্বালাময়ী জালাল। 

আরো পড়ুন:

রাবিতে পোষ্য কোটা পুনর্বহাল, উত্তাল রাতের ক্যাম্পাস

চাকসু: ৩ পদ শূন্য রেখে বামপন্থিদের ‘বৈচিত্র্যের ঐক্য’ প্যানেল ঘোষণা

বৃহস্পতিবার (১৮ সেপ্টেম্বর) সুপ্রীম কোর্টের অ্যাডভোকেট বেল্লাল হোসাইন (মুন্সী বেল্লাল) স্বাক্ষরিত এক আইনি নোটিশে তিনি ঢাবি প্রশাসনের কাছে তিন দফা দাবি জানান।

জালাল আহমদ অভিযোগ করে জানান, হলে বহিরাগত ও মেয়াদোত্তীর্ণ শিক্ষার্থীদের দখলদারিত্বের বিরুদ্ধে অবস্থান নেওয়ায় তাকে পরিকল্পিতভাবে ফাঁসানো হয়েছে। এ সময় নিষিদ্ধ ঘোষিত ছাত্রলীগ নেতাদের মদদে তার ওপর মব হামলাও চালানো হয়। কিন্তু তদন্ত ছাড়াই হল প্রাধ্যক্ষ তাকে বহিষ্কার করেন এবং প্রশাসন তার নামে হত্যাচেষ্টা মামলা দায়ের করে।

এর আগে, হলের রুমমেটকে মারধর এবং ভাঙা টিউবলাইট দিয়ে আঘাত করার ঘটনায় জালাল আহমদ ওরফে জ্বালাময়ী জালালের বিরুদ্ধে ‘হত্যাচেষ্টা’ মামলা করে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ। হাজী মুহাম্মদ মুহসীন হলের প্রাধ্যক্ষ মো. সিরাজুল ইসলাম বাদী হয়ে রাজধানীর শাহবাগ থানায় এ মামলা করেন এবং ২৭ আগস্ট তাকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেয় আদালত। এরপর গত ১১ সেপ্টেম্বর আদালত জামিন মঞ্জুর করলে কারাগার থেকে মুক্ত হন জালাল।

ওই শিক্ষার্থীর দাবিগুলো হলো— হামলার সঙ্গে জড়িতদের শাস্তি ও প্রশাসনের ক্ষমা প্রার্থনা; অবৈধভাবে বাতিল হওয়া তার বৈধ সিট ফেরত দেওয়া; বিশ্ববিদ্যালয়ের হলে বহিরাগত ও মেয়াদোত্তীর্ণ শিক্ষার্থীদের উচ্ছেদ করা।

ঢাকা/সৌরভ/মেহেদী

সম্পর্কিত নিবন্ধ