ইসরায়েলি ট্যাঙ্কগুলো রাতারাতি গাজা শহরের প্রান্তে একটি নতুন এলাকায় প্রবেশ করেছে, ঘরবাড়ি ধ্বংস করেছে এবং বাসিন্দাদের পালিয়ে যেতে বাধ্য করে। বুধবার রয়টার্স এ তথ্য জানিয়েছে।

মঙ্গলবার গভীর রাতে ট্যাঙ্কগুলো গাজা শহরের উত্তর প্রান্তে এবাদ-আল-রহমান এলাকায় প্রবেশ করে এবং ঘরবাড়িতে গোলাবর্ষণ করে। এ ঘটনায় বেশ কয়েকজন আহত হয় এবং অনেকে এলাকা ছেড়ে চলে যেতে বাধ্য হয়।

৬০ বছর বয়সী সাদ আবেদ বলেন, “হঠাৎ, আমরা শুনতে পেলাম যে ট্যাঙ্কগুলো এবাদ-আল-রহমানে প্রবেশ করেছে, বিস্ফোরণের শব্দ আরো তীব্র হয়ে ওঠে এবং আমরা লোকজনকে আমাদের এলাকার দিকে পালিয়ে যেতে দেখেছি।”

এবাদ-আল-রহমান পাড়া থেকে প্রায় এক কিলোমিটার দূরে গাজা শহরের জালা স্ট্রিটে অবস্থিত নিজের বাড়ি থেকে একটি চ্যাট অ্যাপের মাধ্যমে রয়টার্সকে সাদ বলেন, “যদি কোনো যুদ্ধবিরতি না হয়, তাহলে আমরা আমাদের বাড়ির বাইরে ট্যাঙ্ক দেখতে পাব।”

ইসরায়েল জানিয়েছে, তারা গাজা সিটিতে নতুন আক্রমণ শুরু করার প্রস্তুতি নিচ্ছে। স্থানীয় বাসিন্দাদের এলাকা থেকে সরে যেতে বলা হবে।

বুধবার এক বিবৃতিতে ইসরায়েলি সেনাবাহিনীর আরবি মুখপাত্র আভিচায় আদ্রাই বলেছেন, “গাজা সিটি খালি করা অনিবার্য।”

তিনি বলেছেন, “যুদ্ধের পরবর্তী পর্যায়ে যাওয়ার আগে, আমি নিশ্চিত করতে চাই যে দক্ষিণ উপত্যকায় বিশাল খালি এলাকা রয়েছে, ঠিক যেমন কেন্দ্রীয় শিবির এবং আল-মাওয়াসিতে রয়েছে। এই এলাকাগুলোতে তাঁবু নেই।”

ঢাকা/শাহেদ

.

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর

এছাড়াও পড়ুন:

এদের কোনো দিন শিক্ষা হবে না

আগের পর্বআরও পড়ুন‘বাংলাদেশের কি সুপারফোরে ওঠার চান্স আছে?’১৭ সেপ্টেম্বর ২০২৫

সম্পর্কিত নিবন্ধ