রমজানে শহরের যানজট নিরসনে ক্লিনিক এন্ড ডায়াগনষ্টিক, ফার্মাসিউটিক্যালস এসো. এর যৌথ সভা
Published: 1st, March 2025 GMT
পবিত্র মাহে রমজান উপলক্ষে যানজট নিরসনে বাংলাদেশ প্রাইভেট ক্লিনিক এন্ড ডায়াগনষ্টিক ওনার্স এসোসিয়েশন নারায়ণগঞ্জ জেলা কমিটি এবং বাংলাদেশ ফার্মাসিউটিক্যালস রিপ্রেজেন্টেটিভ এসোসিয়েশন নারায়ণগঞ্জ এর যৌথ সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। শনিবার ( ১ মার্চ) সকাল এগারোটায় নারায়ণগঞ্জ শহরের চাষাহা বালুর মাঠস্থ সিনামুন রেস্টুরেন্টে এই সভার আয়োজন করা হয়।
সভায় আসন্ন পবিত্র মাহে রমজান উপলক্ষে যানজট নিরসনে শহরের যানজট রোধে সবাইকে ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করতে হবে। বিভিন্ন প্রাইভেট ক্লিনিক এন্ড ডায়াগনষ্টিক সেন্টারের সামনের সড়কে এলোমেলো করে যেনো বিভিন্ন ফার্মাসিউটিক্যালসের মোটরসাইকেল, ডাক্তার ও রোগীদের গাড়ি এবং অ্যাম্বুলেন্স না রাখা হয়। আর মোটরসাইকেল, ডাক্তার ও রোগীদের গাড়ি এবং অ্যাম্বুলেন্স রাখার ক্ষেত্রে অবশ্যই সবাইকে নির্দিষ্ট একটি স্থান ব্যবহার করে যাতে করে শহরে যানজট সৃষ্টি না হয়।
শহরের প্রাইভেট ক্লিনিক ও ডায়াগনস্টিক সেন্টার এবং ফার্মাসিউটিক্যালস কর্তৃপক্ষ এ ধরনের বিষয় যথাযথ পদক্ষেপ গ্রহণ করবেন। আর যদি কোন প্রাইভেট ক্লিনিক ও ডায়াগনস্টিক সেন্টার এবং ফার্মাসিউটিক্যালস এই নির্দেশনা না মানে তাহলে তাদের বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
বাংলাদেশ প্রাইভেট ক্লিনিক এন্ড ডায়াগনষ্টিক ওনার্স এসোসিয়েশনের সভাপতি ডা.
উৎস: Narayanganj Times
কীওয়ার্ড: রমজ ন ন র য়ণগঞ জ ড য় গনস ট ক স ন ট র ন র য়ণগঞ জ য নজট শহর র রহম ন
এছাড়াও পড়ুন:
ভারতে ইলিশ রপ্তানির অনুমতি পেল ৩৭টি প্রতিষ্ঠান
শারদীয় দুর্গাপূজা উপলক্ষে বাংলাদেশ থেকে ভারতে ইলিশ মাছ রপ্তানির অনুমতি পেয়েছে ৩৭টি প্রতিষ্ঠান। বাণিজ্য মন্ত্রণালয় এসব প্রতিষ্ঠানকে অনুমতি দিয়েছে। এসব প্রতিষ্ঠানের একেকটি ২০ থেকে ৫০ টন পর্যন্ত ইলিশ রপ্তানি করতে পারবে। আজ মঙ্গলবার আনুষ্ঠানিকভাবে এই অনুমোদন দিয়েছে মন্ত্রণালয়।
দুর্গাপূজা উপলক্ষে চলতি বছর ভারতে ১ হাজার ২০০ টন ইলিশ মাছ রপ্তানির নীতিগত সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়। গত ৮ সেপ্টেম্বর মন্ত্রণালয় এ-সংক্রান্ত আদেশ জারি করে। গত বছর দুর্গাপূজা উপলক্ষে বাণিজ্য মন্ত্রণালয় প্রথমে ভারতে ৩ হাজার টন ইলিশ রপ্তানির অনুমতি দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছিল। পরে সেটি কমিয়ে ২ হাজার ৪২০ টন করা হয়। সেই তুলনায় এবার অর্ধেক ইলিশ রপ্তানির অনুমতি দেওয়া হয়েছে।
চলতি বছর অনুমতি পাওয়া প্রতিষ্ঠানগুলোকে ৫ অক্টোবরের মধ্যে ভারতে ইলিশ রপ্তানি করতে বলেছে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়। অনুমোদনপত্রে বলা হয়েছে, শুল্ক কর্তৃপক্ষ রপ্তানি পণ্যের যথাযথ পরীক্ষা-নিরীক্ষা করবে। অনুমোদিত পরিমাণের বেশি রপ্তানি করা যাবে না। অনুমতিপত্র হস্তান্তরযোগ্য নয়। সরকার প্রয়োজনে যেকোনো সময় এই রপ্তানির অনুমতি বাতিল করতে পারবে।
ভারতে ইলিশ রপ্তানির অনুমতি পাওয়া প্রতিষ্ঠানগুলো হলো খুলনার আরিফ সি ফুডস, বিশ্বাস এন্টারপ্রাইজ, লোকজ ফ্যাশান ও মাশফি অ্যান্ড ব্রাদার্স, চট্টগ্রামের জেএস এন্টারপ্রাইস ও আনরাজ ফিশ প্রোডাক্টস, যশোরের লাকী এন্টারপ্রাইজ, এমইউ সি ফুডস, লাকী ট্রেডিং, রহমান ইমপেক্স ফিস এক্সপোর্ট, মোহাতাব অ্যান্ড সন্স, জনতা ফিস, বিশ্বাস ট্রেডার্স ও কেবি এন্টারপ্রাইজ, ঢাকার ভিজিল্যান্ড এক্সপ্রেস, স্বর্ণালী এন্টারপ্রাইজ, মাজেস্টিক এন্টারপ্রাইজ ও বিডিএস করপোরেশন, বরিশালের মাহিমা এন্টারপ্রাইজ, নাহিয়ান এন্টারপ্রাইজ, এ আর এন্টারপ্রাইজ ও তানিসা এন্টারপ্রাইজ, পাবনার নোমান এন্টারপ্রাইজ, রুপালী ট্রেডিং করপোরেশন, সেভেন স্টার ফিস প্রসেসিং কোং, ন্যাশনাল অ্যাগ্রো ফিশারিজ, আরফি ট্রেডিং করপোরেশন, জারিফ ট্রেডিং করপোরেশন, জারিন এন্টারপ্রাইজ, ফারিয়া ইন্টারন্যাশনাল ও সততা ফিস, ভোলার রাফিদ এন্টারপ্রাইজ, সাতক্ষীরার মা এন্টারপ্রাইজ ও সুমন ট্রেডার্স।