কাপাসিয়ায় স্বাস্থ্য সেবার আমুল পরিবর্তন করা হবে: সালাহউদ্দিন আইউবী
Published: 10th, February 2025 GMT
সানবিডি২৪ এর সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিডটি ফলো করুন
কাপাসিয়ায় স্বাস্থ্য সেবার আমুল পরিবর্তন করা হবে করা হবে বলে জানিয়েছেন বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রশিবিরের সাবেক কেন্দ্রীয় সভাপতি, বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী গাজীপুর মহানগরের কর্ম পরিষদ সদস্য ও মেট্রো সদর থানা আমীর সালাহউদ্দিন আইউবী।
সোমবার (১০ ফেব্রুয়ারি) বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী কাপাসিয়া উপজেলা শাখার উদ্যোগে উপজেলার রাউৎকোনা কামিল মাদরাসার মাঠে দেশী-বিদেশী ১৫জন বিশেষজ্ঞ ডাক্তারের সমন্বয়ে এ ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প অনুষ্ঠিত হয়। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে এ কথা জানান সালাহউদ্দিন আইউবী।
ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্পে সারাদিনে প্রায় ৯০০ রোগী দেখা হয়েছে। ৫৮ জন চক্ষু রোগীকে চশমা দেওয়া হয়েছে। ১২ জন রোগীকে চিকিৎসার জন্য ৫ হাজার থেকে ৪০ হাজার টাকা পর্যন্ত অর্থ সহযোগিতা দেওয়া হয়েছে।
এছাড়াও ১১ জনকে যাকাত ফান্ড থেকে স্বাবলম্বীকরণ প্রকল্পের আওতায় আর্থিক সহযোগিতা করা হয়েছে। সকল রোগীকে চিকিৎসাপত্র অনুযায়ী ফ্রী ঔষধ সরবরাহ হয়েছে।
এ আয়োজনে সার্বিক তত্ত্বাবধান করেন কাপাসিয়া উপজেলা জামায়াতের সেক্রেটারি মাওলানা তোফাজ্জল হোসেন ও ইউনিয়ন আমির ও সভাপতিসহ অন্যান্য নেতৃবৃন্দ।
বিএইচ
.উৎস: SunBD 24
এছাড়াও পড়ুন:
সাবেক বিএনপি নেতা ও লঞ্চ যাত্রীদের পাল্টাপাল্টি হামলা, আহত ১০
বরিশালের হিজলায় লঞ্চের ডেকে যাত্রীদের চাদর বিছানো নিয়ে বিরোধের জেরে সাবেক বিএনপি নেতা ও লঞ্চ যাত্রীদের মধ্যে পাল্টাপাল্টি হামলার ঘটনা ঘটেছে। এতে ১০ যাত্রী আহত হয়েছেন। সোমবার সকাল ৯টার দিকে উপজেলার শৌলা লঞ্চঘাটে এই ঘটনা ঘটে।
অভিযুক্ত বিএনপি নেতার নাম খালেক মাঝি। তিনি হরিণাথপুর ইউনিয়ন বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক।
যাত্রী ও লঞ্চ কর্মচারীরা জানান, সোমবার সকাল ৮টায় মুলাদীর মৃধারহাট থেকে এমভি জানডা নামক একটি লঞ্চ ঢাকার উদ্দেশ্যে রওনা হয়। লঞ্চটি ৯টায় হিজলার শৌলা লঞ্চঘাটে ভেড়ে। এ স্টেশন থেকে ওঠা যাত্রীরা লঞ্চের ডেকে বসার চেষ্টা করেন। এ সময় ডেকে আগে বিছিয়ে রাখা চাদরে জায়গা পেতে যাত্রীপ্রতি এক হাজার টাকা দাবি করেন খালেক ও তাঁর সহযোগীরা। এ নিয়ে তর্কাতর্কির এক পর্যায়ে যাত্রীদের ওপর হামলা করা হয়। এতে ১০ জন যাত্রী আহত হন। তখন যাত্রীরা সংঘবদ্ধ হয়ে খালেক ও তাঁর সহযোগীদের ওপর পাল্টা হামলা করেন।
অভিযোগ অস্বীকার করে খালেক মাঝি বলেন, লঞ্চের মধ্যে গোলযোগ দেখে তিনি তা থামাতে গিয়েছিলেন। এ সময় লঞ্চের যাত্রীরা তাঁর ওপর হামলা করেছে।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে একাধিক লঞ্চ কর্মচারী জানিয়েছেন, শৌলা লঞ্চঘাট খালেক মাঝিকে চাঁদা না দিলে সাধারণ যাত্রীরা ডেকে বসতে পারেন না। তারা খালেক মাঝির কাছে অনেকটা জিম্মি।