যশোরের নোয়াপাড়ায় মিডল্যান্ড ব্যাংক পিএলসি স্থানান্তরিত সাব ব্রাঞ্চের উদ্বোধন করেছে। সম্প্রতি ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও সিইও মো. আহসান-উজ জামান প্রধান অতিথি হিসেবে শাখাটির উদ্বোধন করেন।

এ সময় ব্যাংকের রিটেইল ডিস্ট্রিবিউশন বিভাগের প্রধান মো. রাশেদ আকতার, নোয়াপাড়া উপশাখার ব্যবস্থাপক সিদ্ধার্থ ঘোষ, গ্রাহক ও স্থানীয় ব্যবসায়ী ও অন্যান্য ব্যক্তিরা উপস্থিত ছিলেন।

অনুষ্ঠানে বিভিন্ন সরকারি-বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তা, ব্যবসায়ী, সাংবাদিক এবং স্থানীয় গণ্যমান্য ব্যক্তিরা উপস্থিত ছিলেন এবং ব্যাংকের জন্য শুভেচ্ছা জানান।

উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে ব্যাংকের সাধারণ সেবা বিভাগের প্রধান, এরিয়া প্রধান, ক্লাস্টার প্রধান উপস্থিত ছিলেন।

এমডি ও সিইও তার বক্তব্যে অনুষ্ঠানে উপস্থিত শ্রোতাদের ধন্যবাদ জানান । নোয়াপাড়া উপশাখাকে সফল করতে গ্রাহকদের সহযোগিতার জন্য তিনি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন। তিনি ব্যাংকে অ্যাকাউন্ট খোলার মাধ্যমে ব্যাংকের সাথে সম্পর্ক স্থাপনের জন্য উপস্থিত শ্রোতাদের অনুরোধ করেন।

তিনি গ্রাহকদের সর্বোত্তম পরিষেবা প্রদানের জন্য শাখা কর্মকর্তাদের নির্দেশ দেন। ব্যবস্থাপনা পরিচালক যেকোনো জায়গা থেকে যেকোনো সময় নিরাপদ এবং আধুনিক ব্যাংকিং পরিষেবা উপভোগ করতে গ্রাহকদেরকে ব্যাংকের বিনামূল্যের ইন্টারনেট ব্যাংকিং অ্যাপ্লিকেশন ‘মিডল্যান্ড অনলাইন’ ব্যবহার করার জন্য অনুরোধ করেন ।

অনুষ্ঠানের শুরুতে ব্যাংক ও দেশের কল্যাণ, অগ্রগতি ও সমৃদ্ধির জন্য দোয়া করা হয়।

উদ্বোধনী অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন ব্যাংকের জনসংযোগ বিভাগের প্রধান মো.

রাশাদুল আনোয়ার।

ঢাকা/সাজ্জাদ/সাইফ

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর অন ষ ঠ ন উপস থ ত র জন য ব যবস

এছাড়াও পড়ুন:

৪,৫০০ কোটি টাকা রাজস্ব ক্ষতির অভিযোগ অনুসন্ধানে দুদক

ভারতের আদানি গ্রুপের সঙ্গে বিদ্যুৎ আমদানি চুক্তিতে সাড়ে ৪ হাজার কোটি টাকার রাজস্ব ক্ষতির অভিযোগ অনুসন্ধানে নেমেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী লীগ সরকারের বিদ্যুৎ ও জ্বালানি সচিব আহমদ কায়কাউসের বিরুদ্ধে অভিযোগটি অনুসন্ধানের দায়িত্ব পেয়েছেন দুদকের প্রধান কার্যালয়ের উপপরিচালক রেজাউল করিম। গতকাল বুধবার এক ব্রিফিংয়ে এসব তথ্য জানান দুদক মহাপরিচালক আক্তার হোসেন। 

দুদক গত ১৬ এপ্রিল এ নিয়ে আদেশ জারি করলেও গতকালই বিষয়টি জানাজানি হয়। দুদকের আদেশে বলা হয়েছে, সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ, বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ড ও জাতীয় রাজস্ব বোর্ডকে (এনবিআর) পাশ কাটিয়ে আদানির সঙ্গে চুক্তি করে সরকারের সাড়ে ৪ হাজার কোটি টাকার শুল্ক ফাঁকি দিয়েছেন আহমদ কায়কাউস। সুষ্ঠু অনুসন্ধানের স্বার্থে এ চুক্তি-সংক্রান্ত কাগজপত্র খতিয়ে দেখা প্রয়োজন। এ জন্য চুক্তির শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত যাবতীয় নথিপত্রের সত্যায়িত ফটোকপি, বিদ্যুৎ কেনার সঙ্গে সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা-কর্মচারীর নাম, পদবি, বর্তমান ঠিকানা এবং এ নিয়ে কোনো বিভাগীয় তদন্ত করা হয়েছে কিনা– খতিয়ে দেখতে হবে।   

আদানি গ্রুপের কাছ থেকে বিদ্যুৎ আমদানির চুক্তিটি শুরু থেকেই বিতর্কিত। ২৫ বছরের এ চুক্তির পদে পদে রয়েছে অসমতা। চুক্তিতে এমন অনেক শর্ত রয়েছে, যেগুলোর কারণে ২৫ বছরে প্রায় ৩ লাখ ৭৫ হাজার কোটি টাকা বাড়তি নিয়ে যাবে আদানি। 

সম্পর্কিত নিবন্ধ