অবশেষে জাতীয় দলের কিট স্পনসর পেল বাফুফে
Published: 11th, February 2025 GMT
বাফুফে এত দিন বিচ্ছিন্নভাবে জাতীয় দলের জন্য জার্সি স্পনসর পেয়েছিল কখনো কখনো। কিন্তু সেটার ধারাবাহিকতা ছিল না। এই প্রথম দেশীয় ফুটবলের নিয়ন্ত্রক সংস্থাটি কিট স্পনসর পেয়েছে। দেশীয় স্পোর্টসওয়্যার ব্র্যান্ড ‘দৌড়’-এর সঙ্গে বাফুফে ভবনে চুক্তি হয়েছে।
আরও পড়ুনসাবিনাদের চাপে রাখতেই কি বাকিদের সঙ্গে চুক্তি বাফুফের১ ঘণ্টা আগেচুক্তি অনুযায়ী, আগামী দুই বছর বাংলাদেশ জাতীয় ফুটবল দল, জাতীয় নারী দল ও সব বয়সভিত্তিক দলকে জার্সি, মোজা, ট্র্যাকস্যুটসহ প্রয়োজনীয় সরঞ্জাম দেবে স্পনসর প্রতিষ্ঠান। বাংলাদেশের জার্সি বিক্রি করে যে টাকা পাবে স্পনসর প্রতিষ্ঠানটি, তা থেকেও একটা অংশ দেবে বাফুফেকে।
‘দৌড়’-এর সঙ্গে দুই বছরের চুক্তি করেছে বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশন.উৎস: Prothomalo
এছাড়াও পড়ুন:
নাফ নদীতে বড়শিতে ধরা পড়ল ২০ কেজির কোরাল
কক্সবাজারের টেকনাফের নাফ নদীর ট্রানজিট জেটিতে বড়শিতে ধরা পড়েছে ২০ কেজি ওজনের একটি কোরাল মাছ। মাছটি স্থানীয় বাজার থেকে ২৪ হাজার টাকায় কিনে নিয়েছেন এক ব্যবসায়ী।
গতকাল রোববার রাত সাড়ে ৯টার দিকে মাছটি ধরা পড়ে। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন টেকনাফ বাসস্টেশন মাছ বাজারের সভাপতি মোহাম্মদ তাহের।
টেকনাফ পৌরসভার ট্রানজিট জেটিঘাটের ইজারাদার আবদুর রশিদ প্রথম আলোকে বলেন, জালিয়াপাড়ার বাসিন্দা মনু মিয়া নামের এক ব্যক্তি বড়শিতে মাছটি ধরেন। সন্ধ্যায় বড়শি ফেলেও তিনি কোনো মাছ পাননি। ঘরে ফেরার আগমুহূর্তে আবার বড়শি ফেললে কোরালটি ধরা পড়ে। বড়শি টেনে মাছটি জেটিতে তোলা হলে আশপাশের লোকজন একনজর দেখার জন্য ভিড় করেন।
বড়শির মালিক মনু মিয়া বলেন, মাছটির দাম চেয়েছিলেন ২৬ হাজার টাকা। টেকনাফ পৌরসভার জালিয়াপাড়ার বাসিন্দা ও মাছ ব্যবসায়ী আবু হানিফ ২৪ হাজার টাকায় মাছটি কিনে নেন।
আবু হানিফ বলেন, তাঁর কাছ থেকে অনেকে প্রতি কেজি ১ হাজার ৩০০ টাকা দামে কেনার আগ্রহ প্রকাশ করেছেন। তবে তিনি প্রতি কেজি ১ হাজার ৪০০ টাকা দামে মাছটি বড় বাজারে কেটে বিক্রি করবেন।
উপজেলা সিনিয়র মৎস্য কর্মকর্তা মোহাম্মদ দেলোয়ার হোসেন বলেন, ১১ জুন সাগরে ৫৮ দিনের মাছ ধরার নিষেধাজ্ঞা শেষ হয়েছে। তবে নাফ নদী এই নিষেধাজ্ঞার আওতায় ছিল না। মিয়ানমারের সশস্ত্র বিদ্রোহী গোষ্ঠী আরাকান আর্মির তৎপরতার কারণে অনেক বাংলাদেশি জেলে নদীতে জাল নিয়ে যেতে পারছেন না। তাই তাঁরা বড়শিতে মাছ ধরছেন। নাফ নদীতে প্রায়ই বড় কোরাল ধরা পড়ছে। এখানকার কোরালের স্বাদও ভালো।