Samakal:
2025-11-03@17:05:57 GMT

দীঘির হৃদয়ে রণবীর, হাতে জংলি

Published: 29th, March 2025 GMT

দীঘির হৃদয়ে রণবীর, হাতে জংলি

ঢাকাই ছবির নায়িকা দীঘির ক্রাশ বলিউডের রণবীর কাপুর। যদিও রণবীরকে পছন্দের বা ক্রাশের তালিকা গুণে শেষ করা যাবে না। তারপরও রণবীরের প্রতি দীঘির প্রেম ছিল প্রবল। রণবীর কাপুর দীঘির স্বপ্নের নায়ক।  তাই এই নায়ককে দীঘি তার মোবাইলের ওয়ালপেপার করে রেখেছে।  আছে হৃদয়েও।

রণবীর হৃদয়ে থাকলেও দীঘির হাতে শোভা পাচ্ছে ‘জংলি’। জংলি লিখে হাতে ঈদের মেহেদি ডিজাইন করেছেন এই নায়িকা।  তবে দীঘি জানালেন শুধু হাতে নয়, এখনে মনে,প্রাণে ধ্যানে-জ্ঞানেও তার মধ্যে জংলি বসবাস করছে। 

ঈদুল ফিতর উপলক্ষে এই জংলি সিনেমা মুক্তি পাচ্ছে। এই সিনেমার গুরুত্বপূর্ণ অংশ তিনি। অভিনয় করেছেন সিয়াম আহমেদের বিপরীতে। তাই আপাতত জংলির থেকে বের হতে চাইছেন না তিনি। ভাবনা থেকেই হাতে মেহেদিতে নিজের সিনেমার নাম  রাঙিয়েছেন। 

দীঘি বলেন, জংলি আমাদের স্বপ্নের একটি সিনেমা। দারুণ একটি গল্পের সিনেমা। এই সিনেমার টিমের প্রতিটি সদস্য সিনেমাটিকে নিজের মধ্যে ধারণ করছে। প্রতিবার ঈদেই নিজের খুশি মত হাতে মেহেদির আল্পনা আঁকি। এবার আকলাম প্রিয় সিনেমা জংলির নাম।  আমার বিশ্বাস জংলি সিনেমা মুক্তির পর সবার আপন হয়ে উঠবে। 

জংলি পরিচালনা করছেন এম রাহিম। ‘শান’ সিনেমা দিয়ে চলচ্চিত্র নির্মাতা হিসেবে অভিষেক হয়েছিল তার। প্রথম সিনেমা মুক্তির দুই বছর পর দ্বিতীয় সিনেমা নির্মাণে নেমেছেন এই নির্মাতা।  এম রাহিম বলেন, ছবিটির জন্য দীঘি অনেক পরিশ্রম করেছে, নিজেকে তৈরী করেছে। আমার বিশ্বাস, দীঘির অভিনয় দর্শক মনে রাখবে।' 

জংলিতে নিজের চরিত্রটি নিয়ে খুব বেশি খোলাসা করতে নারাজ দীঘি, 'জংলি ছবির গল্প অসাধারণ। প্রথমবার শুনেই পছন্দ করেছিলাম।  আমার বিশ্বাস সিনেমাটিকে দর্শক এক অন্যরকম দীঘিকে দেখতে পাবেন।'

সিনেমাটির বিভিন্ন চরিত্রে আরও অভিনয় করেছেন দিলারা জামান, শহীদুজ্জামান সেলিম, রাশেদ মামুন অপু, সোহেল খান, এরফান মৃধা শিবলু। সিনেমার চারটি গানের সুর ও সংগীত করেছেন প্রিন্স মাহমুদ।

.

উৎস: Samakal

কীওয়ার্ড: কর ছ ন রণব র

এছাড়াও পড়ুন:

বিএনপির প্রার্থীর তালিকায় নেই তারকারা

আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বিএনপি থেকে কয়েকজন জনপ্রিয় তারকার মনোনয়ন পাওয়ার গুঞ্জন থাকলেও শেষ পর্যন্ত প্রার্থী তালিকায় তাদের নাম নেই।

সোমবার (৩ নভেম্বর) বিকেলে গুলশানে বিএনপির চেয়ারপারসনের রাজনৈতিক কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলনে দলের মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর ২৩৭ আসনের প্রার্থীর নাম ঘোষণা করেন।

আরো পড়ুন:

শাহরুখের অজানা এই সাত তথ্য জানেন?

মালয়েশিয়ায় পরীমণির দশ দিন

তবে আলোচনায় থাকা কোনো তারকা প্রার্থী চূড়ান্ত তালিকায় আসেননি। সংগীতশিল্পী বেবী নাজনীন (নীলফামারী–৪), মনির খান (ঝিনাইদহ–৩) ও রুমানা মোর্শেদ কনকচাঁপা (সিরাজগঞ্জ–১) মনোনয়নপ্রত্যাশী ছিলেন।

তাদের মধ্যে বেবী নাজনীন ও মনির খানের আসনে যথাক্রমে আবদুল গফুর সরকার ও মেহেদী হাসান মনোনয়ন পেয়েছেন। কনকচাঁপার আসনের প্রার্থী এখনো ঘোষণা হয়নি।

২০১৮ সালের নির্বাচনে সিরাজগঞ্জ–১ আসন থেকেই বিএনপির প্রার্থী হয়েছিলেন কনকচাঁপা। তখন আওয়ামী লীগের মোহাম্মদ নাসিমের সঙ্গে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছিলেন তিনি। এবারের নির্বাচনে আবারো লড়ার প্রস্তুতি নিচ্ছিলেন বলে জানা যায়।

মনির খান ও কনকচাঁপা দুজনই বিএনপির অঙ্গ সংগঠন জাসাসের কেন্দ্রীয় নেতা। এছাড়া দলটির সাংস্কৃতিক সম্পাদক ও চলচ্চিত্র অভিনেতা আশরাফ উদ্দিন আহমেদ উজ্জ্বলের নামও আলোচনায় ছিল।

উজ্জ্বল বলেন, “দল যদি মনে করে আমার প্রার্থী হওয়া দরকার, আমি প্রস্তুত।”

বিএনপির এ ঘোষণার মধ্য দিয়ে আপাতত স্পষ্ট—বিনোদন অঙ্গনের জনপ্রিয় মুখগুলো এবারো দলীয় প্রার্থী তালিকার বাইরে থাকছেন।

ঢাকা/রাহাত/মেহেদী

সম্পর্কিত নিবন্ধ