বেঞ্চে বসে জয় দেখলেন মেসি, বিদায় দেখলেন নেইমার
Published: 10th, March 2025 GMT
বন্ধু তাঁরা। খেলেন আলাদা দলে, থাকেনও এখন দুটি আলাদা মহাদেশে। কিন্তু আজ একটা জায়গায় মিলে গেলেন। নিজ নিজ দলের ম্যাচে দুজনের ঠাঁই হয়েছিল বেঞ্চে। যদিও ম্যাচ শেষে অভিজ্ঞতা ভিন্ন। লিওনেল মেসি বেঞ্চে বসে ইন্টার মায়ামির জয় দেখলেও নেইমার দেখেছেন সান্তোসের বিদায়।
মেজর লিগ সকারে (এমএলএস) ইন্টার মায়ামি আজ মাঠে নেমেছিল শার্লটের বিপক্ষে। আগের দুই ম্যাচে স্কোয়াডের বাইরে থাকা মেসি এ ম্যাচ দিয়ে দলে ফিরলেও ছিলেন বেঞ্চে। মেসিকে বেঞ্চে দেখে নিশ্চয় আশাবাদী হয়েছিলেন তাঁর ভক্তরা। কোনো এক পর্যায়ে হয়তো মাঠে নামবেন আর্জেন্টাইন মহাতারকা।
এর মধ্যে ৩৬ মিনিটে গোলরক্ষক অস্কার উস্তারি লাল কার্ড দেখে মাঠ ছেড়ে গেলে ১০ জনের দলে পরিণত হয় মায়ামি। তখন অনেকেরই আশা ছিল দলের ত্রাতা হিসেবে মেসিকে মাঠে দেখার। কিন্তু ৯০ মিনিট অপেক্ষায় রেখেও মাঠে নামেননি মেসি।
আরও পড়ুনমেসির অনুপস্থিতি কি আর্জেন্টিনার জন্য বিপদের আগাম সংকেত ০৭ মার্চ ২০২৫কিন্তু তাতে অবশ্য বড় কোনো বিপদ হয়নি। ১০ জনের মায়ামিই ১-০ গোলে হারিয়ে দিয়েছে শার্লটকে। মায়ামির হয়ে ৪৬ মিনিটে একমাত্র গোলটি করেন তায়েদো আলেন্দে।
বেঞ্চে দেখা যাচ্ছে মেসিকে.উৎস: Prothomalo
এছাড়াও পড়ুন:
মায়ের সঙ্গে ঘুমিয়ে ছিল কিশোরী, সাপের কামড়ে মৃত্যু
চট্টগ্রামের আনোয়ারা উপজেলায় সাপের কামড়ে এক কিশোরীর মৃত্যু হয়েছে। গতকাল শনিবার দিবাগত রাত তিনটার দিকে উপজেলার রায়পুর ইউনিয়নের সরেঙ্গা গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। পরিবারের সদস্যরা জানান, রাতে ঘুমন্ত অবস্থায় ওই কিশোরীকে একটি বিষধর সাপ ছোবল দেয়। হাসপাতালে নেওয়ার পর মৃত্যু হয় তার।
নিহত কিশোরীর নাম নাঈমা আকতার (১৩)। সে আনোয়ারার রায়পুর ইউনিয়নের সরেঙ্গা গ্রামের বক্সি মিয়াজিবাড়ির মোহাম্মদ হাসানের মেয়ে। স্থানীয় একটি মাদ্রাসার সপ্তম শ্রেণির ছাত্রী ছিল সে।
পরিবারের সদস্যরা জানান, রাতে খাওয়াদাওয়া সেরে মা ও ছোট বোনের সঙ্গে ঘুমিয়ে ছিল নাঈমা। রাত তিনটার দিকে সাপের ছোবলে তার ঘুম ভাঙে। বিষয়টি পরিবারের সদস্যদের জানালে তাকে উদ্ধার করে রাতেই আনোয়ারা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নেওয়া হয়। তবে ওই স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের চিকিৎসক নাঈমাকে মৃত ঘোষণা করেন। জানতে চাইলে নাঈমার চাচা কফিল উদ্দিন প্রথম আলোকে বলেন বলেন, ‘সাপে কামড় দিয়েছে জানার পর আমরা নাঈমাকে হাসপাতালে নিয়েছিলাম। কিন্তু তাকে বাঁচানো যায়নি।’
আনোয়ারা উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা চিকিৎসক মাহতাব উদ্দিন চৌধুরী বলেন, সাপে কামড় দেওয়া এক কিশোরীকে হাসপাতালে আনা হয়ছিল। তবে হাসপাতালে আনার আগেই তার মৃত্যু হয়েছে।