বাঙালির সনাতন হিন্দুদের পার্বণের কোনো শেষ নেই। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য একটি পার্বণ হচ্ছে দোল দোল পূর্ণিমা বা দোল উৎসব। দোলকে রঙের উৎসব বলা হয়, যা ফাল্গুন মাসের পূর্ণিমা তিথিতে উদ্যাপিত হয়। কোথাও এই দোল পূর্ণিমাকে দোল যাত্রা বলে। আবার ফাল্গুনী পূর্ণিমাকেও দোল পূর্ণিমা বলা হয়ে থাকে। মহাপ্রভু শ্রী চৈতন্যের জন্ম হয়েছিল এই পূর্ণিমার তিথিতে, তাই দোল পূর্ণিমাকে গৌরী পূর্ণিমা বলা হয়। দোল পূর্ণিমা অনেক পৌরাণিক ঘটনা। এই তিথিতে বৃন্দাবনে আবির ও গুলাল নিয়ে শ্রী কৃষ্ণ, রাঁধা এবং তার গোপীগনের সঙ্গে হোলি খেলেছিল আর সেই ঘটনা থেকে উৎপত্তি হয় দোল খেলা।
শাস্ত্র অনুসারে বৈষ্ণবীয় উৎসবের শেষ উৎসব দোল উৎসব। ফাল্গুনী পূর্ণিমায় উদ্যাপিত এই উৎসবের উল্লেখ মেলে বিভিন্ন পুরাণে।
ছবি: প্রথম আলো.উৎস: Prothomalo
এছাড়াও পড়ুন:
চ্যাম্পিয়নস লিগ: কোথায় হবে ২০২৮ ও ২০২৯ সালের ফাইনাল
ইউরোপের সেরা ক্লাবগুলোর লড়াই চ্যাম্পিয়নস লিগের ফাইনাল মানেই তো এক বিরাট উৎসব। আর সেই উৎসবের মঞ্চ হতে পারাটাও বিশাল ব্যাপার। উয়েফার এক বিবৃতিতে জানা গেছে, ২০২৮ সালে আবারও চ্যাম্পিয়নস লিগের ফাইনাল হবে বায়ার্ন মিউনিখের মাঠে। তার ঠিক পরের বছর, অর্থাৎ ২০২৯ সালের ফাইনালের আয়োজক হওয়ার দৌড়ে মুখোমুখি লন্ডন স্টেডিয়ামের ওয়েম্বলি ও বার্সেলোনার নবসাজে সজ্জিত ক্যাম্প ন্যু স্টেডিয়াম।
ইউরোপিয়ান ফুটবলের অভিভাবক সংস্থা উয়েফা গতকাল এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, তাদের সদস্য দেশগুলোর মধ্যে যেসব সংস্থা ফাইনাল আয়োজনের আগ্রহ দেখিয়েছে, সেই তালিকা তৈরি হয়েছে। যে তালিকা থেকেই বোঝা যাচ্ছে, দীর্ঘদিন ধরে যে গুঞ্জন ছিল—নিউইয়র্কে চ্যাম্পিয়নস লিগ ফাইনাল হবে, তা অন্তত ২০৩০ সালের আগে হচ্ছে না।
২০২৮ সালের চ্যাম্পিয়নস লিগ ফাইনালের আয়োজক হওয়ার জন্য একমাত্র প্রার্থী মিউনিখের আলিয়াঞ্জ অ্যারেনা