জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষা, প্রবেশপত্র ডাইনলোড শেষ ১০ ফেব্রুয়ারি
Published: 9th, February 2025 GMT
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের ‘এ’ ইউনিট (বিজ্ঞান ও লাইফ অ্যান্ড আর্থ সায়েন্স), ‘বি’ ইউনিট (কলা ও আইন), ‘সি’ ইউনিট (ব্যবসায় শিক্ষা) ও ‘ডি’ ইউনিটের (সামাজিক বিজ্ঞান) প্রবেশপত্র ডাউনলোড চলছে। ১ ফেব্রুয়ারি থেকে শুরু হয়েছে প্রবেশপত্র ডাউনলোড কার্যক্রম। এ কার্যক্রম চলবে ১০ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত।
এর আগে ৩১ জানুয়ারি বিশ্ববিদ্যালয়ের ‘ই’ ইউনিট চারুকলা অনুষদের ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়েছে। এর মাধ্যমে চার বছর পর স্বতন্ত্র পদ্ধতিতে ভর্তি পরীক্ষা শুরু করেছে বিশ্ববিদ্যালয়টি।
এবার বিষয় পছন্দক্রম (সাবজেক্ট চয়েস) দিতে হবে ভর্তি পরীক্ষার পরে। জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তিবিষয়ক ওয়েবসাইটে প্রকাশিত তথ্যে বলা হয়েছে, ‘Subject Choice ভর্তি পরীক্ষার পরে নেওয়া হবে। এখন শুধু ছবি এবং স্বাক্ষর আপলোড দিয়ে পেমেন্ট সম্পন্ন করতে হবে।’
আরও পড়ুনষষ্ঠ থেকে দশম শ্রেণির প্রশ্নের ধরন, নম্বর বিভাজন ও মূল্যায়ন নির্দেশিকা প্রকাশ০৬ ফেব্রুয়ারি ২০২৫কোনো ইউনিটের পরীক্ষা কবে—*৩১ জানুয়ারি ‘ই’ ইউনিট চারুকলা অনুষদের পরীক্ষা (অনুষ্ঠিত হয়েছে)
*১৪ ফেব্রুয়ারি ‘ডি’ ইউনিট সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদের পরীক্ষা
*১৫ ফেব্রুয়ারি ‘বি’ ইউনিট কলা অনুষদের পরীক্ষা
*২২ ফেব্রুয়ারি ‘এ’ ইউনিট বিজ্ঞান অনুষদের পরীক্ষা
*২৮ ফেব্রুয়ারি ‘সি’ ইউনিট বিজনেস স্টাডিজ অনুষদের পরীক্ষা
*ভর্তি সংক্রান্ত তথ্য সব তথ্য বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তিবিষয়ক ওয়েবসাইটে তে মিলবে
আরও পড়ুনআয়ারল্যান্ড দিচ্ছে স্কলারশিপ, সুযোগ পাবেন যাঁরা৭ ঘণ্টা আগেআরও পড়ুনবিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের পিএইচডি থাকলেও বিসিএস শিক্ষাসহ অন্য ক্যাডারে নেই কেন৫ ঘণ্টা আগে.উৎস: Prothomalo
কীওয়ার্ড: ইউন ট
এছাড়াও পড়ুন:
ঝগড়া থেকে দেয়ালে মাথা ঠোকা, সালমান-ঐশ্বরিয়ার সম্পর্কের বিষয়ে প্রকাশ্যে আনলেন প্রতিবেশী
বলিউডের ইতিহাসে সবচেয়ে আলোচিত প্রেম-বিচ্ছেদের একটি হলো ঐশ্বরিয়া রাই ও সালমান খানের সম্পর্ক। প্রেমের সূচনা হয়েছিল পর্দার আড়ালেই, কিন্তু আলোচনায় আসে ‘হাম দিল দে চুকে সনম’ ছবির মাধ্যমে। ছবির রোমান্স যেন বাস্তব জীবনের প্রতিচ্ছবি হয়ে উঠেছিল। অথচ সেই রূপকথার প্রেমই কিছুদিনের মধ্যে রূপ নেয় দুঃস্বপ্নে। সম্পর্ক ভেঙে যাওয়ার পর শুধু ব্যক্তিজীবন নয়, কর্মজীবনেও কঠিন আঘাত সহ্য করতে হয়েছিল ঐশ্বরিয়াকে।
প্রতিবেশীর চোখে সেই সময়
বিজ্ঞাপন জগতের কিংবদন্তি প্রহ্লাদ কাক্কর ছিলেন ঐশ্বরিয়ার ঘনিষ্ঠজন। ঐশ্বরিয়ার মায়ের একই ভবনে থাকতেন তিনি। সম্পর্কের শুরুর দিক থেকে ক্যারিয়ারের উত্থান—সবকিছু কাছ থেকে দেখেছেন তিনি। তাঁর মতে, সালমান ছিলেন ভীষণ আক্রমণাত্মক। ঐশ্বরিয়ার ওপর প্রভাব বিস্তার করতে চাইতেন। প্রহ্লাদ এক সাক্ষাৎকারে বলেন, ‘সালমান খুবই আক্রমণাত্মক ছিলেন। আমি একই ভবনে থাকতাম, সবকিছু শুনতাম-দেখতাম। ঝগড়া, চিৎকার, এমনকি দেয়ালে মাথা ঠোকা…এগুলো নিয়মিত ছিল। সম্পর্ক আসলে অনেক আগেই ভেঙে গিয়েছিল, শুধু ঘোষণাটা পরে এসেছে। বিচ্ছেদটা সবার মধ্যে স্বস্তি এনেছিল—ঐশ্বরিয়ার, তাঁর বাবা-মায়ের, এমনকি সালমানেরও।’