এ মৌসুম শেষে ম্যানচেস্টার সিটি ছাড়ার ঘোষণা দিয়েছেন কেভিন ডি ব্রুইনা। বেলজিয়ান মিডফিল্ডারের সিটি ছাড়ার ঘোষণা আসার পর থেকেই তাঁর পরবর্তী গন্তব্য নিয়ে চলছে নানা জল্পনা-কল্পনা। এর মধ্যে সামনে এসেছে লিওনেল মেসির ক্লাব ইন্টার মায়ামির নামও।

ডি ব্রুইনাকে পাওয়ার ব্যাপারে ইন্টার মায়ামি বিশেষ একটি সুবিধাও পাচ্ছে। মেজর লিগ সকারের (এমএলএস) নিয়মের মধ্যে ‘ডিসকভারি রাইটস’ বলে একটি বিষয় আছে। এই নিয়ম অনুসারে কোনো ক্লাব দলে নিতে চায় এমন সর্বোচ্চ পাঁচজনের একটি তালিকা করতে পারে।

এ তালিকায় থাকাদের সঙ্গে সবার আগে ওই ক্লাবই যোগাযোগ করতে পারে। নিউইয়র্ক টাইমস জানিয়েছে, ইন্টার মায়ামির ‘ডিসকভারি রাইটস’ তালিকায় আছেন ডি ব্রুইনা।

আরও পড়ুনমৌসুম শেষেই সিটি ছাড়বেন ডি ব্রুইনা০৪ এপ্রিল ২০২৫

এর আগে গত গ্রীষ্মে ডি ব্রুইনার আরেক এমএলএস ক্লাব সান ডিয়েগোতে যোগ দেওয়ার কথা ছিল ডি ব্রুইনার। তবে অর্থনৈতিক কারণে স্পোর্টিং ডিরেক্টর টাইলের হিপস এই প্রচেষ্টা আর সামনে এগোতে দেননি।

কেভিন ডি ব্রুইনা মৌসুম শেষেই সিটি ছাড়বেন.

উৎস: Prothomalo

কীওয়ার্ড: ইন ট র ম য় ম ব র ইন

এছাড়াও পড়ুন:

ঝগড়া থেকে দেয়ালে মাথা ঠোকা, সালমান-ঐশ্বরিয়ার সম্পর্কের বিষয়ে প্রকাশ্যে আনলেন প্রতিবেশী

বলিউডের ইতিহাসে সবচেয়ে আলোচিত প্রেম-বিচ্ছেদের একটি হলো ঐশ্বরিয়া রাই ও সালমান খানের সম্পর্ক। প্রেমের সূচনা হয়েছিল পর্দার আড়ালেই, কিন্তু আলোচনায় আসে ‘হাম দিল দে চুকে সনম’ ছবির মাধ্যমে। ছবির রোমান্স যেন বাস্তব জীবনের প্রতিচ্ছবি হয়ে উঠেছিল। অথচ সেই রূপকথার প্রেমই কিছুদিনের মধ্যে রূপ নেয় দুঃস্বপ্নে। সম্পর্ক ভেঙে যাওয়ার পর শুধু ব্যক্তিজীবন নয়, কর্মজীবনেও কঠিন আঘাত সহ্য করতে হয়েছিল ঐশ্বরিয়াকে।

প্রতিবেশীর চোখে সেই সময়
বিজ্ঞাপন জগতের কিংবদন্তি প্রহ্লাদ কাক্কর ছিলেন ঐশ্বরিয়ার ঘনিষ্ঠজন। ঐশ্বরিয়ার মায়ের একই ভবনে থাকতেন তিনি। সম্পর্কের শুরুর দিক থেকে ক্যারিয়ারের উত্থান—সবকিছু কাছ থেকে দেখেছেন তিনি। তাঁর মতে, সালমান ছিলেন ভীষণ আক্রমণাত্মক। ঐশ্বরিয়ার ওপর প্রভাব বিস্তার করতে চাইতেন। প্রহ্লাদ এক সাক্ষাৎকারে বলেন, ‘সালমান খুবই আক্রমণাত্মক ছিলেন। আমি একই ভবনে থাকতাম, সবকিছু শুনতাম-দেখতাম। ঝগড়া, চিৎকার, এমনকি দেয়ালে মাথা ঠোকা…এগুলো নিয়মিত ছিল। সম্পর্ক আসলে অনেক আগেই ভেঙে গিয়েছিল, শুধু ঘোষণাটা পরে এসেছে। বিচ্ছেদটা সবার মধ্যে স্বস্তি এনেছিল—ঐশ্বরিয়ার, তাঁর বাবা-মায়ের, এমনকি সালমানেরও।’

ঐশ্বরিয়া ও সালমান খান

সম্পর্কিত নিবন্ধ