Samakal:
2025-07-31@07:25:03 GMT

দেশজুড়ে একুশ পালন

Published: 24th, February 2025 GMT

দেশজুড়ে একুশ পালন

২১ ফেব্রুয়ারি বাঙালির জাতীয় জীবনে অত্যন্ত তাৎপর্যপূর্ণ দিন। প্রতিবছরের মতো এবারও সুহৃদরা যথাযথ মর্যাদায় দিনটি পালন করেন

বগুড়া
আসলাম হোসাইন 

আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস উপলক্ষে বগুড়ার সুহৃদরা সরকারি আজিজুল হক কলেজের শহীদ মিনারে  শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করেন। উপস্থিত ছিলেন সুহৃদ উপদেষ্টা সরকারি আজিজুল হক কলেজের সহযোগী অধ্যাপক টিপু সুলতান, উদ্ভিদবিজ্ঞান বিভাগের সহকারী অধ্যাপক মতিউর রহমান, প্রভাষক দেলোয়ার হোসেন, আরিফুর রহমান, আব্দুল হামিদ, সমকাল বগুড়া ব্যুরোর এসএম কাওসার, বগুড়া জেলা সুহৃদ সভাপতি আবু মুত্তালেব মানিক, সহসভাপতি শেখর রায়, আব্দুর রহমান, সিরাজ উদ্দিন, সাধারণ সম্পাদক আসলাম হোসাইন, সদস্য শাহনেওয়াজ শাওন, রাহেল বাবু, আসিফ এবং কলেজ সমন্বয়ক সিরাজুল ইসলাম। এ ছাড়া কলেজ ইউনিটের সভাপতি আবু সাঈদ মিয়া, সহসভাপতি হৃদয় হোসেন, সাধারণ সম্পাদক আব্দুর রউফসহ সুহৃদরা উপস্থিত ছিলেন।
সাধারণ সম্পাদক সুহৃদ সমাবেশ, বগুড়া

রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে
দিপু বিশ্বাস 

রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে (রাবি) সুহৃদ সমাবেশ শহীদ মিনারে পুষ্পার্ঘ্য অর্পণ করে। শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে শহীদ মিনারসংলগ্ন মাঠে এক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। উপস্থিত ছিলেন– রাবি সুহৃদ সভাপতি আবু সাহাদাৎ বাঁধন, যুগ্ম সম্পাদক মুহাম্মাদ খালিদ, সুহৃদ উম্মে আকফা সাওদা, পুষ্পিতা দাস, তপু, অপু, সিহাব, তাসনীন প্রমুখ। এ সময় উপস্থিত সবার কণ্ঠে ছিল ভাষা নিয়ে নানা আবেগ ও প্রত্যাশা। বক্তারা বলেন, একুশের এই দিনে দেশের সব মানুষের মৌলিক অধিকার প্রতিষ্ঠিত হোক এবং একটি বৈষম্যহীন জাতি গঠনে সবাই একসঙ্গে কাজ করুক। শুদ্ধ বাংলা ভাষা প্রচলন ও চর্চার ওপরও গুরুত্ব দেন তারা।
কোষাধ্যক্ষ সুহৃদ সমাবেশ, রাবি

সিলেট 
এহসান মাজিদ সাদি

২১ ফেব্রুয়ারি সকালে ভাষাশহীদদের স্মরণে সুহৃদ সদস্যরা শ্রদ্ধা নিবেদন করেন। এ সময় উপস্থিত ছিলেন সিলেটের ব্যুরোপ্রধান ও সুহৃদ সমন্বয়ক মুকিত রহমানী, ফটোসাংবাদিক ইউসুফ আলী, সুহৃদ সমাবেশ সিলেটের সাধারণ সম্পাদক এহসান মাজিদ সাদি, দপ্তর সম্পাদক তাহসিনা আক্তার রিমা, সদস্য আমিনুল ইসলাম সুহেল, সাজনা বেগম ও শাহিনা রহমান। v
সুহৃদ সিলেট

কুড়িগ্রাম 
সুজন মোহন্ত

কুড়িগ্রামের সুহৃদরা প্রভাতফেরি করে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন। এরপর শহীদদের স্মরণে ১ মিনিট নীরবতা পালন, বিশেষ প্রার্থনা ও দোয়ার আয়োজন করা হয়। এ সময় কুড়িগ্রামের আঞ্চলিক ভাষার গুরুত্ব, নিজ ভাষার চর্চা ও বাংলা ভাষার দূষণ নিয়ে আলোচনা হয়। আলোচনা শেষে শহীদদের স্মৃতিচারণ করে বক্তব্য দেন– সুহৃদ জান্নাতুল ফিরদাউস মিম, জান্নাতুল ফেরদৌস যূঁথি, অনিরুদ্ধ প্রান্তিক, মোহম্মদ রাকিব, জুবায়ের হাসান, রিফাত হোসেন, আশামণি প্রমুখ। 
সমন্বয়ক সুহৃদ সমাবেশ, কুড়িগ্রাম

রাজবাড়ী
রবিউল রবি

শ্রদ্ধাঞ্জলি জানিয়েছে রাজবাড়ী সুহৃদ সমাবেশ। সকালে প্রভাতফেরি শেষে রাজবাড়ী শহীদ খুশি রেলওয়ে ময়দানে শহীদ মিনারে পুষ্পমাল্য অর্পণ করা হয়। উপস্থিত ছিলেন– সুহৃদ মুহাম্মদ সাইফুল্লাহ, ফকীর জাহিদুল ইসলাম, কমল কান্তি সরকার, নুরতাজ তাজিয়া, সমকালের জেলা প্রতিনিধি সৌমিত্র শীল চন্দন প্রমুখ।
সাধারণ সম্পাদক সুহৃদ সমাবেশ, রাজবাড়ী
 

.

উৎস: Samakal

কীওয়ার্ড: উপস থ ত ছ ল ন স হ দর রহম ন

এছাড়াও পড়ুন:

নারীর গুরুতর অভিযোগ নিয়ে মুখ খুললেন বিজয়

দক্ষিণী সিনেমার অভিনেতা বিজয় সেতুপতির বিরুদ্ধে গুরুতর অভিযোগ করেছেন রম্য মোহন নামে এক নারী। এ অভিনেতার বিরুদ্ধে যৌন হেনস্তার অভিযোগ করেন তিনি। এ নিয়ে বেশ কয়েক দিন ধরে চর্চা চলছে। অবশেষে বিষয়টি নিয়ে নীরবতা ভাঙলেন জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কারপ্রাপ্ত এই দাপুটে অভিনেতা।  

বিজয় সেতুপতি একটি বিবৃতি প্রকাশ করেছেন। তাতে তিনি বলেন, “যারা আমাকে চেনেন, এমনকি অল্প হলেও চিনেন, তারা বিষয়টিকে হাস্যকর বলে মনে করবেন। আমি জানি আমি কে। এই ধরণের জঘন্য অভিযোগ আমাকে বিরক্ত করে না। আমার পরিবার, ঘনিষ্ঠ বন্ধুরা বিরক্ত। আমি তাদের বলি, ‘এটা বাদ দাও।’ এটা পরিষ্কার এই নারী, প্রচারের আলোয় আসতে চাইছে; কয়েক মিনিটের খ্যাতি অর্জন করেছে, তাকে এটি পেতে দিন।” 

আইনি পদক্ষেপ নেওয়ার কথা জানিয়ে বিজয় সেতুপতি বলেন, “সাইবার ক্রাইমে এ বিষয়ে অভিযোগ করেছি। গত সাত বছর ধরে নানা গুঞ্জন সহ্য করেছি। এর কোনোটি আমাকে প্রভাবিত করেনি এবং কখনো করবেও না।” 

আরো পড়ুন:

বিয়ের কয়েক ঘণ্টা পরই অন্তঃসত্ত্বা হওয়ার ঘোষণা অভিনেতার স্ত্রীর

আমাকে খারাপভাবে স্পর্শ করত, তিক্ত অভিজ্ঞতা নিয়ে জনি লিভারের কন্যা

রম্য মোহন নামে এক নারী তার মাইক্রোব্লগিং সাইট এক্সে দেওয়া এক পোস্টে বিজয়ের বিরুদ্ধে গুরুতর অভিযোগ করেন। তাতে তিনি লেখেন, “তেলেগু সিনেমায় নেশা-কাস্টিং কাউচের সংস্কৃতি মজার কোনো ব্যাপার নয়। আমি একটি মেয়েকে চিনি, যে এই ইন্ডাস্ট্রির পরিচিত মুখ। দীর্ঘদিন বিজয় সেতুপতির হাতে ‘মানসিক ও শারীরিক শোষণের’ শিকার হয়েছেন। সেই তরুণী শেষ পর্যন্ত মানসিক বিপর্যয়ের শিকার হয়ে পুনর্বাসনকেন্দ্রে যেতে বাধ্য হন।”  

রম্যর অভিযোগ, “বিজয় সেতুপতি কলিউডের (তামিল ফিল্ম ইন্ডাস্ট্রি) তথাকথিত ‘গ্ল্যামার–সংস্কৃতি’র আড়ালে অশুভ এক বলয়ের অংশ, যেখানে ‘অডিশন’ কিংবা ‘পেশাগত সুযোগ’–এর নামে নারীদের ওপর অনৈতিক চাপ প্রয়োগ করা হয়। তার ভাষায়, ‘সেতুপতির মতো শিল্পীরা শিল্পের স্বাভাবিক নিয়মের ছদ্মবেশে মেয়েদের কাছে ‘অনৈতিক সুবিধার’ বিনিময়ে অর্থের প্রস্তাব দিতেন।” যদিও পরবর্তীতে এ পোস্ট মুছে ফেলেন এই নারী। 

ঢাকা/শান্ত

সম্পর্কিত নিবন্ধ