এলআরবির ড্রামার রোমেলের নতুন ব্যান্ড
Published: 12th, February 2025 GMT
আইয়ুব বাচ্চু মৃত্যুর পর ৭ বছর চলছে। এরপর তাঁর গড়া দলটি আর নেই। ব্যান্ড এলআরবির কার্যক্রম বন্ধ। তবে তাঁর দলের সহযাত্রীরা নানাভাবে সংগীতচর্চা চালিয়ে যাচ্ছেন। কেউ নিজের মতো করে গাইছেন। গানও বানাচ্ছেন। এর মধ্যে আজ বুধবার এলআরবির ড্রামার রোমেল জানালেন, তিনি একটি গানের দল তৈরি করেছেন। আইয়ুব বাচ্চুর চিন্তাচেতনাকে ধারণ করেই এই গানের দল নিয়ে এগিয়ে যেতে চান। গানের দলের নাম দিয়েছেন রোমেল অ্যান্ড ফ্রেন্ডস।
নতুন কোনো গান প্রকাশ না করলেও রোমেল অ্যান্ড ফ্রেন্ডস তাদের কার্যক্রম শুরু করেছে। এরই মধ্যে দেশের কয়েকটি স্থানে এই দল নিয়ে স্টেজ শো করেছে। তবে গানের দলের উদ্যোক্তা রোমেল বললেন, ‘আমরা নতুন গান তৈরি করছি। ইচ্ছা আছে আগামী ঈদে নতুন গান প্রকাশের।’
আরও পড়ুননতুন গান নিয়ে এল নতুন এলআরবি১৮ অক্টোবর ২০২১আইয়ুব বাচ্চুর সঙ্গে ব্যান্ড এলআরবি সদস্যরা, সবার বামে রোমেল.উৎস: Prothomalo
কীওয়ার্ড: গ ন র দল
এছাড়াও পড়ুন:
মুসলমান বলেই রোহিঙ্গারা ভয়াবহ পরিস্থিতির শিকার
রোহিঙ্গা সম্প্রদায়ের দুরবস্থা বর্তমান সময়ে অন্যতম করুণ মানবিক সংকট বলে উল্লেখ করেছেন প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস। তিনি বলেছেন, শুধু মুসলমান হওয়ার কারণেই রোহিঙ্গারা এই ভয়াবহ পরিস্থিতির শিকার।
গতকাল সোমবার রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় তুরস্কের একটি সংসদীয় প্রতিনিধিদলের সঙ্গে সাক্ষাতের সময় এ কথা বলেন প্রধান উপদেষ্টা। পাঁচ সদস্যের ওই প্রতিনিধিদলের নেতৃত্ব দিয়েছেন তুরস্ক-বাংলাদেশ সংসদীয় মৈত্রী গ্রুপের সভাপতি ও তুর্কি পার্লামেন্ট সদস্য মেহমেত আকিফ ইয়িলমাজ।
সাক্ষাতে দুই পক্ষ বাণিজ্য, বিনিয়োগ ও মানবিক সহায়তার ক্ষেত্রগুলোতে দ্বিপক্ষীয় সহযোগিতা আরও জোরদার করার উপায় নিয়ে আলোচনা করে। এ সময় মেহমেত আকিফ ইয়িলমাজ বলেন, তুরস্ক ও বাংলাদেশের মধ্যে গভীর সাংস্কৃতিক ও ঐতিহাসিক সম্পর্ক রয়েছে। দুই দেশের মধ্যে বিদ্যমান দৃঢ় বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্কের ওপর আলোকপাত করেন তিনি।
ইয়িলমাজ বলেন, তাঁদের প্রতিনিধিদল রোববার কক্সবাজারে রোহিঙ্গা শিবির পরিদর্শন করেছে এবং তুর্কি বিভিন্ন সরকারি ও বেসরকারি সংস্থা, বিশেষ করে তুর্কি ফিল্ড হাসপাতালের মানবিক কার্যক্রম সম্পর্কে অবহিত হয়েছে। এ সময় রোহিঙ্গা সম্প্রদায়ের প্রতি তুরস্কের অবিচল সমর্থনের জন্য কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন প্রধান উপদেষ্টা। তুর্কি উদ্যোক্তাদের বাংলাদেশে বিনিয়োগের আহ্বান জানান তিনি।
অধ্যাপক ইউনূস বলেন, ‘রোহিঙ্গা সম্প্রদায়ের দুরবস্থা আমাদের সময়ের অন্যতম করুণ মানবিক সংকট। তারা শুধু মুসলমান বলেই এই ভয়াবহ পরিস্থিতির শিকার এবং তাদের নাগরিকত্ব কেড়ে নেওয়া হয়েছে।’ তিনি আরও বলেন, ‘আট বছর ধরে আশ্রয়শিবিরে থাকায় রোহিঙ্গা শিশুদের শিক্ষা ও ভবিষ্যৎ সুযোগ একেবারেই সীমিত হয়ে পড়েছে। এই অবস্থা হতাশা ও অস্থিতিশীলতার জন্ম দিতে পারে।’