সীমান্ত থেকে ৪ বাংলাদেশিকে ধরে নিয়ে গেছে বিএসএফ
Published: 3rd, February 2025 GMT
চাঁপাইনবাবগঞ্জের গোমস্তাপুরে সীমান্ত দিয়ে ভারতে অনুপ্রবেশকালে চার বাংলাদেশিকে ধরে নিয়ে গেছে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী (বিএসএফ)। রোববার রাতে উপজেলার রাধানগর ইউনিয়নের রোকনপুর বিওপির সীমান্ত দিয়ে ভারতে প্রবেশের সময় তাদের ধরে নিয়ে যায় বিএসএফ।
আটক ব্যক্তিরা হলেন, উপজেলার রাধানগর ইউনিয়নের মহবুল ইসলামের ছেলে মো.
বিএসএফের হাতে আটক মুকুলের শ্বশুর বলেন, মুকুলের বাড়ির পাশেই সীমান্ত। রাত ৯টার দিকে মুকুলসহ চারজন সেখানে গিয়েছিল। ভারতীয় নাগরিকরা তাদের ধরে বিএসএফের হাতে তুলে দেন। পরে ভারতীয় কয়েকজন ফোন করে সেই ঘটনা আমাদের জানান।
সংশ্লিষ্ট ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মতিউর রহমান বলেন, ভারতে প্রবেশের সময় চার বাংলাদেশিকে ধরে নিয়ে গেছে বিএসএফ। তাদের পরিবারের লোকজন আমার কাছে এসেছে। আমরা বিজিবির সঙ্গে যোগাযোগ করছি।
এ বিষয়ে নওগাঁ-১৬ ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক লেফটেনেন্ট কর্নেল মোহাম্মদ সাদিকুর রহমানকে একাধিকবার কল দিলেও তিনি ধরেননি।
উৎস: Samakal
কীওয়ার্ড: চ প ইনব বগঞ জ ব এসএফ
এছাড়াও পড়ুন:
তেঁতুলিয়া সীমান্তে পুশইনের সময় ভারতীয় নাগরিকসহ আটক ৫
পঞ্চগড়ের তেঁতুলিয়া উপজেলার পেদিয়াগঞ্জ সীমান্তে পুশইনের সময় পাঁচজনকে আটক করেছে বিজিবি। শনিবার সকালে পেদিয়াগঞ্জ বিওপির সদস্যরা তাদের আটক করে। তাদের তিনজন বাংলাদেশি ও দুইজন ভারতীয় নাগরিক।
বিজিবি জানায়, তেঁতুলিয়া পেদিয়াগঞ্জ বিওপির সীমান্তের মেইন পিলার ৪৩০/২ এস থেকে প্রায় ৭০০ গজ বাংলাদেশের অভ্যন্তরে গুচ্ছগ্রাম থেকে ভারতের প্রতিপক্ষ ১৩২/পুরোহিতগঞ্জ বিএসএফ ক্যাম্পের সদস্যরা চান্দাপাড়া এলাকা থেকে বিএসএফের পুশইন করা দুইজন নারী ও তিনজন পুরুষকে আটক করে বিজিবির টহলদল।
আটক বাংলাদেশিরা হলেন- যশোরের শার্শা থানার বড় কলোনি গ্রামের মারফত আলীর ছেলে কোরবান গাজী (৩৩), অভয়নগর থানার ডাকহিদিয়া শ্যামলনগর গ্রামের মৃত মকবুল শেখের ছেলে তরিকুল শেখ (৪২) ও নড়াইল সদর থানার গোবরা বাজারের বীরগ্রাম গ্রামের মৃত ঈশ্বর গোপাল চন্দ্র বিশ্বাসের মেয়ে শ্রী বন্দনা রানী বিশ্বাস (৩৭)।
ভারতীয় নাগরিকরা হলেন- মোছা. নাজমা (২৭) এবং মোছা. ফারজানা (২৩)। নাজমা পালঘর জেলার বুড়িগুলি থানার কান্দেওয়ালি গ্রামের ইয়াসিন সরকারের মেয়ে এবং ফারজানা পালঘর জেলার ধানিউ থানার পালঘাট ভাসাই গ্রামের মারফত আলী গাজীর মেয়ে।
আটককৃত ব্যক্তিদের তেঁতুলিয়া মডেল থানায় হস্তান্তর কার্যক্রম প্রক্রিয়াধীন।