ঈদে মুক্তি পাওয়া ছয় সিনেমার মধ্যে শরাফ আহমেদ জীবনের ‘চক্কর ৩০২’–এ সে অর্থে কোনো নায়িকা ছিল না। পুলিশি তদন্ত ঘরানার সিনেমাটি এগিয়েছে প্রধান অভিনেতা মোশাররফ করিমকে ঘিরে। এ ছাড়া ‘অন্তরাত্মা’ সিনেমাটি সেভাবে শো পায়নি। বাকি চার সিনেমার মধ্যে তিনটির নায়িকা তমা মির্জা, ইধিকা পাল ও শবনম বুবলীকে নিয়েই কথা হয়েছে বেশি। ঈদের ছবির নায়িকারা কে কেমন করলেন?

ঈদে সবচেয়ে বেশি হলে প্রদর্শনী চলছে মেহেদী হাসানের ‘বরবাদ’ সিনেমাটির। শাকিব খানের বিপরীতে সিনেমাটির নায়িকা ইধিকা পাল। পশ্চিমবঙ্গের এই অভিনেত্রীর বড় পর্দার ক্যারিয়ার শুরু হয় দুই বছর আগে, শাকিব খানের বিপরীতে ‘প্রিয়তমা’ সিনেমা দিয়ে। মাঝে গত বছর দেবের বিপরীতে ‘খাদান’ করেছেন। ‘প্রিয়তমা’ ও ‘খাদান’ ব্যবসায়িক সাফল্য পেয়েছে, ‘বরবাদ’ও হাঁটছে একই পথে। তিন সিনেমাতেই ইধিকার অভিনয় প্রশংসিত হয়েছে।

শাকিব খান ও ইধিকা পাল। ছবি: ফেসবুক থেকে.

উৎস: Prothomalo

এছাড়াও পড়ুন:

ঝগড়া থেকে দেয়ালে মাথা ঠোকা, সালমান-ঐশ্বরিয়ার সম্পর্কের বিষয়ে প্রকাশ্যে আনলেন প্রতিবেশী

বলিউডের ইতিহাসে সবচেয়ে আলোচিত প্রেম-বিচ্ছেদের একটি হলো ঐশ্বরিয়া রাই ও সালমান খানের সম্পর্ক। প্রেমের সূচনা হয়েছিল পর্দার আড়ালেই, কিন্তু আলোচনায় আসে ‘হাম দিল দে চুকে সনম’ ছবির মাধ্যমে। ছবির রোমান্স যেন বাস্তব জীবনের প্রতিচ্ছবি হয়ে উঠেছিল। অথচ সেই রূপকথার প্রেমই কিছুদিনের মধ্যে রূপ নেয় দুঃস্বপ্নে। সম্পর্ক ভেঙে যাওয়ার পর শুধু ব্যক্তিজীবন নয়, কর্মজীবনেও কঠিন আঘাত সহ্য করতে হয়েছিল ঐশ্বরিয়াকে।

প্রতিবেশীর চোখে সেই সময়
বিজ্ঞাপন জগতের কিংবদন্তি প্রহ্লাদ কাক্কর ছিলেন ঐশ্বরিয়ার ঘনিষ্ঠজন। ঐশ্বরিয়ার মায়ের একই ভবনে থাকতেন তিনি। সম্পর্কের শুরুর দিক থেকে ক্যারিয়ারের উত্থান—সবকিছু কাছ থেকে দেখেছেন তিনি। তাঁর মতে, সালমান ছিলেন ভীষণ আক্রমণাত্মক। ঐশ্বরিয়ার ওপর প্রভাব বিস্তার করতে চাইতেন। প্রহ্লাদ এক সাক্ষাৎকারে বলেন, ‘সালমান খুবই আক্রমণাত্মক ছিলেন। আমি একই ভবনে থাকতাম, সবকিছু শুনতাম-দেখতাম। ঝগড়া, চিৎকার, এমনকি দেয়ালে মাথা ঠোকা…এগুলো নিয়মিত ছিল। সম্পর্ক আসলে অনেক আগেই ভেঙে গিয়েছিল, শুধু ঘোষণাটা পরে এসেছে। বিচ্ছেদটা সবার মধ্যে স্বস্তি এনেছিল—ঐশ্বরিয়ার, তাঁর বাবা-মায়ের, এমনকি সালমানেরও।’

ঐশ্বরিয়া ও সালমান খান

সম্পর্কিত নিবন্ধ