অস্ট্রেলিয়ায় পবিত্র রমজান মাস শুরু হচ্ছে শনিবার থেকে। শুক্রবার আনুষ্ঠানিকভাবে এ ঘোষণা দিয়েছে দেশটি।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, অস্ট্রেলিয়া জানিয়েছে, ২৮ ফেব্রুয়ারি দেশটিতে শাবান মাস শেষ হয়েছে। ফলে কাল থেকে শুরু হবে পবিত্র ও মহিমান্বিত মাস রমজান।
ঘোষণাটি দিয়েছেন অস্ট্রেলিয়ার গ্র্যান্ড মুফতি ড. ইব্রাহিম আবু মোহামেদ। তিনি অস্ট্রেলিয়ার ফতোয়া কাউন্সিল, ফেডারেল কাউন্সিল অব ইমামস এবং কাউন্সিল অব ফতোয়া অ্যান্ড শরিয়ার সঙ্গে সমন্বয় করে পবিত্র এ মাস শুরুর ঘোষণা দিয়েছেন।
আরো পড়ুন:
দেশের সব মসজিদে একই পদ্ধতিতে খতমে তারাবিহ পড়ার আহ্বান
চালু হলো সাশ্রয়ী মূল্যের ‘রমজানের বাজার’
ভৌগলিক অবস্থান এবং টাইম জোনের কারণে, চন্দ্রপঞ্জিকার হিসাব-নিকাশ করে পৃথিবীর অন্যান্য দেশের আগে রমজান মাস শুরুর ঘোষণা দিতে পারে।
গ্র্যান্ড মুফতি ড.
অপরদিকে পার্থ শহরে নতুন চাঁদটি ৭টা ৮ মিনিটে অস্ত যাবে। সেখানে সূর্যাস্তের পর চাঁদটি আকাশে আরো ১৬ মিনিট অবস্থান করবে। এতে খুব সহজেই চাঁদটি দেখা যাবে।
রমজান মাস শুরু হওয়ার ঘোষণা দেওয়ায় শুক্রবার রাতে দেশটির মসজিদে তারাবির নামাজ পড়া হবে।
সূত্র: খালিজ টাইমস
ঢাকা/এসবি
উৎস: Risingbd
কীওয়ার্ড: চ কর চ কর রমজ ন রমজ ন
এছাড়াও পড়ুন:
নাফ নদীতে বড়শিতে ধরা পড়ল ২০ কেজির কোরাল
কক্সবাজারের টেকনাফের নাফ নদীর ট্রানজিট জেটিতে বড়শিতে ধরা পড়েছে ২০ কেজি ওজনের একটি কোরাল মাছ। মাছটি স্থানীয় বাজার থেকে ২৪ হাজার টাকায় কিনে নিয়েছেন এক ব্যবসায়ী।
গতকাল রোববার রাত সাড়ে ৯টার দিকে মাছটি ধরা পড়ে। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন টেকনাফ বাসস্টেশন মাছ বাজারের সভাপতি মোহাম্মদ তাহের।
টেকনাফ পৌরসভার ট্রানজিট জেটিঘাটের ইজারাদার আবদুর রশিদ প্রথম আলোকে বলেন, জালিয়াপাড়ার বাসিন্দা মনু মিয়া নামের এক ব্যক্তি বড়শিতে মাছটি ধরেন। সন্ধ্যায় বড়শি ফেলেও তিনি কোনো মাছ পাননি। ঘরে ফেরার আগমুহূর্তে আবার বড়শি ফেললে কোরালটি ধরা পড়ে। বড়শি টেনে মাছটি জেটিতে তোলা হলে আশপাশের লোকজন একনজর দেখার জন্য ভিড় করেন।
বড়শির মালিক মনু মিয়া বলেন, মাছটির দাম চেয়েছিলেন ২৬ হাজার টাকা। টেকনাফ পৌরসভার জালিয়াপাড়ার বাসিন্দা ও মাছ ব্যবসায়ী আবু হানিফ ২৪ হাজার টাকায় মাছটি কিনে নেন।
আবু হানিফ বলেন, তাঁর কাছ থেকে অনেকে প্রতি কেজি ১ হাজার ৩০০ টাকা দামে কেনার আগ্রহ প্রকাশ করেছেন। তবে তিনি প্রতি কেজি ১ হাজার ৪০০ টাকা দামে মাছটি বড় বাজারে কেটে বিক্রি করবেন।
উপজেলা সিনিয়র মৎস্য কর্মকর্তা মোহাম্মদ দেলোয়ার হোসেন বলেন, ১১ জুন সাগরে ৫৮ দিনের মাছ ধরার নিষেধাজ্ঞা শেষ হয়েছে। তবে নাফ নদী এই নিষেধাজ্ঞার আওতায় ছিল না। মিয়ানমারের সশস্ত্র বিদ্রোহী গোষ্ঠী আরাকান আর্মির তৎপরতার কারণে অনেক বাংলাদেশি জেলে নদীতে জাল নিয়ে যেতে পারছেন না। তাই তাঁরা বড়শিতে মাছ ধরছেন। নাফ নদীতে প্রায়ই বড় কোরাল ধরা পড়ছে। এখানকার কোরালের স্বাদও ভালো।