দশম শ্রেণিতে ফেল, বিয়ে করে সিনেমা থেকে দূরে চলে যান
Published: 23rd, July 2025 GMT
‘হাম’, ‘আঁখে’, ‘গাওয়াহ’-এর মতো ছবি দিয়ে বলিউডে অভিষেক হওয়া অভিনেত্রী শিল্পা শিরোদকর অনেক দিন ধরেই আর সিনেমা করেন না। সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে বলিউড থেকে দূরে থাকার কারণ প্রকাশ করেছেন তিনি।
সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে শিল্পা শিরোদকর অপরেশ রঞ্জিতের সঙ্গে বিয়ে, স্বামীর ব্যাংকার হওয়া, ডাবল এমবিএ করা, জীবনের বিভিন্ন দিকের পরিবর্তন আসার মতো সব প্রশ্নের উত্তর দিয়েছেন।
শিল্পা শিরোদকর নিউজিল্যান্ডে স্থায়ী হয়েছেন। তিনি নিজের সিদ্ধান্তের জন্য কখনো অনুশোচনা করেননি। পিঙ্কভিলার সঙ্গে কথোপকথনে শিল্পা শিরোদকর বলেন, ‘বিরতি নেওয়ার জন্য আমার কোনো অনুশোচনা নেই। আমি ব্যস্ত থাকার অভাব বোধ করি, তবে আমি এমন মিষ্টি, সুন্দর এবং সাধারণ মানুষের সঙ্গে বিয়ে করে খুশি, আমার সংসারজীবন শুরু করা আমার পক্ষে খুব গুরুত্বপূর্ণ ছিল।’
স্বামীর সঙ্গে শিল্পা শিরোদকর। অভিনেত্রীর ইনস্টাগ্রাম থেকে.উৎস: Prothomalo
কীওয়ার্ড: শ র দকর
এছাড়াও পড়ুন:
সরকারের ভেতরে একটা অংশ নির্বাচন বানচালের পাঁয়তারা করছে: এনসিপি
সরকারের ভেতরের একটি পক্ষ ঐকমত্য কমিশনের সুপারিশের বাইরে গিয়ে নিজেরাই ঐকমত্য কমিশন হওয়ার চেষ্টা করছে বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সদস্যসচিব আখতার হোসেন। তিনি বলেন, এই চেষ্টার কারণে নির্বাচন ঝুঁকিতে পড়বে।
আজ সোমবার সন্ধ্যায় রাজধানীর বাংলামোটরে এনসিপির অস্থায়ী কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে আখতার হোসেন এ কথা বলেন।
আখতার হোসেন বলেন, তাঁদের কাছে স্পষ্টতই প্রতীয়মান যে সরকারের ভেতরের কোনো একটা অংশ সংস্কারকে ভন্ডুল করে নির্বাচন বানচালের পাঁয়তারা করছে।
রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আলাপ–আলোচনার ভিত্তিতেই কমিশন সুপারিশ উপস্থাপন করেছে উল্লেখ করে সংবাদ সম্মেলনে এনসিপির সদস্যসচিব বলেন, সেই সুপারিশের ভিত্তিতেই সরকার আদেশ জারি করবে, সেটাই হওয়ার কথা ছিল। কিন্তু যখন সরকারের তরফ থেকে সংবাদ সম্মেলন করে আরও এক সপ্তাহ রাজনৈতিক দলগুলোকে আলাপ–আলোচনার কথা বলা হয়, তখন মনে হয় যে সরকার আসলে এই সংস্কারের বিষয়গুলো নিয়ে সাপ-লুডো খেলছে। তিনি বলেন, ‘আমরা ৯৬-তে পৌঁছে গিয়েছিলাম, সেটাকে আবার তিনে নিয়ে আসা হয়েছে সাপ কেটে। এ অবস্থায় বাংলাদেশের বর্তমান যে রাজনৈতিক পরিস্থিতি, তাতে সংকট আরও ঘনীভূত হচ্ছে।’
অতি দ্রুত সরকারকে দায়িত্বশীল আচরণ করার আহ্বান জানিয়ে এনসিপির সদস্যসচিব বলেন, সরকারকে নিজেকেই দায়িত্ব নিয়ে জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি করতে হবে। সামনের সংসদকে গাঠনিক ক্ষমতা প্রদান করার মধ্য দিয়ে সংবিধান সংস্কার পরিষদ হিসেবে ঘোষণা করতে হবে। গণভোটের মাধ্যমে অর্জিত জনগণের অভিপ্রায় স্বয়ংক্রিয়ভাবে যেন বাস্তবায়িত হয়, সেই সুপারিশ বাস্তবায়ন করতে হবে।