দেশব্যাপী সন্ত্রাস, ধর্ষণ ও বিচারহীনতার প্রতিবাদে মানববন্ধন করেছে ইন্টারন্যাশনাল স্ট্যান্ডার্ড ইউনিভার্সিটির (আইএসইউ) শিক্ষার্থীরা।

বুধবার (১২ মার্চ) দুপুরে বিশ্ববিদ্যালয়ের মহাখালী ক্যাম্পাসের সামনে এ মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়।

এ সময় শিক্ষার্থীরা বলেন, এ বাংলায় ধর্ষকের কোন ঠাঁই হতে পারে না। ভয় থেকে নারী ও শিশুদের নিরাপত্তা দিয়ে অস্থির পরিবেশ থেকে পরিত্রাণ দিতে হবে। ফ্যাসিস্টের প্রেত্মাতারা এ ধরনের নিকৃষ্ট কাজের মাধ্যমে সমাজকে অস্থিতিশীল করার ঘৃণ চক্রান্ত করছে।

আরো পড়ুন:

মাগুরায় শিশুকে ধর্ষণের প্রতিবাদে যবিপ্রবিতে মানববন্ধন

২৭টি বিচারবহির্ভূত হত্যায় জড়িত থাকার অভিযোগ
সাতক্ষীরার সাবেক ডিসি নাজমুল আহসানের গ্রেপ্তার দাবিতে মানববন্ধন 

এজন্য সরকারকে এসব অপরাধীদের দমনে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য অনুরোধ জানাচ্ছি এবং দ্রুত আছিয়ার ধর্ষকের বিচার দাবি করছি। 

মানববন্ধনে শিক্ষার্থীরা তিনদফা দাবি ঘোষণা করেন। দাবিগুলো হলো- ধর্ষকের সর্বনিম্ন শাস্তি মৃত্যুদণ্ড দিতে হবে; সাতদিনের মধ্যে ধর্ষণ মামলার তদন্ত এবং ৩০ দিনের মধ্যে বিচার প্রক্রিয়া শেষ করতে হবে; ভুক্তভোগী পরিবারকে নিরাপত্তা দিতে হবে এবং সরকারকে পরিবারের দায়-দায়িত্ব নিতে হবে।

শিক্ষার্থীদের এ আয়োজনে আইএসইউ শিক্ষক ও কর্মকর্তারাও উপস্থিত ছিলেন। মানববন্ধন শেষে শিক্ষার্থীরা বিশ্ববিদ্যালয় এলাকায় প্রতিবাদী পদযাত্রা করেন।

ঢাকা/মেহেদী

.

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর

এছাড়াও পড়ুন:

খিলক্ষেতে দুর্গামন্দির ভাঙচুরের প্রতিবাদে মানববন্ধন

রাজধানীর খিলক্ষেত এলাকায় শ্রীশ্রী সর্বজনীন দুর্গামন্দির ও প্রতিমা ভাঙচুরের প্রতিবাদে মানববন্ধন করেছে বাংলাদেশ সম্মিলিত সনাতনী জাগরণ জোট। আজ শুক্রবার সকালে রাজধানীর শাহবাগের জাতীয় জাদুঘরের সামনে তারা এই মানববন্ধন করে। পরে এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানানো হয়েছে।

এ সময় লালমনিরহাটে ধর্ম অবমাননার অভিযোগে আটক পরেশ চন্দ্র শীল ও তাঁর ছেলে বিষ্ণু চন্দ্র শীলের মুক্তির দাবিসহ দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে সংখ্যালঘুদের অত্যাচার–নির্যাতনের প্রতিবাদ জানানো হয়।

মানববন্ধনে সম্মিলিত সনাতনী জাগরণ জোটের কেন্দ্রীয় কমিটির অন্যতম প্রতিনিধি প্রসেনজিৎ কুমার হালদার বলেন, রাষ্ট্রীয় মদদে বুলডোজার দিয়ে খিলক্ষেতে দুর্গামন্দির উচ্ছেদ এবং মন্দিরের প্রতিমা ভাঙচুর করা হয়েছে। তিনি এর নিন্দা ও প্রতিবাদ জানান।

খিলক্ষেতের মন্দির ভাঙার ঘটনায় জড়িত ব্যক্তিদের দ্রুত বিচারের আওতায় আনার দাবি জানান প্রসেনজিৎ কুমার হালদার। তিনি বলেন, ৭২ ঘণ্টার মধ্যে সরকারকে বিষয়টি সমাধান করতে হবে। তা না হলে ৭২ ঘণ্টা পর ঢাকা থেকে খিলক্ষেত অভিমুখে লংমার্চ করা হবে। ভাঙা মন্দির পুনর্নির্মাণে সহায়তা দিতেও সরকারের প্রতি দাবি জানান প্রসেনজিৎ কুমার।

মানববন্ধন কর্মসূচিতে হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিস্টান ঐক্য পরিষদের ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক মণীন্দ্র কুমার নাথ, হিন্দু মহাজোটের মহাসচিব পলাশ কান্তি দে, সম্মিলিত সনাতনী জাগরণ জোটের পক্ষে প্রদীপ কান্তি দে, সুশান্ত অধিকারী, তন্ময় মৌলিক, তিয়াশ সরকার, সুদীপ্ত প্রামাণিক, সাজেন কৃষ্ণ বল, পিজুস দাস, পলাশ সেন, পিংকু ভট্টাচার্য প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।

সম্পর্কিত নিবন্ধ

  • মানববন্ধনে যাওয়া দোকান কর্মচারীকে পিটুনি
  • পদ্মা নদীর ভাঙন রোধে ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি
  • যশোরে অধিগ্রহণ ছাড়া বিদ্যুৎ সঞ্চালন লাইন স্থাপনের কাজ বন্ধ করে দিলেন জমিমালিকেরা
  • জমির মালিককে না জানিয়ে বৈদ্যুতিক লাইন স্থাপনের প্রতিবাদে মানববন্ধ
  • চবি বাংলা বিভাগের স্নাতকোত্তরের ফলাফল পুনর্মূল্যায়নের দাবি
  • বন্দরে সরকারি খাল ও বাজার অবমুক্তির জন্য  মানববন্ধন
  • মন্দির ভেঙে দেওয়ার ঘটনা মনকেও ভেঙে দিয়েছে: ঐক্য পরিষদের সভাপতি
  • নোয়াখালীতে মাদ্রাসাছাত্র ‘হত্যার’ বিচার দাবিতে মানববন্ধন
  • আকিজ সিমেন্ট ও ফিড ফ্যাক্টরীর বায়ু দূষণের প্রতিবাদে মানববন্ধন 
  • খিলক্ষেতে দুর্গামন্দির ভাঙচুরের প্রতিবাদে মানববন্ধন