৫৩ বছর উপলক্ষে আরণ্যকের মাসব্যাপী উৎসব
Published: 2nd, February 2025 GMT
১৯৭২ সালের ফেব্রুয়ারিতে স্বাধীন বাংলাদেশে নাট্যচর্চায় যাত্রা শুরু করে আরণ্যক। প্রতিষ্ঠার ৫৩ বছর উপলক্ষে ফেব্রুয়ারি মাসজুড়ে নানা আয়োজন রেখেছে নাট্যদলটি। ‘তিমির হননে অগ্রসর হয়ে’ স্লোগান নিয়ে আয়োজিত মাসব্যাপী উৎসব হবে রাজধানীর বেইলি রোডের মহিলা সমিতি এবং সেগুনবাগিচার বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমিতে।
শনিবার মহিলা সমিতির নীলিমা ইব্রাহিম মিলনায়তনে সন্ধ্যা ৬টায় উৎসবের উদ্বোধন করেন বিশ্বসাহিত্য কেন্দ্রের সভাপতি আবদুল্লাহ আবু সায়ীদ। উদ্বোধনী অনুষ্ঠানের পর দলটির প্রথম প্রযোজনা ‘কবর’ নাটকের মঞ্চায়ন হয়।
৭ ফেব্রুয়ারি শিল্পকলায় রয়েছে ভিডিও ও তথ্যচিত্র প্রদর্শনী। ১৫ ফেব্রুয়ারি শিল্পকলার কফি হাউস চত্বরে হবে পথনাটক উৎসব। ১৭ ফেব্রুয়ারি পরীক্ষণ থিয়েটার হলে সন্ধ্যা ৬টায় থাকছে যন্ত্রসংগীত। সন্ধ্যা ৭টায় ‘রাঢ়াঙ’ নাটকের প্রদর্শনী। ১৯ ফেব্রুয়ারি শিল্পকলা একাডেমির জাতীয় নাট্যশালায় সন্ধ্যা ৬টা থাকবে যন্ত্রসংগীত। সন্ধ্যা ৭টায় মঞ্চায়ন হবে নাটক ‘কম্পানি’।
এছাড়া ২০ ফেব্রুয়ারি একই স্থানে সন্ধ্যা ৬টায় যন্ত্রসংগীতের পর থাকছে নাটক ‘ময়ূর সিংহাসন’। ২৮ ফেব্রুয়ারি শিল্পকলা একাডেমিতে শেষ হবে আরণ্যকের উৎসব। এদিন সন্ধ্যা ৭টায় মঞ্চস্থ হবে নাটক ‘কহে ফেসবুক’।
.উৎস: Samakal
কীওয়ার্ড: শ ল পকল
এছাড়াও পড়ুন:
পূজাকে ঘিরে আইনশৃঙ্খলায় বাহিনী তৎপর : ডিসি
নারায়ণগঞ্জ জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ জাহিদুল ইসলাম মিঞা বলেন, আইনসৃঙ্খলা স্বাভাবিক রয়েছে, বিশেষ করে হিন্দু সম্প্রদায়ের প্রধান ধর্মীয় উৎসব শারদীয় দুর্গাপূজাকে ঘিরে সকল ধর্মমত, সকল সম্প্রদায় তারা একত্রিত হয়েছে।
সকলেই সার্বিক সহয়তা করছে যাতে করে সনাতন ধর্মাবলম্বীদের পূজা উৎসব সুন্দর ভাবে পজলন করতে পারে। পূজাকে ঘিরে একটি গোষ্ঠি চাইবে পূজা উৎসব নষ্ট করে দেয়ার জন্য।
সে জন্য আমাদের তৎপরতা রয়েছে। আমাদের গোয়েন্দা সংস্থা কাজ করছে। তার পাশাপাশি র্যাব, বিজিবি, সেনাবাহিনী ও বাংলাদেশ পুলিশবাহিহনী সবাই কাজ করছে যাতে করে সুন্দর ভাবে পূজা উৎসব শেষ করতে পারি।
মঙ্গলবার (১৬ সেপ্টেম্বর) শীতলক্ষ্যা নদীর তীরে ৫নং ঘাটে দূর্গা পূজার প্রতিমা বিসর্জনের স্থান পরিদর্শনকালে তিনি এ নির্দেশনা দেন।
দূর্গা পূজা বিজয়া দশমী শেষে প্রতিমা বিসর্জনের সময় যেকোনো অপ্রীতিকর দূর্ঘটনা এড়াতে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে। সুন্দর ভাবে প্রতিমা বিসর্জনের স্থান নিরাপদ রাখতে সকলের সহযোগিতা কামনা করেন জেলা প্রশাসক।
জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ জাহিদুল ইসলাম মিঞা বলেন, নারায়ণগঞ্জের ২২৩টি পূজা মণ্ডপে সুষ্ঠুভাবে পূজা উদযাপনে যথাযথ ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে। শান্তি ও সৌহার্দ্যপূর্ণ পরিবেশে এবং সম্প্রীতি বজায় রেখে বর্তমানে পূজা উদযাপনের প্রস্তুতি চলছে।
এসময় তিনি প্রতিটি মণ্ডপে সুষ্ঠুভাবে ও নির্বিঘ্নে পূজা অনুষ্ঠান সম্পন্ন করতে প্রশাসন, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী ও সংশ্লিষ্ট সবাইকে যথাযথ সহযোগিতার নির্দেশনা দেন।
তিনি বলেন, সকলে মিলে সব উৎসব উদযাপন করাই বাংলার ঐতিহ্য ও গৌরব।
এসময় জেলা প্রশাসন, সেনাবাহিনী, পুলিশ, বিআইডব্লিউটিএ, নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশনের উর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।