ডলার সাশ্রয় ও পণ্য সরবরাহ ব্যবস্থা স্বাভাবিক রাখতে শিল্পের কাঁচামাল এবং কৃষি উপকরণের আমদানি মূল্য পরিশোধের সময় বা‌ড়ি‌য়ে এক বছর ক‌রে‌ছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক।

সোমবার (২০ জানুয়া‌রি) বাংলাদেশ ব্যাংকের বৈদেশিক মুদ্রা নীতি বিভাগ (এফইপিডি) এ সংক্রান্ত সার্কুলার জারি করেছে।

এতে বলা হয়, ব্যাক টু ব্যাক আমদানি, কৃষি উপকরণ ও রাসায়নিক সার আমদানিসহ শিল্পের কাঁচামাল সাপ্লায়ার্স ও বার্সার্স ক্রেডিটের আওতায় আমদানির ক্ষেত্রে বিলম্ব মূল্য পরিশোধ সীমা ১৮০ দিন থেকে বাড়িয়ে ৩৬০ দিনে উন্নীত করা হয়েছে। এ সুযোগ চলতি বছরের ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত বহাল রাখা হবে।

তবে রপ্তানি উন্নয়ন তহবিলের (ইডিএফ) ঋণের আওতায় আমদানির ক্ষেত্রে এই সু‌বিধা প্রযোজ্য হবে না বলে সার্কুলারে বলা হয়েছে।

এর আগে, এসব পণ্য আমদানির বিলম্ব মূল্য পরিশোধ সীমা ৩৬০ দিনে উন্নীত করে গত বছরের ৩০ জুন সার্কুলার জারি করেছিল কেন্দ্রীয় ব‌্যাংক; য‌ার মেয়াদ ছিল ৩১ ডিসেম্বর ২০২৪ সাল পর্যন্ত।

নতুন সার্কুলার অনুযায়ী নির্ধারিত সময়ের পর গ্রাহকের নামে বৈদেশিক মুদ্রায় দায় পরিশোধের সময় বাড়ানো যাবে না।

এ সংক্রান্ত নির্দেশনা জানি করে দেশে কার্যরত সকল বৈদেশিক মুদ্রার ডিলারদের কাছে পাঠিয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক।

ঢাকা/এনএফ/এনএইচ

.

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর ম ল য পর শ পর শ ধ আমদ ন

এছাড়াও পড়ুন:

ঢাকায় অনুষ্ঠিত হলো বিশেষ ফিউশন খাবার উপস্থাপনা

মানজু রেস্টুরেন্টে অনুষ্ঠিত হয়ে গেল এক ব্যতিক্রমধর্মী খাবার আয়োজন, যেখানে দেশি স্বাদের সাথে ছিল আন্তর্জাতিক রান্নার কৌশল ও উপকরণ। আয়োজনে ঐতিহ্য ও আধুনিকতা একসূত্রে গাঁথা হয়েছে।

সোমবার এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে। এতে বলা হয়, এ আয়োজনের মূল আকর্ষণ ছিলেন আন্তর্জাতিকভাবে প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত রন্ধনশিল্পী ইনারা জামাল, যিনি ফুড স্টাডিজে নিউইয়র্ক ইউনিভার্সিটি থেকে স্নাতকোত্তর এবং ইনস্টিটিউট অব কালিনারি এডুকেশন, নিউইয়র্ক থেকে বিশেষ প্রশিক্ষণ গ্রহণ করেছেন।

ইনারা জামাল বলেন, ‘খাবার শুধু স্বাদের বিষয় নয়, এটি একটি সাংস্কৃতিক অনুষঙ্গ। আমি চাই বাংলাদেশের ঐতিহ্যবাহী খাবারকে ভিন্ন দেশের উপকরণ ও কৌশলের সঙ্গে মিশিয়ে বিশ্বদরবারে নতুন রূপে উপস্থাপন করতে। সৃজনশীল উদ্ভাবনের মাধ্যমে বাংলাদেশি খাবারকে বিশ্বের কাছে তুলে ধরা। একইসঙ্গে, তার লক্ষ্য বাংলাদেশের খাদ্যসংস্কৃতি ও ঐতিহ্যকে গবেষণার আলোয় তুলে ধরা, যেন এই সমৃদ্ধ উত্তরাধিকার ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্য সংরক্ষিত থাকে। খাবারে তিনি সবসময় প্রাধান্য দেন প্রাকৃতিক ভেষজ উপাদান এবং টেকসই উপস্থাপনাকে।

এই আয়োজনকে আরও রঙিন করে তোলে রন্ধনশিল্পী মালিহার বাহারি পরিবেশনা, যেখানে দেশি উপাদান ব্যবহার করে তৈরি করা হয় নানান স্বাদের সুস্বাদু খাবার।

আয়োজকরা জানান, এই আয়োজনের লক্ষ্য ছিল বাংলাদেশি খাদ্যসংস্কৃতিকে আধুনিক উপস্থাপনার মাধ্যমে আন্তর্জাতিক পর্যায়ে তুলে ধরা এবং ভোজনরসিকদের সামনে এক নতুন স্বাদের অভিজ্ঞতা নিয়ে আসা।

অনুষ্ঠানে উপস্থিত অতিথিরা খাবারের স্বাদ, গন্ধ ও পরিবেশনায় মুগ্ধতা প্রকাশ করেন। এমন আয়োজনের ধারাবাহিকতা রক্ষার ওপর জোর দেন।

সম্পর্কিত নিবন্ধ

  • আহারে চার পদ
  • মাটির গুণগত বৃদ্ধিতে ‘বিনা বায়োচার’ উদ্ভাবন
  • সুন্দর ভবনে পরিত্যক্ত কক্ষ, কমেছে শিক্ষার্থী, ঢিমেতালে চলে কার্যক্রম
  • ঢাকায় অনুষ্ঠিত হলো বিশেষ ফিউশন খাবার উপস্থাপনা