প্রীতম, তিশা, পারশার ‘ঘুমপরী’ কতটা জমল
Published: 6th, March 2025 GMT
‘মানুষ অপেক্ষায় বাঁচে, আর অপেক্ষা বাঁচে আশায়’—‘ঘুমপরী’র বহুল চর্চিত সংলাপ। ভালোবাসা দিবস উপলক্ষে চরকিতে মুক্তি পেয়েছে জাহিদ প্রীতমের সিনেমাটি। মুক্তির আগে থেকেই টিজার, ট্রেলার আর প্রচারজুড়ে এই ‘অপেক্ষা’। বোঝাই যাচ্ছিল, সিনেমায় গুরুত্বপূর্ণ বিষয়জুড়ে আছে ‘অপেক্ষা’। দেখার পর এ অপেক্ষা কতটা সার্থক হলো?
একনজরেসিনেমা: ঘুমপরী
ধরন: রোমান্টিক ড্রামা
নির্মাতা: জাহিদ প্রীতম
অভিনয়: প্রীতম হাসান, তানজিন তিশা, পারশা মাহজাবীন
দৈর্ঘ্য: ১ ঘটনা ৫৩ মিনিট
স্ট্রিমিং: চরকি
প্রেম, বন্ধুত্ব, নস্টালজিয়ার মোড়কে আবেগের গল্প বলেন জাহিদ প্রীতম। ‘বুকপকেটের গল্প, ‘তিলোত্তমা’ থেকে ‘ফ্রেঞ্জি’—নির্মাতার এসব কাজ দেখা দর্শকমাত্রই সেটা জানেন। ‘ঘুমপরী’তেও এসবই আছে।
গল্পটা মেঘ, উষা আর জ্যোতির। কারও সঙ্গেই কারও ঠিক প্রেম ছিল না, তবু তাঁদের ঘিরে তৈরি হয় ভালোবাসার এক অদৃশ্য ত্রিকোণ। মেঘ বিশ্ববিদ্যালয়পড়ুয়া যুবক, জ্যোতি পাহাড়প্রেমী তরুণী। ভালোবাসে স্কেচ করতে। দুজন একই বিভাগে পড়ে। একদিন দূর থেকে মেঘকে দেখে জ্যোতির ভালো লেগে যায়। মুঠোফোনে মেসেজ পাঠায় জ্যোতি, কিন্তু পরিচয় খোলাসা করে না।
‘ঘুমপরী’র দৃশ্য। চরকির সৌজন্যে.উৎস: Prothomalo
কীওয়ার্ড: ঘ মপর
এছাড়াও পড়ুন:
রামগড়ে ভ্যাকসিন দেয়ার পর অর্ধশত গরু-ছাগলের মৃত্যু
খাগড়াছড়ির রামগড় উপজেলার লামকুপাড়া এলাকায় উপজেলা প্রাণিসম্পদ অফিস থেকে ভ্যাকসিন দেয়ার ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে রোগাক্রান্ত গরু ও ছাগল মারা গেছে। গত ১৫ দিনে চারটি গরু ও প্রায় অর্ধশত ছাগলের মৃত্যু হয়েছে। এ নিয়ে এলাকায় ক্ষতিগ্রস্ত খামারিদের মধ্যে ক্ষোভ দেখা দিয়েছে।
আজ বৃহস্পতিবার (১ মে) দুপুরে এলাকা পরিদর্শন করে মৃত পশুর ময়নাতদন্ত ও রোগাক্রান্ত পশুর নমুনা সংগ্রহ করেছেন প্রাণিসম্পদ বিভাগের চট্টগ্রাম থেকে আসা মেডিকেল টিমের সদস্যরা। তারা এলাকায় এসে খামারিদের সঙ্গে কথা বলেন। পরীক্ষা-নিরীক্ষার জন্য নমুনা সংগ্রহ করেন।
চট্টগ্রাম বিভাগীয় পরিচালকের পক্ষে ৬ সদস্যের তদন্ত টিমের নেতৃত্ব দেন চট্টগ্রাম জেলা ভেটেনারি কর্মকর্তা ডা. সাহব উদ্দিন।
আরো পড়ুন:
গোপালগঞ্জে মহাজনী সুদের চাপে শ্রমিকের মৃত্যু, দাবি পরিবারের
নোয়াখালীর মাদরাসায় শিক্ষার্থীর মৃত্যু, পরিবারের দাবি হত্যা
স্থানীয়রা খামারিরা জানান, উপজেলা প্রাণিসম্পদ অফিসের পশু চিকিৎসকের পরামর্শে সরকারি ভ্যাকসিন দেয়ার পর এ ঘটনা ঘটেছে। খামারিরা মনে করছেন, এ সব ভ্যাকসিনে সমস্যা ছিল অথবা একই সিরিঞ্জে সবগুলো পশুকে ভ্যাকসিন দেয়ায় এ দুর্ঘটনা ঘটেছে।
ভ্যাকসিন দেওয়ার ২৪ ঘণ্টার মধ্যে পশুর অতিরিক্ত জ্বর, চামড়ায় গুটি ও ক্ষতের সৃষ্টি হয়। ২৪ ঘণ্টা যেতে না যেতে গরু ও ছাগল মারা যায়। কোনো চিকিৎসায় আর বাঁচানো যাচ্ছে না।
প্রাণিসম্পদ বিভাগের পক্ষ থেকে মৃত পশু মাটিচাপা দেয়া এবং আক্রান্ত পশুকে অন্য পশু থেকে আলাদা রাখার পরামর্শ দেয়া হয়েছে। ক্ষতিগ্রস্ত খামারিরা সরকারের কাছে ক্ষতিপূরণের দাবি জানিয়েছেন।
ঢাকা/রূপায়ন/বকুল