নারায়ণগঞ্জের সিদ্ধিরগঞ্জে গ্যাসের লাইন লিকেজ থেকে জমে থাকা গ্যাস বিষ্ফোরণে  নারী ও শিশু সহ ৮ জন দগ্ধের মধ্যে মো. সোহাগ (২৩) নামে আরও একজনের মৃত্যু হয়েছে। 

এ নিয়ে মৃত্যুর সংখ্যা বেড়ে দাড়িয়েছে ৪ জন।

মঙ্গলবার  মধ্যরাত ১ টা ৫ মিনিটে  জাতীয় বার্ণ এন্ড প্লাস্টিক সার্জারি  ইনিস্টিউটে চিকিৎসাধীন অবস্থায়  তার মৃত্যু হয় বলে নিশ্চিত করেছেন, সেখানকার আবাসিক চিকিৎসক শাওন বিন রহমান। তিনি বলেন সোহাগের শরীরের ৪০ শতাংশ দগ্ধ হয়েছিল। 

নিহত সোহাগ নীলফামারী জেলার কিশোরগঞ্জ উপজেলার পানিয়াল পুকুর গ্রামের  মাজেদুল ইসলাম এর ছেলে।

একই ঘটনায় এর আগে তার (সোহাগের)  স্ত্রী রুপালী, ১৮ মাস বয়সী মেয়ে সুমাইয়া, সহ তিন মারা গেছেন। 

উল্লেখ্য, গত সোমবার (৩ মার্চ) গভীর রাতে সিদ্ধিরগঞ্জের গোদনাইল চেয়ারম্যান বাড়ী এলাকায় এ ঘটনাটি ঘটে। পরে তাদের কে উদ্ধার করে বার্ণ ইনিস্টিউটে ভর্তি করা হয়। 

দগ্ধরা হলেন,  হান্নান (৪০), সোহাগ (২৩), সাব্বির (১২), সুমাইয়া (এক বছর ছয় মাস), রুপালি (২০), সামিয়া (১০), জান্নাত (৪) ও নুরজাহান লাকি (৩০)।

এদের মধ্যে হান্নান, সুমাইয়া, রুপালি  ও সোহাগ মারা গেছেন। 

দগ্ধ বাকিদের অনেকেরই অবস্থা আশংকাজনক বলে জানিয়েছেন আবাসিক চিকিৎসক শাওন বিন রহমান। 

.

উৎস: Narayanganj Times

কীওয়ার্ড: স দ ধ রগঞ জ ন র য়ণগঞ জ

এছাড়াও পড়ুন:

বাগেরহাটে চার আসন বহালের দাবিতে নতুন কর্মসূচি 

বাগেরহাটে চারটি সংসদীয় আসন বহাল রাখার দাবিতে নতুন কর্মসূচি ঘোষণা করেছে সর্বদলীয় সম্মিলিত কমিটি। আগামী শুক্র ও শনিবার (১৯ ও ২০ সেপ্টেম্বর) গণস্বাক্ষর সংগ্রহ এবং রবি ও সোমবার (২১ ও ২২ সেপ্টেম্বর) জেলা নির্বাচন কার্যালয়ের সামনে অর্ধদিবস অবস্থান কর্মসূচি পালনের ঘোষণা দেওয়া হয়েছে।

বৃহস্পতিবার (১৮ সেপ্টেম্বর) দুপুরে জেলা নির্বাচন কার্যালয়ের সামনে অবস্থান কর্মসূচি শেষে বিক্ষোভ মিছিল বের করে সর্বদলীয় সম্মিলিত কমিটি। মিছিলটি শহরের বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিণ শেষে জেলা প্রশাসকের (ডিসি) কার্যালয়ের সামনে গিয়ে শেষ হয়। সেখানে সর্বদলীয় সম্মিলিত কমিটির নেতা এম এ সালাম নতুন কর্মসূচি ঘোষণা করেন।

এম এ সালাম বলেছেন, “বাগেরহাটের চারটি আসন অক্ষুণ্ন রাখার দাবিতে আমরা শান্তিপূর্ণ আন্দোলন চালিয়ে যাচ্ছি। আদালতের প্রতি আমাদের আস্থা আছে, তবে জনগণের দাবি প্রতিষ্ঠা না হওয়া পর্যন্ত আন্দোলন চলবে।”

এর আগে আসন কমানোর প্রতিবাদে জেলা জুড়ে হরতাল, বিক্ষোভ ও মানববন্ধনসহ বিভিন্ন কর্মসূচি পালিত হয়েছে। পাশাপাশি উচ্চ আদালতে রিট করা হয়েছে।

ঢাকা/শহিদুল/রফিক

সম্পর্কিত নিবন্ধ