বাংলাদেশির লাশ হস্তান্তর করল ভারতীয় পুলিশ
Published: 11th, February 2025 GMT
সুনামগেঞ্জর মধ্যনগর উপজেলার মোহনপুর সীমান্তে বিজিবি-বিএসএফের মধ্যে পতাকা বৈঠকের মাধ্যমে আব্দুল মালেক নামে এক বাংলাদেশির লাশ হস্তান্তর করেছে ভারতীয় পুলিশ। আজ মঙ্গলবার দুপুরে এ পতাকা বৈঠক হয়।
মালেক উপজেলার বংশীকুন্ডা উত্তর ইউনিয়নের রংপুর গ্রামের আব্দুর রহমানের ছেলে। গত কয়েক দিন ধরে নিখোঁজ ছিলেন তিনি।
রোববার বাংলাদেশ সীমান্ত থেকে ভারতের দেড় কিলোমিটার অভ্যন্তরে গংগানগর নামক স্থানে মালেকের লাশ উদ্ধার করে দেশটির পুলিশ। এর পরিপ্রেক্ষিতে গতকাল বিজিবিকে পতাকা বৈঠকের আহ্বান জানায় বিএসএফ। মধ্যনগর থানার ওসি সজীব রহমান ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, ধারণা করা হচ্ছে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে মালেকের মৃত্যু হয়ে থাকতে পারে।
.উৎস: Samakal
এছাড়াও পড়ুন:
তেঁতুলিয়া সীমান্তে পুশইনের সময় ভারতীয় নাগরিকসহ আটক ৫
পঞ্চগড়ের তেঁতুলিয়া উপজেলার পেদিয়াগঞ্জ সীমান্তে পুশইনের সময় পাঁচজনকে আটক করেছে বিজিবি। শনিবার সকালে পেদিয়াগঞ্জ বিওপির সদস্যরা তাদের আটক করে। তাদের তিনজন বাংলাদেশি ও দুইজন ভারতীয় নাগরিক।
বিজিবি জানায়, তেঁতুলিয়া পেদিয়াগঞ্জ বিওপির সীমান্তের মেইন পিলার ৪৩০/২ এস থেকে প্রায় ৭০০ গজ বাংলাদেশের অভ্যন্তরে গুচ্ছগ্রাম থেকে ভারতের প্রতিপক্ষ ১৩২/পুরোহিতগঞ্জ বিএসএফ ক্যাম্পের সদস্যরা চান্দাপাড়া এলাকা থেকে বিএসএফের পুশইন করা দুইজন নারী ও তিনজন পুরুষকে আটক করে বিজিবির টহলদল।
আটক বাংলাদেশিরা হলেন- যশোরের শার্শা থানার বড় কলোনি গ্রামের মারফত আলীর ছেলে কোরবান গাজী (৩৩), অভয়নগর থানার ডাকহিদিয়া শ্যামলনগর গ্রামের মৃত মকবুল শেখের ছেলে তরিকুল শেখ (৪২) ও নড়াইল সদর থানার গোবরা বাজারের বীরগ্রাম গ্রামের মৃত ঈশ্বর গোপাল চন্দ্র বিশ্বাসের মেয়ে শ্রী বন্দনা রানী বিশ্বাস (৩৭)।
ভারতীয় নাগরিকরা হলেন- মোছা. নাজমা (২৭) এবং মোছা. ফারজানা (২৩)। নাজমা পালঘর জেলার বুড়িগুলি থানার কান্দেওয়ালি গ্রামের ইয়াসিন সরকারের মেয়ে এবং ফারজানা পালঘর জেলার ধানিউ থানার পালঘাট ভাসাই গ্রামের মারফত আলী গাজীর মেয়ে।
আটককৃত ব্যক্তিদের তেঁতুলিয়া মডেল থানায় হস্তান্তর কার্যক্রম প্রক্রিয়াধীন।