চট্টগ্রামের লোহাগাড়া থেকে উদ্ধার ১১টি তক্ষক সংরক্ষিত বনে অবমুক্ত করা হয়েছে। শনিবার (২৯ মার্চ) দুপুরে তক্ষকগুলো অবমুক্ত করেন বন বিভাগের কর্মকর্তারা।

এর আগে, শুক্রবার চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কের চুনতি জাঙ্গালিয়া নামক এলাকায় যৌথ অভিযান চালিয়ে ১১টি তক্ষকসহ বিল্লাল (৩২) নামের এক যুবককে আটক করা হয়।

চট্টগ্রাম দক্ষিণ বন বিভাগের ডলুবিট কর্মকর্তা রাকিব হোসাইন রাজু বলেন, ‘‘গোপন সংবাদের ভিত্তিতে অভিযান চালিয়ে ১১টি তক্ষকসহ এক যুবককে আটক করা হয়। পরে আটক পাচারকারীর বিরুদ্ধে লোহাগাড়া থানায় বন ও বিশেষ ক্ষমতা আইনে মামলা দায়ের করে আদালতে সোপর্দ করা হয়েছে। সেই সঙ্গে তক্ষকগুলো দক্ষিণ বন বিভাগের সংরক্ষিত বনে অবমুক্ত করা হয়েছে।’’

ঢাকা/রেজাউল/রাজীব

.

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর অবম ক ত

এছাড়াও পড়ুন:

মায়ের সঙ্গে ঘুমিয়ে ছিল কিশোরী, সাপের কামড়ে মৃত্যু

চট্টগ্রামের আনোয়ারা উপজেলায় সাপের কামড়ে এক কিশোরীর মৃত্যু হয়েছে। গতকাল শনিবার দিবাগত রাত তিনটার দিকে উপজেলার রায়পুর ইউনিয়নের সরেঙ্গা গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। পরিবারের সদস্যরা জানান, রাতে ঘুমন্ত অবস্থায় ওই কিশোরীকে একটি বিষধর সাপ ছোবল দেয়। হাসপাতালে নেওয়ার পর মৃত্যু হয় তার।

নিহত কিশোরীর নাম নাঈমা আকতার (১৩)। সে আনোয়ারার রায়পুর ইউনিয়নের সরেঙ্গা গ্রামের বক্সি মিয়াজিবাড়ির মোহাম্মদ হাসানের মেয়ে। স্থানীয় একটি মাদ্রাসার সপ্তম শ্রেণির ছাত্রী ছিল সে।

পরিবারের সদস্যরা জানান, রাতে খাওয়াদাওয়া সেরে মা ও ছোট বোনের সঙ্গে ঘুমিয়ে ছিল নাঈমা। রাত তিনটার দিকে সাপের ছোবলে তার ঘুম ভাঙে। বিষয়টি পরিবারের সদস্যদের জানালে তাকে উদ্ধার করে রাতেই আনোয়ারা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নেওয়া হয়। তবে ওই স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের চিকিৎসক নাঈমাকে মৃত ঘোষণা করেন। জানতে চাইলে নাঈমার চাচা কফিল উদ্দিন প্রথম আলোকে বলেন বলেন, ‘সাপে কামড় দিয়েছে জানার পর আমরা নাঈমাকে হাসপাতালে নিয়েছিলাম। কিন্তু তাকে বাঁচানো যায়নি।’

আনোয়ারা উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা চিকিৎসক মাহতাব উদ্দিন চৌধুরী বলেন, সাপে কামড় দেওয়া এক কিশোরীকে হাসপাতালে আনা হয়ছিল। তবে হাসপাতালে আনার আগেই তার মৃত্যু হয়েছে।

সম্পর্কিত নিবন্ধ