চট্টগ্রামে ১১ তক্ষক অবমুক্ত, পাচারকারী আটক
Published: 29th, March 2025 GMT
চট্টগ্রামের লোহাগাড়া থেকে উদ্ধার ১১টি তক্ষক সংরক্ষিত বনে অবমুক্ত করা হয়েছে। শনিবার (২৯ মার্চ) দুপুরে তক্ষকগুলো অবমুক্ত করেন বন বিভাগের কর্মকর্তারা।
এর আগে, শুক্রবার চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কের চুনতি জাঙ্গালিয়া নামক এলাকায় যৌথ অভিযান চালিয়ে ১১টি তক্ষকসহ বিল্লাল (৩২) নামের এক যুবককে আটক করা হয়।
চট্টগ্রাম দক্ষিণ বন বিভাগের ডলুবিট কর্মকর্তা রাকিব হোসাইন রাজু বলেন, ‘‘গোপন সংবাদের ভিত্তিতে অভিযান চালিয়ে ১১টি তক্ষকসহ এক যুবককে আটক করা হয়। পরে আটক পাচারকারীর বিরুদ্ধে লোহাগাড়া থানায় বন ও বিশেষ ক্ষমতা আইনে মামলা দায়ের করে আদালতে সোপর্দ করা হয়েছে। সেই সঙ্গে তক্ষকগুলো দক্ষিণ বন বিভাগের সংরক্ষিত বনে অবমুক্ত করা হয়েছে।’’
ঢাকা/রেজাউল/রাজীব
.উৎস: Risingbd
এছাড়াও পড়ুন:
নজরুল বিশ্ববিদ্যালয়ে ১৯ শিক্ষকসহ ৩৯ জনকে কারণ দর্শানোর নোটিশ
ময়মনসিংহের ত্রিশালে জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয়ের ১৯ জন শিক্ষক ও ২০ জন কর্মকর্তা-কর্মচারীকে কারণ দর্শানোর নোটিশ দেওয়া হয়েছে। গতকাল মঙ্গলবার বিশ্ববিদ্যালয়ের সংশ্লিষ্ট কমিটি এই নোটিশ দেয়। তাঁদের কাছে ১০ কার্যদিবসের মধ্যে জবাব চাওয়া হয়েছে।
বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন সূত্রে জানা যায়, গণ-অভ্যুত্থানপরবর্তী সময়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের সিন্ডিকেটের সদস্যদের সমন্বয়ে তিনটি পৃথক তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়। প্রশাসনিক অনিয়ম ও দুর্নীতিসংক্রান্ত তদন্ত কমিটি, একাডেমিক অনিয়ম ও দুর্নীতিসংক্রান্ত তদন্ত কমিটি ও বিভিন্ন সময়ে ক্যাম্পাসে সংঘটিত বিভিন্ন ঘটনার তথ্য যাচাই-বাছাইসংক্রান্ত তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়। এসব কমিটির প্রধান হিসেবে আছেন সিন্ডিকেট সদস্য মাহবুবুর রহমান, জাকির হোসেন খান ও অধ্যাপক আকতার হোসেন মজুমদার। এসব কমিটির পক্ষ থেকে ১৯ জন শিক্ষক ও ২০ জন কর্মকর্তাকে কারণ দর্শানোর নোটিশ দেওয়া হয়েছে।
এ বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্টার মিজানুর রহমান প্রথম আলোকে বলেন, ‘সিন্ডিকেট গঠিত তিনটি তদন্ত কমিটি বিভিন্ন জায়গা থেকে তথ্য সংগ্রহ করেছে। যাঁদের বিরুদ্ধে অভিযোগ পাওয়া গেছে এবং প্রাথমিকভাবে তথ্য–প্রমাণ মিলেছে, তাঁদের শোকজ করা হয়েছে। তাঁদের জবাব নেওয়ার পর এবং চূড়ান্ত প্রতিবেদন আমাদের কাছে এলে বিস্তারিত বলা যাবে। এখন তদন্ত কমিটিতেই বিষয়গুলো আছে। তদন্ত কমিটির সুপারিশের আলোকে পরবর্তী পদক্ষেপ নেওয়া হবে।’
নোটিশ পাওয়া শিক্ষক ও কর্মকর্তা-কর্মচারীদের নাম জানতে চাইলে মিজানুর রহমান বলেন, ‘এগুলো আমার হাতে আসেনি। তদন্ত কমিটি সরাসরি সংশ্লিষ্টদের দিয়েছে।’