নির্মাতা এম রাহিম পরিচালিত ‘জংলি’ সিনেমাটি সেন্সর সার্টিফিকেট পেয়েছে। ২৪ মার্চ ইউ গ্রেডে (ইউনিভার্সাল গ্রেড) মুক্তির অনুমতি পেয়েছে সিয়াম আহমেদ, বুবলী ও দিঘী জুটির সিনেমাটি। 

ছবিটির প্রযোজনা প্রতিষ্ঠান টাইগার মিডিয়ার কর্ণধার অভি সমকালকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, ‘ঈদের সিনেমা হিসেবে এই ছবিটিই প্রথম আনকাট সেন্সর ছাড়পত্র পেল। ফলে সব বয়সীরাই দেখতে পারবেন সিনেমাটি।’

সেন্সর সার্টিফিকেট হাতে পেয়ে সিনেমার প্রযোজক অভি বলেন, “ঈদের সিনেমা হিসেবে প্রথম বিনা কর্তনে সেন্সর ছাড়পত্র পেয়েছে ‘জংলি’। পাশাপাশি সার্টিফিকেশন বোর্ডের সদস্যরা সিনেমাটির ভূয়সী প্রশংসা করেছেন। এই ছবিতে সিয়াম আহমেদ যে পরিশ্রম করেছেন তা দেখেও মুগ্ধতা প্রকাশ করেছেন তারা। আমার বিশ্বাস সিনেমা হলে জংলি দর্শকদের প্রত্যাশা পুরোপুরি পূরণ করতে পারবে “

সিয়াম আহমেদ, বুবলী ও দিঘী ছাড়াও সিনেমাটির বিভিন্ন চরিত্রে অভিনয় করেছেন দিলারা জামান, শহীদুজ্জামান সেলিম, রাশেদ মামুন অপু, সোহেল খান, এরফান মৃধা শিবলু প্রমুখ।

ছবিটির চারটি গানের সুর ও সংগীত করেছেন প্রিন্স মাহমুদ।

.

উৎস: Samakal

কীওয়ার্ড: স য় ম আহম দ ব বল কর ছ ন

এছাড়াও পড়ুন:

৪,৫০০ কোটি টাকা রাজস্ব ক্ষতির অভিযোগ অনুসন্ধানে দুদক

ভারতের আদানি গ্রুপের সঙ্গে বিদ্যুৎ আমদানি চুক্তিতে সাড়ে ৪ হাজার কোটি টাকার রাজস্ব ক্ষতির অভিযোগ অনুসন্ধানে নেমেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী লীগ সরকারের বিদ্যুৎ ও জ্বালানি সচিব আহমদ কায়কাউসের বিরুদ্ধে অভিযোগটি অনুসন্ধানের দায়িত্ব পেয়েছেন দুদকের প্রধান কার্যালয়ের উপপরিচালক রেজাউল করিম। গতকাল বুধবার এক ব্রিফিংয়ে এসব তথ্য জানান দুদক মহাপরিচালক আক্তার হোসেন। 

দুদক গত ১৬ এপ্রিল এ নিয়ে আদেশ জারি করলেও গতকালই বিষয়টি জানাজানি হয়। দুদকের আদেশে বলা হয়েছে, সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ, বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ড ও জাতীয় রাজস্ব বোর্ডকে (এনবিআর) পাশ কাটিয়ে আদানির সঙ্গে চুক্তি করে সরকারের সাড়ে ৪ হাজার কোটি টাকার শুল্ক ফাঁকি দিয়েছেন আহমদ কায়কাউস। সুষ্ঠু অনুসন্ধানের স্বার্থে এ চুক্তি-সংক্রান্ত কাগজপত্র খতিয়ে দেখা প্রয়োজন। এ জন্য চুক্তির শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত যাবতীয় নথিপত্রের সত্যায়িত ফটোকপি, বিদ্যুৎ কেনার সঙ্গে সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা-কর্মচারীর নাম, পদবি, বর্তমান ঠিকানা এবং এ নিয়ে কোনো বিভাগীয় তদন্ত করা হয়েছে কিনা– খতিয়ে দেখতে হবে।   

আদানি গ্রুপের কাছ থেকে বিদ্যুৎ আমদানির চুক্তিটি শুরু থেকেই বিতর্কিত। ২৫ বছরের এ চুক্তির পদে পদে রয়েছে অসমতা। চুক্তিতে এমন অনেক শর্ত রয়েছে, যেগুলোর কারণে ২৫ বছরে প্রায় ৩ লাখ ৭৫ হাজার কোটি টাকা বাড়তি নিয়ে যাবে আদানি। 

সম্পর্কিত নিবন্ধ