Prothomalo:
2025-11-03@23:48:56 GMT

কামরাঙার মিষ্টি আচারের রেসিপি

Published: 15th, September 2025 GMT

উপকরণ

কামরাঙা: ৩টি (গোল করে কাটা)

শুকনা মরিচ: ২টি

তেজপাতা: ৩টি

মরিচের গুঁড়া: স্বাদমতো

গুড়: আধা কাপ

পাঁচফোড়ন: ১ টেবিল চামচ

লবণ: স্বাদমতো

শর্ষের তেল: ৪ চা-চামচ

সিরকা: ২ টেবিল চামচ

আরও পড়ুনবেগুন গাবির রেসিপি১২ সেপ্টেম্বর ২০২৫প্রণালি

একটি ফ্রাইপ্যানে সরিষার তেল দিয়ে পাঁচফোড়ন, তেজপাতা, শুকনা মরিচ দিয়ে নাড়ুন।

তারপর এতে কামরাঙা, মরিচগুঁড়া ও লবণ দিয়ে ভালো করে কষাতে হবে।

একটু কষানো হলে গুড় দিয়ে দিন।

নাড়তে থাকুন, যাতে নিচে লেগে না যায়।

গুড় থেকে পানি বের হলে ঢাকনা দিয়ে ঢেকে অল্প আঁচে কিছুক্ষণ রাখতে হবে।

পানি শুকিয়ে এলে তাতে সিরকা দিয়ে আবারও অল্প আঁচে ২-৩ মিনিট রেখে নামিয়ে ফেলুন।

আরও পড়ুনকরমচার টক–ঝাল–মিষ্টি আচারের রেসিপি১১ সেপ্টেম্বর ২০২৫.

উৎস: Prothomalo

এছাড়াও পড়ুন:

মুসলমান বলেই রোহিঙ্গারা ভয়াবহ পরিস্থিতির শিকার

রোহিঙ্গা সম্প্রদায়ের দুরবস্থা বর্তমান সময়ে অন্যতম করুণ মানবিক সংকট বলে উল্লেখ করেছেন প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস। তিনি বলেছেন, শুধু মুসলমান হওয়ার কারণেই রোহিঙ্গারা এই ভয়াবহ পরিস্থিতির শিকার।

গতকাল সোমবার রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় তুরস্কের একটি সংসদীয় প্রতিনিধিদলের সঙ্গে সাক্ষাতের সময় এ কথা বলেন প্রধান উপদেষ্টা। পাঁচ সদস্যের ওই প্রতিনিধিদলের নেতৃত্ব দিয়েছেন তুরস্ক-বাংলাদেশ সংসদীয় মৈত্রী গ্রুপের সভাপতি ও তুর্কি পার্লামেন্ট সদস্য মেহমেত আকিফ ইয়িলমাজ।

সাক্ষাতে দুই পক্ষ বাণিজ্য, বিনিয়োগ ও মানবিক সহায়তার ক্ষেত্রগুলোতে দ্বিপক্ষীয় সহযোগিতা আরও জোরদার করার উপায় নিয়ে আলোচনা করে। এ সময় মেহমেত আকিফ ইয়িলমাজ বলেন, তুরস্ক ও বাংলাদেশের মধ্যে গভীর সাংস্কৃতিক ও ঐতিহাসিক সম্পর্ক রয়েছে। দুই দেশের মধ্যে বিদ্যমান দৃঢ় বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্কের ওপর আলোকপাত করেন তিনি।

ইয়িলমাজ বলেন, তাঁদের প্রতিনিধিদল রোববার কক্সবাজারে রোহিঙ্গা শিবির পরিদর্শন করেছে এবং তুর্কি বিভিন্ন সরকারি ও বেসরকারি সংস্থা, বিশেষ করে তুর্কি ফিল্ড হাসপাতালের মানবিক কার্যক্রম সম্পর্কে অবহিত হয়েছে। এ সময় রোহিঙ্গা সম্প্রদায়ের প্রতি তুরস্কের অবিচল সমর্থনের জন্য কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন প্রধান উপদেষ্টা। তুর্কি উদ্যোক্তাদের বাংলাদেশে বিনিয়োগের আহ্বান জানান তিনি।

অধ্যাপক ইউনূস বলেন, ‘রোহিঙ্গা সম্প্রদায়ের দুরবস্থা আমাদের সময়ের অন্যতম করুণ মানবিক সংকট। তারা শুধু মুসলমান বলেই এই ভয়াবহ পরিস্থিতির শিকার এবং তাদের নাগরিকত্ব কেড়ে নেওয়া হয়েছে।’ তিনি আরও বলেন, ‘আট বছর ধরে আশ্রয়শিবিরে থাকায় রোহিঙ্গা শিশুদের শিক্ষা ও ভবিষ্যৎ সুযোগ একেবারেই সীমিত হয়ে পড়েছে। এই অবস্থা হতাশা ও অস্থিতিশীলতার জন্ম দিতে পারে।’

সম্পর্কিত নিবন্ধ