নোয়াখালীর সোনাইমুড়ীতে থানা থেকে লুট হওয়া একটি শটগান বুলেটসহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। 

মঙ্গলবার (২৮ জানুয়ারি) সকালে বিষয়টি নিশ্চিত করেন সোনাইমুড়ী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোরশেদ আলম। 

এর আগে গতকাল সোমবার সোনাইমুড়ী থানার সামনের একটি নালা থেকে অস্ত্রটি উদ্ধার করা হয়। 

পুলিশ জানায়, সোনাইমুড়ী থানার সামনে শ্মশানঘাট সংলগ্ন নালায় স্থানীয় এক ব্যক্তি মাছ ধরতে যায়। এ সময় তিনি নালায় শটগানটি পড়ে থাকতে দেখে পুলিশকে জানায়। পরে পুলিশ গিয়ে পরিত্যক্ত অবস্থায় বুলেটসহ অস্ত্রটি উদ্ধার করে। অস্ত্রটি দীর্ঘদিন পানিতে নিমজ্জিত থাকায় ব্যারেলসহ লোহার অংশে জং ধরে নষ্ট হয়ে গেছে। উদ্ধারকৃত কার্তুজটিও দীর্ঘদিন পানিতে থাকায় অকেজো হয়ে পড়েছে। 

ওসি মোরশেদ আলম বলেন, “গত ৫ আগস্ট দুর্বৃত্তরা হামলা করে থানা থেকে বেশকিছু আগ্নেয়াস্ত্র লুট করে নিয়ে যায়। স্থানীয় এক ব্যক্তির বরাতে লুন্ঠিত একটি ১২ বোর শটগান (যাহার বাট নং-অস্পষ্ট) ও ১ রাউন্ড রাবার কার্তুজ উদ্ধার করে পুলিশ হেফাজতে নেওয়া হয়েছে। তবে সোনাইমুড়ী থানা থেকে পুলিশের লুট হওয়া আনুমানিক চৌদ্দটি আগ্নেয়াস্ত্র এখনো উদ্ধার হয়নি।”

ঢাকা/সুজন/ইমন 

.

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর

এছাড়াও পড়ুন:

‘সময় পাল্টে গেছে, একটা ভিডিও ক্লিপ দিয়েও এখন জাতীয় দলে ডাক পাওয়া যায়’

সব খেলোয়াড়েরই ইচ্ছা থাকে দেশের হয়ে খেলার। বেশি খেলার সুযোগ, বেশি আয়ের সুযোগ কিংবা ব্যাপক পরিচিতি যতই ক্লাব বা লিগের খেলার মধ্য দিয়ে আসুক না কেন, আন্তর্জাতিক অঙ্গনে দেশকে প্রতিনিধিত্ব করার গৌরব সব ক্রীড়াবিদের কাছে বিশেষ কিছু।

আর সেই গৌরবের অংশীদার হতে একজন খেলোয়াড়কে ধারাবাহিক সাফল্য, পরিশ্রম, নিবেদন ও অপেক্ষার বড় পরীক্ষায় পাস করতে হয়। তবে যুগের পর যুগ ধরে চলে আসা এই ধারা এখন বদলে গেছে মনে করেন স্টিভেন ফিন। ইংল্যান্ডের এই সাবেক ক্রিকেটারের মতে, এখন একজন খেলোয়াড়ের একটি দুর্দান্ত পারফরম্যান্স বা একটি বিশেষ মুহূর্তই তাঁকে দলে ঢোকার সুযোগ এনে দিতে পারে। ইংল্যান্ডের ক্রিকেটে জাতীয় দলে ঢোকার ক্ষেত্রে একটা ভিডিও ক্লিপই যথেষ্ট হয়ে ওঠে।

ইংল্যান্ডের হয়ে ২০১০ থেকে ২০১৭ সালের মধ্যে ৩৬টি টেস্টসহ ১২৬টি আন্তর্জাতিক ম্যাচ খেলেছেন ফিন। ৩৬ বছর বয়সী এই সাবেক পেসার বিবিসিতে লেখা কলামে বলেছেন ইংল্যান্ড দলে জায়গা পেতে তখন কী পরিমাণ দৃঢ় সংকল্প থাকতে হতো, ‘জেমস অ্যান্ডারসন আর স্টুয়ার্ট ব্রডের জায়গা পাকা ছিল। ফলে টিম ব্রেসনান, গ্রাহাম অনিয়নস, ক্রিস ট্রেমলেট, ক্রিস ওকস, আমি এবং আরও কয়েকজন বাকি একটি জায়গার জন্য লড়ছিলাম। এই প্রতিযোগিতা তৈরি করেছিল ক্ষুধা আর সংকল্প।

কারণ, আমি জানতাম বাকি সবাইও ঠিক একই চেষ্টা করছে। একের পর এক ভালো পারফরম্যান্স করা এবং ঘরোয়া ক্রিকেটে সপ্তাহের পর সপ্তাহ নিজের সামর্থ্য দেখিয়ে প্রমাণ করতে হতো যে আপনি আন্তর্জাতিক ক্রিকেটের চাপ সামলাতে প্রস্তুত।’

স্টিভেন ফিন

সম্পর্কিত নিবন্ধ