সিলেট বোর্ডে পাসের হার ও জিপিএ-৫ কমেছে
Published: 10th, July 2025 GMT
এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষায় সিলেটে পাসের হার ও জিপিএ-৫ দুটোই কমেছে। এ বছর সিলেট বোর্ডে পাসের হার ৬৮ দশমিক ৫৭ শতাংশ। আর জিপিএ-৫ পেয়েছে ৩ হাজার ৬১৪ জন। গত বছর পাসের হার ছিল ৭৩ দশমিক ৩৫ শতাংশ ও জিপিএ-৫ পেয়েছিল ৫ হাজার ৪৭১ জন।
বৃহস্পতিবার (১০ জুলাই) বেলা ২টায় আনুষ্ঠানিকভাবে ফলাফল ঘোষণা করেন সিলেট শিক্ষাবোর্ডের চেয়ারম্যান প্রফেসর আনোয়ার হোসেন চৌধুরী।
এ বছর সিলেট বোর্ডে মোট পরীক্ষার্থী ছিল ১ লাখ ২ হাজার ২১৯ জন। তার মধ্যে পাস করেছে ৭০ হাজার ৯১ জন। এরমধ্যে ছেলে ২৮ হাজার ৬৮৪ জন ও মেয়ে ৪১ হাজার ৪০৭ জন। এবার জিপিএ-৫ পেয়েছে ৩ হাজার ৬১৪ জন। তার মধ্যে ছেলে ১ হাজার ৭৯১ জন ও মেয়ে ১ হাজার ৮২৩ জন।
আরো পড়ুন:
ইকসু গঠনে সরব হওয়ার আহ্বান নাহিদের
একটা সিটের বিনিময়ে নিজের মেরুদণ্ড বিক্রি করে দিয়েন না: হাসনাত
চলতি বছরে সিলেটের ৭টি প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীরা শতভাগ পাস করেছে। শতভাগ ফেল প্রতিষ্ঠান নেই। গত বছর শতভাগ পাস প্রতিষ্ঠানের সংখ্যা ছিল ৩১টি। এর আগের বছর ২০২৩ সালে ছিল ২৩টি।
ঢাকা/নুর/বকুল
.উৎস: Risingbd
এছাড়াও পড়ুন:
শিক্ষকের ওপর হামলা, জবি ছাত্রদল নেতা মাহমুদুলের পদ স্থগিত
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের (জবি) দুই শিক্ষক ও বাংলাদেশ গণতান্ত্রিক ছাত্রসংসদের (বাগছাস) তিন নেতার ওপর হামলার ঘটনায় জবি শাখা ছাত্রদলের যুগ্ম আহ্বায়ক মাহমুদুল হাসানের সাংগঠনিক পদ এক মাসের জন্য স্থগিত করা হয়েছে।
বৃহস্পতিবার রাতে ছাত্রদলের দপ্তর সম্পাদক (সহসভাপতি মর্যাদার) মো. জাহাঙ্গীর আলমের সই করা বিজ্ঞপ্তিতে এই স্থগিতাদেশ দেওয়া হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, সাংগঠনিক শৃঙ্খলা ভঙ্গের অভিযোগে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রদলের যুগ্ম আহ্বায়ক মাহমুদুল হাসানের সাংগঠনিক পদ আগামী ১ মাসের জন্য স্থগিত করা হলো।
ছাত্রদলের সভাপতি রাকিবুল ইসলাম রাকিব ও সাধারণ সম্পাদক নাছির উদ্দীন নাছির এ সিদ্ধান্ত অনুমোদন করেন বলে বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে।
বৃহস্পতিবার বিকেলে বিশ্ববিদ্যালয়ের শহীদ সাজিদ ভবনের নিচে বিশ্ববিদ্যালয়ের ম্যানেজমেন্ট বিভাগের চতুর্থ বর্ষের শিক্ষার্থী রফিক বিন সাদেক রেসাদের ছাত্রলীগ সম্পৃক্ততার অভিযোগ তুলে মারধর শুরু করে ছাত্রদলের নেতাকর্মীরা। এ সময় বিভাগের শিক্ষক ও বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রকল্যাণ উপদেষ্টা ড. এ কে এম রিফাত হাসান এবং সহকারী প্রক্টর শফিকুল ইসলাম রক্ষা করতে গেলে তাদের গালিগালাজ ও হামলা করে ছাত্রদলের নেতাকর্মীরা। একই সঙ্গে শাখা বাগছাস সভাপতি, মুখ্য সংগঠক ও যুগ্ম আহ্বায়ক যথাক্রমে মো. ফয়সাল মুরাদ, ফেরদৌস হাসান এবং ফারুককে ‘ছাত্রলীগ’ ট্যাগ দিয়ে তাদের ওপরও হামলা ও মারধর করেন তারা। বর্তমানে তারা ঢাকা মেডিকেল হাসপাতালে ভর্তি আছেন।