আগের আদেশ বাতিল, স্কুলে ভর্তিতে কোটার নতুন আদেশ
Published: 4th, March 2025 GMT
২০২৪ সালের জুলাই-আগস্ট অভ্যুত্থানে আহত ও নিহতদের পরিবারের সদস্যদের সরকারি বিদ্যালয়ে ভর্তির ক্ষেত্রে নির্ধারণ করা কোটা বাতিল করেছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়। তবে আসন সংখ্যার অতিরিক্ত হিসেবে প্রতি শ্রেণিতে একজন করে ভর্তির জন্য আসন সংরক্ষণ করতে নির্দেশনা জারি করা হয়েছে। যা কেবল ২০২৫ শিক্ষাবর্ষের জন্য প্রযোজ্য হবে।
মঙ্গলবার শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগ প্রতি শ্রেণিতে অতিরিক্ত হিসেবে একজন করে ভর্তির কোটা সংরক্ষণ করে অফিস আদেশ জারি করে।
এর আগে গত ২০ ফেব্রুয়ারি শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগ থেকে সরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে শিক্ষার্থী ভর্তিতে মুক্তিযোদ্ধাদের ৫ শতাংশ কোটার সঙ্গে ২০২৪ সালের জুলাই-আগস্ট অভ্যুত্থানে আহত ও নিহতদের পরিবারের সদস্যদের যুক্ত করে এক আদেশ জারি করা হয়েছিল।
বিস্তারিত আসছে.
উৎস: Samakal
কীওয়ার্ড: স ক ল ভর ত
এছাড়াও পড়ুন:
গাজায় ২৬ হাজার শিশু তীব্র অপুষ্টির শিকার: জাতিসংঘ
ফিলিস্তিনের গাজা উপত্যকায় ২৬ হাজারের মতো শিশু অপুষ্টিতে ভুগছে। এর মধ্যে শুধু গাজা নগরীতে এই সংখ্যা ১০ হাজারের বেশি। এসব শিশুর জন্য জরুরি চিকিৎসার প্রয়োজন।
গত মঙ্গলবার জেনেভায় এক সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানিয়েছেন জাতিসংঘের শিশু তহবিলের (ইউনিসেফ) দক্ষিণ গাজার আল-মাওয়াসি এলাকার মুখপাত্র টেস ইনগ্রাম। মঙ্গলবারই ইসরায়েলি সেনারা গাজা নগরীতে বড় ধরনের স্থল অভিযান শুরু করেছেন।
ইনগ্রাম বলেন, আগস্টে গাজায় প্রতি আট শিশুর একজন মারাত্মক অপুষ্টিতে আক্রান্ত ছিল, যা এ পর্যন্ত সর্বোচ্চ হার। গাজা নগরীতে এই অনুপাত প্রতি পাঁচে একজন। তিনি বলেন, গাজা নগরী থেকে বিপুলসংখ্যক মানুষকে জোরপূর্বক সরানো হচ্ছে। এতে ঝুঁকিপূর্ণ শিশুদের প্রাণনাশ হতে পারে। ইসরায়েলের স্থল অভিযানের মুখে শহরের পুষ্টিকেন্দ্রগুলো বন্ধ হয়ে গেছে।
ইসরায়েলি সেনারা বলছেন, দক্ষিণ গাজার আল-মাওয়াসি এলাকায় আশ্রয় নেওয়া মানুষ খাদ্য, ওষুধ ও তাঁবু পাবেন। তবে ২০২৩ সালের ৭ অক্টোবর থেকে শুরু হওয়া এই আগ্রাসনে ঘোষিত ‘মানবিক আশ্রয়’ এলাকাগুলোতেও হামলা চালিয়ে আসছে ইসরায়েল। ইনগ্রাম বলেন, ‘গাজায় সাত শতাধিক দিনের যুদ্ধ-ধ্বংসযজ্ঞে প্রায় পাঁচ লাখ শিশুকে এক নরক থেকে আরেক নরকে ঠেলে পাঠানো হয়েছে, যা অমানবিক।’
জাতিসংঘের হিসাবে, গাজা নগরী ও আশপাশের এলাকাগুলোর ১০ লাখ মানুষের প্রায় ৪০ শতাংশ ইতিমধ্যে বাস্তুচ্যুত হয়েছে।