দারুণ দারুণ চমকের সঙ্গে হারল্যান স্টোর নিয়ে এলো নববর্ষের সেরা ক্যাম্পেইন ‘বৈশাখী ঝড়’ অফার। ১০ এপ্রিল থেকে ১৪ এপ্রিল পর্যন্ত এই ক্যাম্পেইনে দেশব্যাপী সব হারল্যান স্টোরে মাত্র ১ হাজার টাকার কেনাকাটায় ভোক্তারা পাচ্ছেন ফ্ল্যাট ১০% ছাড় এবং দেড় হাজার টাকার শপিংয়ে ফ্ল্যাট ১৫% ছাড়। 

নির্দিষ্ট হারল্যান জোনে মাত্র ২ হাজার টাকার শপিংয়ে মিলছে স্পিন হুইলে অংশগ্রহণ করে অসংখ্য আকর্ষণীয় পুরস্কার জেতার সুযোগ। মাত্র ৩ হাজার টাকার কেনাকাটায় থাকছে একটি এক্সক্লুসিভ গিফট বক্স। অথেনটিক লাক্সারি স্কিন কেয়ার ও কালার কসমেটিকস পণ্য কিনে নববর্ষের আনন্দকে আরো বাড়িয়ে তুলতে দেশজুড়ে দেড় শতাধিক হারল্যান স্টোর আউটলেটে, নির্দিষ্ট হারল্যান জোনে গ্রাহকদের জন্য থাকছে আকর্ষণীয় ডিস্কাউন্টসহ হাজার হাজার উপহার সমাহার।

হারল্যানের ডেপুটি ম্যানেজিং ডিরেক্টর মোহাম্মদ গিয়াস উদ্দীন বিশ্বাস বলেন, “এটা আমাদের জন্য খুবই আনন্দের বিষয় যে, বাঙালির প্রাণের উৎসব পহেলা বৈশাখ উপলক্ষে হারল্যান নিয়ে এসেছে হারল্যান ‘বৈশাখী ঝড়’ অফার। নিজের ও প্রিয়জনের জন্য বৈশাখী কেনাকাটায় থাকছে আকর্ষণীয় ডিসকাউন্টসহ হাজার হাজার উপহার।”

“অথেনটিক, লাক্সারি কসমেটিকস আরো সহজলভ্য করার পাশাপাশি ভোক্তাদের একটি আনন্দদায়ক শপিং অভিজ্ঞতা দিতে হারল্যান স্টোর বদ্ধপরিকর। কাঠোর মান নিয়ন্ত্রণ করে শুধু শতভাগ অথেনটিক ও প্রিমিয়াম ব্র্যান্ডগুলোই আমরা আমাদের ভোক্তাদের হাতে দিচ্ছি; সেই সঙ্গে নিশ্চিত করছি দেশে থেকেই গ্রাহক পাচ্ছেন বিশ্বমানের পণ্য,” যোগ করেন গিয়াস উদ্দীন। 

রিমার্ক এলএলসি ইউএসএ-এর অ্যাফিলিয়েটেড প্রতিষ্ঠান রিমার্ক এইচবি প্রতিষ্ঠা করেছে দেশের সবচেয়ে বড় রিটেইল চেইন শপ ‘হারল্যান স্টোর’, যেখানে পাওয়া যাচ্ছে শতভাগ অথেনটিক কালার কসমেটিকস, স্কিন কেয়ার, হোম কেয়ার ও পার্সোনাল কেয়ার পণ্য। 

রিমার্ক-হারল্যানের সঙ্গে অন্তর্ভুক্ত হয়েছেন মেগা স্টার শাকিব খান, জনপ্রিয় সংগীতশিল্পী ও অভিনেতা তাহসান, জনপ্রিয় চিত্রনায়িক পরীমণি, বিদ্যা সিনহা মিম, নুসরাত ফারিয়া, তানজিন তিশা, নাফিজা তুষি, সাবিলা নূর, কেয়া পায়েল, প্রার্থনা ফারদিন দিঘী, পূজা চেরি এবং চিত্রনায়ক মামনুন হাসান ইমন ও সিয়াম আহমেদের মতো জনপ্রিয়, দর্শকনন্দিত তারকা।

দেশের সবচেয়ে বড় অথেনটিক কসমেটিকস স্টোর ‘হারল্যান স্টোর’-এর সব পণ্যই পাওয়া যাচ্ছে দেশব্যাপী ছড়িয়ে থাকা দেড় শতাধিক হারল্যান স্টোর আউটলেট এবং হারল্যান স্টোর ফ্ল্যাগশিপ আউটলেটে। 

অনলাইনে অথেনটিক হারল্যান পণ্য কিনতে এখনই ভিজিট করুন herlan.

com এই ঠিকানায়। 

ঢাকা/হাসান/রাসেল

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর

এছাড়াও পড়ুন:

যেকোনো উৎসবকে রাজনৈতিক প্রভাবের ঊর্ধ্বে রাখার আহ্বান বাংলা একাডেমির মহাপরিচালকের

কেবল বাংলা নববর্ষই নয়, যেকোনো উৎসবকে রাজনৈতিক প্রভাবের ঊর্ধ্বে রাখার আহ্বান জানিয়েছেন বাংলা একাডেমির মহাপরিচালক অধ্যাপক মোহাম্মদ আজম। 

মঙ্গলবার বিশ্ববিদ্যালয়ের কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং (সিএসই) বিভাগের ভার্চুয়াল ক্লাসরুমে "বাংলা নববর্ষ: ইতিহাস, সংস্কৃতি ও উত্তরাধিকার" শীর্ষক এক সেমিনারে বাংলা নববর্ষের ঐতিহাসিক প্রেক্ষাপট, সাংস্কৃতিক তাৎপর্য ও সামাজিক প্রভাব নিয়ে আলোচনা অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ অনুরোধ করেন।

সেমিনারে প্রধান অতিথির বক্তব্যে বাংলা একাডেমির মহাপরিচালক অধ্যাপক মোহাম্মদ আজম বলেন, কেবল বাংলা নববর্ষই নয়, যেকোনো উৎসবকে রাজনৈতিক প্রভাবের ঊর্ধ্বে রাখা জরুরি। রাজনীতির সঙ্গে রাষ্ট্র ও সমাজের সম্পর্ক সঠিকভাবে গড়ে উঠলে কোনো উৎসবই নেতিবাচকভাবে প্রভাবিত হয় না। মানুষের দৈনন্দিন জীবনে সাংস্কৃতিক চিন্তা-চেতনার যে স্বকীয়তা রয়েছে, তা অক্ষুণ্ন রাখাই আমাদের প্রধান লক্ষ্য হওয়া উচিত। বুদ্ধিভিত্তিক ও সচেতন উদ্যোগের মাধ্যমে ঐতিহ্যকে টিকিয়ে রাখা সম্ভব। বাংলা নববর্ষের প্রতি জনগণের গভীর অনুরাগ রয়েছে, তাই এটিকে রাজনৈতিক প্রভাবমুক্ত রাখতে হবে।

সেমিনারে আইআরডিসি’র সাধারণ সম্পাদক ও বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ তাজাম্মুল হকের সঞ্চালনায় সভাপতিত্ব করেন 
আইআরডিসি-এর সভাপতি ও ইতিহাস বিভাগের অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ বিলাল হোসাইন।

সেমিনারে ইতিহাস বিভাগের অধ্যাপক ড. নাছির আহমেদ তার মূল প্রবন্ধে বাংলা নববর্ষের ঐতিহাসিক বিবর্তন এবং নববর্ষ উদযাপনের ঐতিহ্য ও উত্তরাধিকার নিয়ে দুই পর্বে বিশদ আলোচনা করেন। তিনি বলেন, বাংলা নববর্ষ কেবল বাঙালিদের উৎসব নয়, বরং এটি ধর্ম, গোত্র ও সম্প্রদায় নির্বিশেষে সকল বাংলাদেশির একটি সমন্বিত সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান। এছাড়া, বাংলা সনের উৎপত্তি, এর অর্থনৈতিক প্রাসঙ্গিকতা এবং ধর্মীয় ও সাংস্কৃতিক মাত্রা নিয়েও তিনি গভীরভাবে আলোকপাত করেন।

এছাড়াও ইসলামিক স্টাডিজ বিভাগের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. মো. রইছ উদ্‌দীন এবং বাংলা বিভাগের অধ্যাপক ড. ফজলে এলাহি চৌধুরী প্যানেল আলোচক হিসেবে বক্তব্য প্রদান করেন। তাঁরা বাংলা নববর্ষের আন্তর্জাতিক ও  সামাজিক সংহতি এবং সাংস্কৃতিক বিকাশে এর ভূমিকা নিয়ে গুরুত্বপূর্ণ মতামত তুলে ধরেন। একইসাথে বাংলা নববর্ষের বহুমাত্রিক তাৎপর্য ও এর প্রাসঙ্গিকতা নিয়ে গঠনমূলক আলোচনা করেন।

এসময় সেমিনারে বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন বিভাগের শিক্ষক, শিক্ষার্থী, গবেষক উপস্থিত ছিলেন।

সম্পর্কিত নিবন্ধ

  • উপহার পেল পহেলা বৈশাখে জন্ম নেওয়া জেরিনের পরিবার
  • আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
  • রবীন্দ্রজয়ন্তীতে ‘রঙ বাংলাদেশ’ এর আয়োজন
  • ঐতিহ্য টিকিয়ে রাখতে উৎসবকে রাজনীতি মুক্ত রাখতে হবে: মোহাম্মদ আজম
  • দৃশ্যপটে ‘আনন্দ’, মঙ্গল কোথায়
  • যেকোনো উৎসবকে রাজনৈতিক প্রভাবের ঊর্ধ্বে রাখার আহ্বান বাংলা একাডেমির মহাপরিচালকের