নোভাক জোকোভিচকে প্রথম একক টেনিস খেলোয়াড় হিসেবে ২৫টি গ্র্যান্ড স্লামের মাইলফক ছুঁতে অন্তত ফ্রেঞ্চ ওপেন পর্যন্ত অপেক্ষা করতেই হচ্ছে। আজ (২৪ জানুয়ারি, ২০২৫) অস্ট্রেলিয়ান ওপেনের সেমিফাইনাল থেকে যে, খেলার মাঝেই সরে দাঁড়ালেন এই সার্বিয়ান মহাতারকা। প্রথম সেটটা আলেক্সান্দার জভেরেভের কাছে খুইয়েই ম্যাচ থেকে সরে দাঁড়ানোর সিদ্ধান্ত জানান চোটগ্রস্ত জোকোভিচ।

রড লেভার অ্যারেনায় প্রথম সেট চলার সময়ই পায়ে সমস্যা অনুভব করেন জোকোভিচ। তার প্রতিফলন দেখা গেল কোর্টেও। জার্মানির আলেক্সান্দার জভেরেভের বিপক্ষে ৭-৬ (৭-৫) ব্যবধানে সেটটা হারেন এই ৩৭ বছর বয়সী তারকা। তারপরই খেলা চালিয়ে যাওয়ার সিদ্ধান্ত থেকে সরে আসেন জোকার নামে খ্যাত ২৪ গ্র্যান্ড স্লামের এই মালিক।

জোকোভিচ কোর্ট ছাড়ার সময় স্বভাবসুলভ ভাবেই দর্শকদের উদ্দেশে হাত নাড়েন জোকোভিচ। তবে জমজমাট লড়াই উপভোগ করতে আশা দর্শকরা নিরাশ হয়ে সার্বিয়ান তারকাকে দুয়ো দিয়েছেন তখন। তবে রেগে না গিয়ে জবাবে থামস-আপ প্রদর্শন করেন জোকার। যার অর্থ দর্শকরা রেগে যাওয়ার অধিকার রাখেন আর ব্যাপারটা ইতিবাচক ভাবেই নিচ্ছেন জোকোভিচ।   
                                                                                                            
বিস্তারিত আসছে.

.....

ঢাকা/নাভিদ

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর

এছাড়াও পড়ুন:

ডি ব্রুইনা-সিটির পুনর্মিলনীতে হলান্ডের দ্রুততম ‘ফিফটি’

ম্যানচেস্টার সিটি ২-০ নাপোলি

ইতিহাদ ছেড়ে গিয়েছিলেন গত জুনে। তারপর এবারই তাঁর প্রথম ফেরা বড় সাধের এই স্টেডিয়ামে। ম্যানচেস্টার সিটির দর্শকেরা তাঁকে নায়কের মর্যাদায় বরণও করে নিলেও কোথায় যেন একটা অতৃপ্তি থেকে গেল। কেভিন ডি ব্রুইনা এখন হতে পারেন প্রতিপক্ষ, তবু ম্যাচের মাত্র ২৬ মিনিটে তাঁর বদলি হয়ে মাঠ ছাড়ার সময় সিটির দু-একজন সমর্থকদের মুখটা শুকনো দেখা গেল। ক্লাব কিংবদন্তিকে উঠে দাঁড়িয়ে তাঁরা সম্মান দেখিয়েছেন, তবে মাঠে আরও কিছুক্ষণ দেখতে চেয়েছিলেন নিশ্চয়ই!

কৌশলগত কারণে মাঠ ছাড়তে হয় ডি ব্রুইনাকে। নাপোলি কোচ আন্তোনিও কন্তে অবশ্য তাতে হার এড়াতে পারেননি। বিরতির পর আর্লিং হলান্ড ও জেরেমি ডকুর গোল হজম করতে হয়। সিটির ২-০ গোলের এ জয়ে দারুণ এক রেকর্ডও গড়েন হলান্ড।

৫৬ মিনিটে তাঁর গোলটির উৎস সিটি মিডফিল্ডার ফিল ফোডেন। লব করে দারুণভাবে বলটা তুলে সামনে বাড়িয়ে দেন, হেডে চ্যাম্পিয়নস লিগে নিজের ৫০তম গোল তুলে নেন হলান্ড। সেটা আবার এই প্রতিযোগিতার ইতিহাসে দ্রুততম। ৪৯ ম্যাচে ‘ফিফটি’ পাওয়া হলান্ড পেছনে ফেললেন রুদ ফন নিষ্টলরয়কে (৬২ ম্যাচ)।

ডকুর গোলটি দেখার মতো। ৬৫ মিনিটে বক্সের বাইরে থেকে বল পেয়ে ভেতরে ঢুকে গোল করার পথে নাপোলির তিন খেলোয়াড় মিলেও তাঁকে থামাতে পারেননি। সিটির এই দুই গোলে এগিয়ে যাওয়া আসলে একটি সুবিধার ফল। ২১ মিনিটে বক্সে হলান্ডকে ফাউল করে লাল কার্ড দেখেন নাপোলি অধিনায়ক ও রাইট ব্যাক জিওভান্নি ডি লরেঞ্জো। এরপর ১০ জনে পরিণত হওয়া ইতালিয়ান ক্লাবটির ওপর চেপে বসে সিটির আক্রমণভাগ।

গোল করলেন জেরেমি ডকু

সম্পর্কিত নিবন্ধ