১৬ মাস পর ব্রাজিল দলে ফেরার খবর যেভাবে পেলেন নেইমার
Published: 7th, March 2025 GMT
অবশেষে ব্রাজিল দলে ফিরলেন নেইমার। তাঁর এই ফেরা স্বস্তি ফিরিয়েছে ব্রাজিল দল, সমর্থক এবং খোদ নেইমারের মনেও। চোটের কারণে দীর্ঘ ১৬ মাস জাতীয় বাইরে থেকে যন্ত্রণায় দিন কাটছিল নেইমারের।
গতকাল কোচ দরিভাল জুনিয়রের দল ঘোষণার মধ্য দিয়ে সেই যন্ত্রণার কিছুটা হলেও উপশম হলো। বিশেষ করে ২০২৬ বিশ্বকাপের চূড়ান্ত প্রস্তুতির বছরে নেইমারকে দলে পাওয়া ব্রাজিলের জন্য প্রেরণারও।
এর আগে ৫২ সদস্যের প্রাথমিক দলে জায়গা করে নেওয়ার পর নেইমারের মূল দলে ফেরাটা অনেকটাই অনুমেয় ছিল। অপেক্ষা ছিল শুধু চূড়ান্ত ঘোষণার। আর এই ঘোষণাটা শোনার জন্য উন্মুখ হয়েছিলেন নেইমার নিজেও। গতকাল রাতে ইনস্টাগ্রাম স্টোরিতে নিজের দলে ফেরার প্রতিক্রিয়াও জানিয়েছেন এই ব্রাজিলিয়ান ফরোয়ার্ড।
নিজের জাতীয় দলে ফেরার খবর শুনছেন নেইমার.উৎস: Prothomalo
এছাড়াও পড়ুন:
কক্সবাজারে একাডেমি না করলে অর্থ দেবে না ফিফা
ফিফার অর্থায়নে কক্সবাজারে সেন্টার ফর এক্সিলেন্স স্থাপনের উদ্যোগ নেয় বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশন। কক্সবাজারের রামু উপজেলার খুনিয়াপালংয়ে এ সেন্টার তৈরি হওয়ার কথা ছিল। তবে বন কেটে এ ধরনের স্থাপনা তৈরির বিরোধিতা করেন পরিবেশবাদীরা। এ কারণে রামুতে এ একাডেমি হচ্ছে না। তাই কক্সবাজারের অন্য জায়গায় জমি খুঁজছে বাফুফে। যেভাবে কাজ এগোচ্ছে, তাতে ফিফার অর্থ বরাদ্দ বন্ধের আশঙ্কা করছে বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশন।
গতকাল ‘মিট দ্য প্রেসে’ এ বিষয়ে কথা বলেন বাফুফে সভাপতি তাবিথ আউয়াল, ‘আমরা অনেক দিন ধরে ফিফা টেকনিক্যাল সেন্টার ডেভেলপমেন্টের জন্য বসে ছিলাম। জমিজমা ইত্যাদির জন্য আমরা পিছিয়ে ছিলাম। সেটার জন্যও ফিফা থেকে আমাদের ওপর চাপ আছে। ডিসেম্বরের মধ্যে যদি কাজটা শুরু না করি, তাহলে সেই ফান্ডটা কিন্তু হারিয়ে যাওয়ার জায়গা আছে। তবে আমি আপনাদের নিশ্চয়তা দিতে পারি ফান্ডটা হারাব না। আমরা কাজটি অচিরেই শুরু করতে পারব।’
ফিফা নিজ তত্ত্বাবধানে বিভিন্ন দেশে একাডেমি করে দিচ্ছে। বাফুফেও দেশে এমন একাডেমি করার পরিকল্পনা নিয়েছে বলে জানান তাবিথ, ‘ফিফাতে ট্যালেন্ট ডেভেলপমেন্টের অধীনে ফিফা ৭৫টি একাডেমি করতে যাচ্ছে। সেখানে একেকটি সদস্যের আবেদন করতে হয়। আবেদন করলে টিবিএস কমিটি যদি অনুমোদন করে, তাহলে আর্সেন ওয়েঙ্গারের ফাইনাল সিদ্ধান্তে একাডেমিগুলো ডেভেলপমেন্ট করা হয়। সর্বশেষ কংগ্রেসে আমি সরাসরি আর্সেন ওয়েঙ্গারের সঙ্গে কথা বলেছি। তিনি কমিটমেন্ট চেয়েছেন, আমিও কথা দিয়ে এসেছি। এই বছরের মধ্যে আমরা ফিফার সঙ্গে চুক্তি করে আসব, যেন বাংলাদেশে ফিফা সার্টিফাইড একাডেমি তৈরি করা হয়। এরই মধ্যে ফিফার কাছে আমরা চিঠি দিয়েছি। তারাও কিছু বিষয় তুলে ধরে চিঠি দিয়েছে আমাদের। তাদের এই বিষয়গুলো যদি আমরা মনে করি পূরণ করতে পারব, তাহলে সামনে যে কোনো সময় চুক্তি করব। আমার উদ্দেশ্যে হলো সেপ্টেম্বরের দিকে চুক্তি করা।’