দিনের প্রায় ২৪ ঘণ্টাই লিওনেল মেসির নিরাপক্ষা নিশ্চিত করেন দেহরক্ষী ইয়াসিন চুকো। মেসির পরিবারকে নিরাপদে রাখতে পালাক্রমে নিরাপত্তা দিয়ে থাকে ইয়াসিনের ৫০ সদস্যের একটি দল।

কিন্তু যেখানে মেসির সবচেয়ে বেশি নিরাপত্তাহীনতায় ভোগার সম্ভাবনা বেশি, সেই মাঠেই দেহরক্ষী ইয়াসিনকে নিষিদ্ধ করা হয়েছে। স্প্যানিশ ক্রীড়া দৈনিক মার্কা ও ফুটবল বিষয়ক ওয়েবসাইট গোল ডট কম এই তথ্য জানিয়েছে।

ইয়াসিনকে মাঠে নিষেধাজ্ঞা দেওয়ায় এখন থেকে তিনি আর ইন্টার মায়ামির ম্যাচ চলাকালীন সাইডলাইনে থাকতে পারবেন না। এই নিষেধাজ্ঞা মেজর লিগ সকারের (এমএলএস) পাশাপাশি কনকাকাফ চ্যাম্পিয়নস কাপেও বলবৎ থাকবে। তবে ইয়াসিন ইন্টার মায়ামির ড্রেসিং রুম ও মিক্সড জোনে মেসির পাশে থাকতে পারবেন।

মাঠে মেসিকে এভাবেই রক্ষা করেন দেহরক্ষী ইয়াসিন.

উৎস: Prothomalo

কীওয়ার্ড: দ হরক ষ

এছাড়াও পড়ুন:

ফতুল্লায় ডাইং কারখানা ও বাসা-বাড়ির ৩ শতাধিক অবৈধ গ্যাস সংযোগ বিচ্ছিন্ন, জরিমানা

ফতুল্লায় শাসনগাঁও চাঁদনী হাউজিং এলাকায় বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়ের নির্দেশে বৃহস্পতিবার (১৮ সেপ্টেম্বর) সকাল ১১টা ৩০ মিনিট থেকে বিকেল ৫টা পর্যন্ত এক বিশেষ মোবাইল কোর্ট অভিযান পরিচালনা করা হয়। অভিযানে নেতৃত্ব দেন মন্ত্রণালয়ের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট জনাব মিল্টন রায়।

অভিযানে প্রথমে শাসনগাঁও এলাকার শিল্পপ্রতিষ্ঠান মেসার্স এম. আর. ইয়ার্ণ ডাইং এ অভিযান চালানো হয়। সেখানে ১ টন ক্ষমতাসম্পন্ন একটি এবং ৩০০ কেজি ক্ষমতাসম্পন্ন আরেকটি মোট দুটি বয়লারে অবৈধভাবে পূর্বে বিচ্ছিন্নকৃত গ্যাস সংযোগ ব্যবহার করা হচ্ছিল। 

কর্তৃপক্ষ দ্রুত সংযোগগুলো পুনরায় বিচ্ছিন্ন করে কিল (স্থায়ীভাবে বন্ধ) করে দেয়। এসময় অবৈধভাবে গ্যাস ব্যবহার করার অপরাধে প্রতিষ্ঠানটিকে ৮০ হাজার টাকা নগদ জরিমানা আদায় করা হয়।

শুধু শিল্পপ্রতিষ্ঠানই নয়, আশপাশের আবাসিক এলাকা চাঁদনী হাউজিং ও শাসনগাঁওয়ের প্রায় ৫০টি বাড়িতে ৩০০টিরও বেশি গ্যাসচুলা অবৈধ সংযোগের মাধ্যমে চালানো হচ্ছিল। অভিযান চলাকালে এসব সংযোগও বিচ্ছিন্ন করে কিল করা হয়। ফলে প্রতি ঘণ্টায় প্রায় ৭৬০০ ঘনফুট গ্যাস সাশ্রয় হবে, যা মাসিক হিসাবে প্রায় ৬ লক্ষ ৫০ হাজার টাকার সমমূল্যের গ্যাস অপচয় রোধ করবে।

অভিযান শেষে জোবিঅ-এনায়েতনগর-কাশিপুর ফতুল্লা শাখার ব্যবস্থাপক প্রকৌশলী মো: আতিকুল ইসলাম বলেন, আমরা নিয়মিতভাবেই এ ধরনের অভিযান পরিচালনা করছি এবং ভবিষ্যতেও এ অভিযান অব্যাহত থাকবে। অবৈধ সংযোগের কারণে রাষ্ট্রীয় সম্পদের ক্ষতি হচ্ছে, তাই কাউকে ছাড় দেয়া হবে না।

এই অভিযানের ফলে এলাকায় গ্যাস ব্যবহারে শৃঙ্খলা ফিরিয়ে আনা সম্ভব হবে বলে সংশ্লিষ্টরা আশা প্রকাশ করেছেন।
 

সম্পর্কিত নিবন্ধ