ফতুল্লার সমাবেশে মিছিল নিয়ে কাউসারের যোগদান
Published: 12th, April 2025 GMT
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান কতৃর্ক ঘোষিত রাষ্ট্র কাঠামো মেরামতের ৩১ দফা বাস্তবায়নের লক্ষ্যে ফতুল্লার ডিআইটি মাঠে অনুষ্ঠিত থানা বিএনপির জনসমাবেশে বিশাল মিছিল নিয়ে যোগদান করেছেন ফতুল্লা থানা স্বেচ্ছাসেবক দল নেতা মো. কাউসার উল আলম। গতকাল দুপুরে ফতুল্লার পঞ্চবটী গুলশান হলের সামনে থেকে বিশাল মিছিল নিয়ে যোগদান করেন তিনি।
মিছিলে বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান, দলের চেয়ারপার্সন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়া, ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান ও ফতুল্লা থানা বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক রিয়াদ মোহাম্মদ চৌধুরীর গতিশীল নেতৃত্বের বিষয়ে শ্লোগাণ ধরেন নেতাকর্মীরা। শ্লোগাণে শ্লোগাণে প্রকম্পিত হয় রাজপথ।
এসময় স্বেচ্ছাসেবক দল নেতা মো.
এদিকে, মিছিলের পূর্বে এক সংক্ষিপ্ত বক্তব্যে স্বেচ্ছাসেবক দল নেতা মো. কাউসার উল আলম সংবাদিকদের বলেন, ‘সুন্দর বাংলাদেশ বিনির্মাণে দেশনায়ক তারেক রহমান কর্তৃক ঘোষিত ৩১ দফা দাবি বাস্তবায়নের বিকল্প নেই।
সেই দাবি আদায়ের লক্ষ্যে এবং জনমত তৈরী করতে আমাদের নেতা ফতুল্লা থানা বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক রিয়াদ মোহাম্মদ চৌধুরী ফতুল্লা ডিআইটি মাঠে যেই জনসভার ডাক দিয়েছেন, আমি তার কর্মী হিসেবে সেই জনসভা সফল করতে আমাদের নেতাকর্মীদের নিয়ে হাজির হয়েছি। এই জনসভা জনেস্রাতে পরিণত হয়েছে।
এতে আরও একবার প্রমাণিত হয়েছে যে, ফতুল্লার মাটি রিয়াদ চৌধুরীর ঘাটি। আমরা আমাদের নেতা রিয়াদ মোহাম্মদ চৌধুরীর নেতৃত্বে ঐক্যবদ্ধ রয়েছি। অতীতে তার নেতৃত্বে দূর্দিনেও যেভাবে আন্দোলন সংগ্রাম করেছিলাম, এখনও সেভাবে তার নেতৃত্বে দলীয় কর্মসূচিগুলো পালন করে যাচ্ছি।
আগামীতেও আমরা রিয়াদ চৌধুরীর নেতৃত্বে ঐক্যবদ্ধ থাকবো ইনশাআল্লাহ। এসময় মিলন ও আজাদসহ অন্যান্যরা উপস্থিত ছিলেন।
উৎস: Narayanganj Times
কীওয়ার্ড: ব এনপ ন র য়ণগঞ জ ব এনপ র রহম ন
এছাড়াও পড়ুন:
উপদেষ্টা আসিফের সমর্থকদের সঙ্গে বিএনপি নেতাকর্মীদের ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া
কুমিল্লার মুরাদনগর স্থানীয় সরকার উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়ার সমর্থকদের সঙ্গে বিএনপি নেতাকর্মীদের ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়ার ঘটনা ঘটেছে। এসময় আসিফ মাহমুদের পক্ষের ১০ থেকে ১৫ জন সমর্থক আহত হয়েছেন। তাদের মধ্যে একজন ইউপি সদস্য রয়েছেন।
বুধবার (৩০ জুলাই) বিকেলে উপজেলা সদরের আল্লাহ চত্বরে ঘটনাটি ঘটে।
এলাকাবাসী জানান, বুধবার বিকেলে পূর্ব ঘোষিত কর্মসূচি অনুযায়ী সদরের আল্লাহ চত্বরে উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদের সমর্থকরা বিক্ষোভ মিছিল নিয়ে জড়ো হন। সমাবেশ লক্ষ্য করে পার্শ্ববর্তী জেলা পরিষদের মার্কেট থেকে কয়েকটি ইট, পাটকেল নিক্ষেপ করা হয়। এরপর দুই পক্ষের মধ্যে ধাওয়া ও পাল্টা ধাওয়া শুরু হয়। এসময় উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদের ১০ থেকে ১৫ জন সমর্থক আহত হন, তাদের মধ্যে একজন ইউপি সদস্যও রয়েছেন।
আরো পড়ুন:
কুষ্টিয়া প্রেস ক্লাবে বিএনপির অভিযোগ বক্স, যা পাওয়া গেল
সরকারের একটি অংশ অপকৌশলের আশ্রয় নিচ্ছে: তারেক রহমান
মিছিল নিয়ে আসা নাগরিক সমাজের আহ্বায়ক মিনাজুল হক বলেন, “উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে বিএনপির লোকজন আমাদের ওপর হামলা চালিয়েছে। মিছিল নিয়ে আসার পর শত শত ইটপাটকেল ছুড়ে আমাদের ধাওয়া দিতে থাকে। আমাদের অনেক সমর্থক আহত হন।”
হামলার অভিযোগ অস্বীকার করেছেন বিএনপি নেতাকর্মীরা। বিএনপির মুরাদনগর উপজেলার আহ্বায়ক মহিউদ্দিন অঞ্জন বলেন, “তারা হামলা করার পর আমাদের ছেলেরা প্রতিরোধ করেছে।”
কুমিল্লার মুরাদনগর থানার তদন্ত কর্মকর্তা আমিন কাদের খান জানান, আজ মুরাদনগর সদরে বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ চলছিল। এ সময় পাশে অবস্থান করা কিছু লোক বিনা উসকানিতে তাদের লক্ষ্য করে ইটপাটকেল নিক্ষেপ করে। এরপরে দুইপক্ষের মধ্যে ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া শুরু হয়। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে পুলিশ কাজ করে।
ঢাকা/রুবেল/মাসুদ